আমেরিকার সাথে বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য কত
আমেরিকার সাথে বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য নির্ভর করে আমেরিকার কোন অংশের কথা বলছেন তার ওপর, কারণ আমেরিকায় একাধিক সময় অঞ্চল (Time Zones) রয়েছে।
তবে, সাধারণত যখন আমেরিকার সময়ের কথা বলা হয়, তখন Eastern Daylight Time (EDT) বা Eastern Standard Time (EST) বোঝানো হয়।
যদি Eastern Daylight Time (EDT) হয় (যেমন নিউ ইয়র্ক): বাংলাদেশ (BDT, UTC+6) আমেরিকার Eastern Daylight Time (EDT, UTC-4) থেকে ১০ ঘণ্টা এগিয়ে। অর্থাৎ, বাংলাদেশে যখন সকাল ৮:৫৩, তখন নিউ ইয়র্কে আগের দিন রাত ১০:৫৩।
আমেরিকার অন্যান্য সময় অঞ্চলের সাথে পার্থক্য আরও ভিন্ন হতে পারে। যেমন:
Central Daylight Time (CDT): বাংলাদেশ CDT থেকে ১১ ঘণ্টা এগিয়ে।
Mountain Daylight Time (MDT): বাংলাদেশ MDT থেকে ১২ ঘণ্টা এগিয়ে।
Pacific Daylight Time (PDT): বাংলাদেশ PDT থেকে ১৩ ঘণ্টা এগিয়ে।
সহজভাবে বলতে গেলে, বাংলাদেশ সবসময় আমেরিকার যেকোনো অংশের চেয়ে সময়ের দিক থেকে এগিয়ে থাকে।
আমেরিকার সাথে বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য
আমেরিকার সাথে বাংলাদেশের সময়ের পার্থক্য নির্ভর করে আমেরিকার কোন অঞ্চলের কথা বলছেন তার উপর, কারণ আমেরিকায় একাধিক টাইম জোন রয়েছে।
তবে, একটি সাধারণ ধারণা দিতে গেলে, বাংলাদেশ সময় সাধারণত আমেরিকার ইস্টার্ন টাইম (যেমন নিউইয়র্ক বা ওয়াশিংটন ডিসি) থেকে প্রায় ১০ থেকে ১১ ঘণ্টা এগিয়ে থাকে।
উদাহরণস্বরূপ, বর্তমান সময় অনুযায়ী:
বাংলাদেশে যখন সকাল ৮:৫৪ (১৫ জুলাই, ২০২৫)
ওয়াশিংটন ডিসি (আমেরিকার ইস্টার্ন টাইম) তে তখন রাত ১০:৫৪ (১৪ জুলাই, ২০২৫)
অর্থাৎ, এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ওয়াশিংটন ডিসি থেকে প্রায় ১০ ঘণ্টা এগিয়ে।
আমেরিকার অন্যান্য টাইম জোনগুলির সাথে পার্থক্য আরও বেশি হতে পারে, যেমন:
সেন্ট্রাল টাইম (শিকাগো): বাংলাদেশ প্রায় ১১ ঘণ্টা এগিয়ে।
মাউন্টেন টাইম (ডেনভার): বাংলাদেশ প্রায় ১২ ঘণ্টা এগিয়ে।
প্যাসিফিক টাইম (লস অ্যাঞ্জেলেস): বাংলাদেশ প্রায় ১৩ ঘণ্টা এগিয়ে।
এই পার্থক্য দিনের আলোর সময় সাশ্রয় (Daylight Saving Time) অনুযায়ী কিছুটা পরিবর্তিত হতে পারে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন