আধুনিক বিজ্ঞানের জনক কেআধুনিক বিজ্ঞানের একক কোনো জনক নেই, তবে এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ অবদানকারী হিসেবে তিনজনকে ধরা হয়:
গ্যালিলিও গ্যালিলি (Galileo Galilei): তাকে প্রায়শই "পর্যবেক্ষণমূলক জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং আধুনিক বিজ্ঞানের জনক" বলা হয়। তিনি পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিকে প্রতিষ্ঠিত করেন। তার পর্যবেক্ষণগুলো প্রমাণ করে যে সূর্য পৃথিবীর চারপাশে নয়, বরং পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘোরে।
ফ্রান্সিস বেকন (Francis Bacon): তাকে "অভিজ্ঞতাবাদী বিজ্ঞানের জনক" বলা হয়। তিনি যুক্তি দেন যে বিজ্ঞানকে অনুমান বা পুরনো বিশ্বাস দিয়ে নয়, বরং কঠোর পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ দিয়ে শুরু করা উচিত। তার এই পদ্ধতি বিজ্ঞানের আধুনিক ভিত্তি স্থাপন করে।
আইজ্যাক নিউটন (Isaac Newton): চিরায়ত পদার্থবিজ্ঞানের জনক হিসেবে পরিচিত। তিনি গতিবিদ্যা, মহাকর্ষ, এবং ক্যালকুলাস সম্পর্কিত তার তত্ত্বগুলো দিয়ে বিজ্ঞানের জগতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছিলেন। তার কাজগুলো দীর্ঘকাল ধরে বৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করেছে।
এই তিনজন বিজ্ঞানীই আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ও চিন্তাধারার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
আধুনিক বিজ্ঞানের জনক হিসেবে গ্যালিলিও গ্যালিলিকে (Galileo Galilei) ধরা হয়।
আধুনিক বিজ্ঞানের একক কোনো জনক নেই, তবে এই ক্ষেত্রে সবচেয়ে প্রভাবশালী ও গুরুত্বপূর্ণ অবদানকারী হিসেবে তিনজনকে ধরা হয়:
গ্যালিলিও গ্যালিলি (Galileo Galilei): তাকে প্রায়শই "পর্যবেক্ষণমূলক জ্যোতির্বিজ্ঞান এবং আধুনিক বিজ্ঞানের জনক" বলা হয়। তিনি পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিকে প্রতিষ্ঠিত করেন। তার পর্যবেক্ষণগুলো প্রমাণ করে যে সূর্য পৃথিবীর চারপাশে নয়, বরং পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘোরে।
ফ্রান্সিস বেকন (Francis Bacon): তাকে "অভিজ্ঞতাবাদী বিজ্ঞানের জনক" বলা হয়। তিনি যুক্তি দেন যে বিজ্ঞানকে অনুমান বা পুরনো বিশ্বাস দিয়ে নয়, বরং কঠোর পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ দিয়ে শুরু করা উচিত। তার এই পদ্ধতি বিজ্ঞানের আধুনিক ভিত্তি স্থাপন করে।
আইজ্যাক নিউটন (Isaac Newton): চিরায়ত পদার্থবিজ্ঞানের জনক হিসেবে পরিচিত। তিনি গতিবিদ্যা, মহাকর্ষ, এবং ক্যালকুলাস সম্পর্কিত তার তত্ত্বগুলো দিয়ে বিজ্ঞানের জগতে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছিলেন। তার কাজগুলো দীর্ঘকাল ধরে বৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনাকে প্রভাবিত করেছে।
এই তিনজন বিজ্ঞানীই আধুনিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি ও চিন্তাধারার প্রসারে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন।
আধুনিক বিজ্ঞানের জনক হিসেবে গ্যালিলিও গ্যালিলিকে (Galileo Galilei) ধরা হয়।
কেন তাকে আধুনিক বিজ্ঞানের জনক বলা হয়?
গ্যালিলিও ১৬ এবং ১৭ শতকের ইতালীয় বিজ্ঞানী ছিলেন। তার কাজের প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং গাণিতিক প্রমাণের উপর ভিত্তি করে বৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্তে পৌঁছানো। এটিই ছিল বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির মূল ভিত্তি, যা আজও ব্যবহৃত হয়।
পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা: গ্যালিলিও শুধু তত্ত্বের ওপর নির্ভর না করে বাস্তব পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে তার সিদ্ধান্ত প্রমাণ করার চেষ্টা করতেন। যেমন, তিনি একটি ঢালু তলের ওপর দিয়ে গড়িয়ে যাওয়া বস্তুর গতি পর্যবেক্ষণ করে পতনের সূত্র তৈরি করেন।
দূরবীক্ষণ যন্ত্রের ব্যবহার: দূরবীন ব্যবহার করে তিনি জ্যোতির্বিজ্ঞানে যুগান্তকারী আবিষ্কার করেন। তিনি বৃহস্পতির চারটি উপগ্রহ আবিষ্কার করেন, শনির বলয় পর্যবেক্ষণ করেন এবং চাঁদের পৃষ্ঠে থাকা গর্ত ও পাহাড়ের প্রমাণ দেন। তার এই আবিষ্কারগুলো সৌরকেন্দ্রিক মডেলের (Heliocentrism) পক্ষে শক্তিশালী প্রমাণ হিসেবে কাজ করেছিল, যা তৎকালীন প্রচলিত ভূকেন্দ্রিক ধারণার (Geocentrism) বিরুদ্ধে ছিল।
গাণিতিক প্রমাণ: তিনি পদার্থবিজ্ঞানের নীতিগুলোকে গাণিতিকভাবে প্রকাশ করার ওপর জোর দেন, যা বিজ্ঞানকে আরও নির্ভুল এবং ভবিষ্যদ্বাণীমূলক করে তোলে।
গ্যালিলিওর এই পদ্ধতিগত দৃষ্টিভঙ্গিই আধুনিক বিজ্ঞানের জন্ম দিয়েছে। তাই তাকে 'আধুনিক বিজ্ঞানের জনক' বলা হয়।
গ্যালিলিও ১৬ এবং ১৭ শতকের ইতালীয় বিজ্ঞানী ছিলেন। তার কাজের প্রধান বৈশিষ্ট্য ছিল পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষা-নিরীক্ষা এবং গাণিতিক প্রমাণের উপর ভিত্তি করে বৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্তে পৌঁছানো। এটিই ছিল বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির মূল ভিত্তি, যা আজও ব্যবহৃত হয়।
পর্যবেক্ষণ ও পরীক্ষা: গ্যালিলিও শুধু তত্ত্বের ওপর নির্ভর না করে বাস্তব পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে তার সিদ্ধান্ত প্রমাণ করার চেষ্টা করতেন। যেমন, তিনি একটি ঢালু তলের ওপর দিয়ে গড়িয়ে যাওয়া বস্তুর গতি পর্যবেক্ষণ করে পতনের সূত্র তৈরি করেন।
দূরবীক্ষণ যন্ত্রের ব্যবহার: দূরবীন ব্যবহার করে তিনি জ্যোতির্বিজ্ঞানে যুগান্তকারী আবিষ্কার করেন। তিনি বৃহস্পতির চারটি উপগ্রহ আবিষ্কার করেন, শনির বলয় পর্যবেক্ষণ করেন এবং চাঁদের পৃষ্ঠে থাকা গর্ত ও পাহাড়ের প্রমাণ দেন। তার এই আবিষ্কারগুলো সৌরকেন্দ্রিক মডেলের (Heliocentrism) পক্ষে শক্তিশালী প্রমাণ হিসেবে কাজ করেছিল, যা তৎকালীন প্রচলিত ভূকেন্দ্রিক ধারণার (Geocentrism) বিরুদ্ধে ছিল।
গাণিতিক প্রমাণ: তিনি পদার্থবিজ্ঞানের নীতিগুলোকে গাণিতিকভাবে প্রকাশ করার ওপর জোর দেন, যা বিজ্ঞানকে আরও নির্ভুল এবং ভবিষ্যদ্বাণীমূলক করে তোলে।
গ্যালিলিওর এই পদ্ধতিগত দৃষ্টিভঙ্গিই আধুনিক বিজ্ঞানের জন্ম দিয়েছে। তাই তাকে 'আধুনিক বিজ্ঞানের জনক' বলা হয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন