আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক কেআধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হলেন হেনরি ফেয়ল (Henri Fayol)।
আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হলেন হেনরি ফেয়ল (Henri Fayol)।
কেন তাকে আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক বলা হয়?
হেনরি ফেয়ল (১৮৪১-১৯২৫) একজন ফরাসি খনি প্রকৌশলী ও শিল্প ব্যবস্থাপক ছিলেন। তিনি ব্যবস্থাপনার কার্যকারিতা নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্ব ও নীতি প্রণয়ন করেন। তার সবচেয়ে বিখ্যাত কাজ হলো "সাধারণ এবং শিল্প ব্যবস্থাপনা" (General and Industrial Management), যা ১৯১৬ সালে প্রকাশিত হয়।
এই বইটিতে তিনি ব্যবস্থাপনার পাঁচটি মূল কার্যকারিতা এবং ১৪টি মূলনীতির কথা উল্লেখ করেন। এই নীতিগুলো আজও আধুনিক ব্যবস্থাপনার ভিত্তি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
ব্যবস্থাপনার পাঁচটি মূল কার্যকারিতা:
পরিকল্পনা (Planning): ভবিষ্যতে কী করা হবে তা নির্ধারণ করা।
সংগঠন (Organizing): কার্য সম্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্থান ও কাঠামো তৈরি করা।
আদেশ (Commanding): কর্মীদের কাজ করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া।
সমন্বয় (Coordinating): বিভিন্ন বিভাগ বা কর্মীদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা।
নিয়ন্ত্রণ (Controlling): লক্ষ্য অনুযায়ী কাজ হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করা।
ব্যবস্থাপনার ১৪টি মূলনীতি:
শ্রম বিভাজন (Division of Work)
কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব (Authority and Responsibility)
শৃঙ্খলা (Discipline)
আদেশের ঐক্য (Unity of Command)
নির্দেশের ঐক্য (Unity of Direction)
সামষ্টিক স্বার্থের প্রতি ব্যক্তিগত স্বার্থের বশ্যতা (Subordination of Individual Interest to General Interest)
পারিশ্রমিক (Remuneration)
কেন্দ্রীয়করণ (Centralization)
ক্রমিক শৃঙ্খল (Scalar Chain)
শৃঙ্খলা (Order)
সমতা (Equity)
কর্মকালের স্থায়িত্ব (Stability of Tenure of Personnel)
উদ্যোগ (Initiative)
ঐক্যের চেতনা (Esprit de Corps)
ফেয়লের এই নীতিগুলো ব্যবস্থাপনা অধ্য
আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হলেন হেনরি ফেয়ল (Henri Fayol)।
তিনি ছিলেন একজন ফরাসি খনি প্রকৌশলী এবং ব্যবস্থাপনার তাত্ত্বিক, যিনি ১৯ শতকের শেষের দিকে এবং ২০ শতকের শুরুতে কাজ করেছেন। তার সবচেয়ে বিখ্যাত কাজ হলো "সাধারণ এবং শিল্প ব্যবস্থাপনা" (General and Industrial Management) বইটি, যা ১৯১৬ সালে প্রকাশিত হয়। এই বইটি ব্যবস্থাপনার মৌলিক নীতি এবং কার্যাবলী সম্পর্কে একটি কাঠামোবদ্ধ ধারণা দেয়, যা আজও বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত হয়।
হেনরি ফেয়ল (১৮৪১-১৯২৫) একজন ফরাসি খনি প্রকৌশলী ও শিল্প ব্যবস্থাপক ছিলেন। তিনি ব্যবস্থাপনার কার্যকারিতা নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তত্ত্ব ও নীতি প্রণয়ন করেন। তার সবচেয়ে বিখ্যাত কাজ হলো "সাধারণ এবং শিল্প ব্যবস্থাপনা" (General and Industrial Management), যা ১৯১৬ সালে প্রকাশিত হয়।
এই বইটিতে তিনি ব্যবস্থাপনার পাঁচটি মূল কার্যকারিতা এবং ১৪টি মূলনীতির কথা উল্লেখ করেন। এই নীতিগুলো আজও আধুনিক ব্যবস্থাপনার ভিত্তি হিসেবে ব্যবহৃত হয়।
ব্যবস্থাপনার পাঁচটি মূল কার্যকারিতা:
পরিকল্পনা (Planning): ভবিষ্যতে কী করা হবে তা নির্ধারণ করা।
সংগঠন (Organizing): কার্য সম্পাদনের জন্য প্রয়োজনীয় সংস্থান ও কাঠামো তৈরি করা।
আদেশ (Commanding): কর্মীদের কাজ করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া।
সমন্বয় (Coordinating): বিভিন্ন বিভাগ বা কর্মীদের মধ্যে সমন্বয় সাধন করা।
নিয়ন্ত্রণ (Controlling): লক্ষ্য অনুযায়ী কাজ হচ্ছে কিনা তা নিশ্চিত করা।
ব্যবস্থাপনার ১৪টি মূলনীতি:
শ্রম বিভাজন (Division of Work)
কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব (Authority and Responsibility)
শৃঙ্খলা (Discipline)
আদেশের ঐক্য (Unity of Command)
নির্দেশের ঐক্য (Unity of Direction)
সামষ্টিক স্বার্থের প্রতি ব্যক্তিগত স্বার্থের বশ্যতা (Subordination of Individual Interest to General Interest)
পারিশ্রমিক (Remuneration)
কেন্দ্রীয়করণ (Centralization)
ক্রমিক শৃঙ্খল (Scalar Chain)
শৃঙ্খলা (Order)
সমতা (Equity)
কর্মকালের স্থায়িত্ব (Stability of Tenure of Personnel)
উদ্যোগ (Initiative)
ঐক্যের চেতনা (Esprit de Corps)
ফেয়লের এই নীতিগুলো ব্যবস্থাপনা অধ্য
আধুনিক ব্যবস্থাপনার জনক হলেন হেনরি ফেয়ল (Henri Fayol)।
তিনি ছিলেন একজন ফরাসি খনি প্রকৌশলী এবং ব্যবস্থাপনার তাত্ত্বিক, যিনি ১৯ শতকের শেষের দিকে এবং ২০ শতকের শুরুতে কাজ করেছেন। তার সবচেয়ে বিখ্যাত কাজ হলো "সাধারণ এবং শিল্প ব্যবস্থাপনা" (General and Industrial Management) বইটি, যা ১৯১৬ সালে প্রকাশিত হয়। এই বইটি ব্যবস্থাপনার মৌলিক নীতি এবং কার্যাবলী সম্পর্কে একটি কাঠামোবদ্ধ ধারণা দেয়, যা আজও বিশ্বব্যাপী ব্যবহৃত হয়।
হেনরি ফেয়লের মূল অবদান
ফেয়ল ব্যবস্থাপনার কার্যকে পাঁচটি প্রধান ভাগে ভাগ করেছিলেন:
১. পরিকল্পনা (Planning): ভবিষ্যতের কাজ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া।
২. সংগঠিতকরণ (Organizing): কার্যকরভাবে কাজ সম্পাদনের জন্য সম্পদ ও কাঠামো তৈরি করা।
৩. নির্দেশনা দেওয়া (Commanding): কর্মীদের উৎসাহিত ও পরিচালিত করা।
৪. সমন্বয় সাধন (Coordinating): প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সমন্বয় স্থাপন করা।
৫. নিয়ন্ত্রণ (Controlling): লক্ষ্য অনুযায়ী কাজ হচ্ছে কি না, তা পর্যবেক্ষণ করা।
এছাড়াও, তিনি ব্যবস্থাপনার জন্য ১৪টি নীতি প্রণয়ন করেন, যার মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নীতি হলো:
শ্রম বিভাজন (Division of Work): কাজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য কর্মীদের মধ্যে কাজ ভাগ করে দেওয়া।
কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব (Authority and Responsibility): সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা এবং তার জন্য জবাবদিহিতা।
শৃঙ্খলা (Discipline): প্রতিষ্ঠানের নিয়ম মেনে চলা।
একক কমান্ড (Unity of Command): একজন কর্মীর শুধুমাত্র একজন ঊর্ধ্বতনের কাছে জবাবদিহি করা।
ফেয়লের এই নীতিগুলো পরবর্তীতে আধুনিক ব্যবস্থাপনার ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। তার কাজের কারণে ব্যবস্থাপনাকে একটি পৃথক অধ্যয়ন ক্ষেত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা সহজ হয়।
ফেয়ল ব্যবস্থাপনার কার্যকে পাঁচটি প্রধান ভাগে ভাগ করেছিলেন:
১. পরিকল্পনা (Planning): ভবিষ্যতের কাজ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়া।
২. সংগঠিতকরণ (Organizing): কার্যকরভাবে কাজ সম্পাদনের জন্য সম্পদ ও কাঠামো তৈরি করা।
৩. নির্দেশনা দেওয়া (Commanding): কর্মীদের উৎসাহিত ও পরিচালিত করা।
৪. সমন্বয় সাধন (Coordinating): প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন অংশের মধ্যে সমন্বয় স্থাপন করা।
৫. নিয়ন্ত্রণ (Controlling): লক্ষ্য অনুযায়ী কাজ হচ্ছে কি না, তা পর্যবেক্ষণ করা।
এছাড়াও, তিনি ব্যবস্থাপনার জন্য ১৪টি নীতি প্রণয়ন করেন, যার মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ নীতি হলো:
শ্রম বিভাজন (Division of Work): কাজের দক্ষতা বাড়ানোর জন্য কর্মীদের মধ্যে কাজ ভাগ করে দেওয়া।
কর্তৃত্ব ও দায়িত্ব (Authority and Responsibility): সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা এবং তার জন্য জবাবদিহিতা।
শৃঙ্খলা (Discipline): প্রতিষ্ঠানের নিয়ম মেনে চলা।
একক কমান্ড (Unity of Command): একজন কর্মীর শুধুমাত্র একজন ঊর্ধ্বতনের কাছে জবাবদিহি করা।
ফেয়লের এই নীতিগুলো পরবর্তীতে আধুনিক ব্যবস্থাপনার ভিত্তি হিসেবে কাজ করে। তার কাজের কারণে ব্যবস্থাপনাকে একটি পৃথক অধ্যয়ন ক্ষেত্র হিসেবে প্রতিষ্ঠা করা সহজ হয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন