মেয়েদের হাঁটু ব্যথামেয়েদের হাঁটু ব্যথার অনেক কারণ থাকতে পারে, এবং এর কারণগুলো ছেলেদের থেকে কিছুটা ভিন্ন হতে পারে। এর পেছনে কিছু শারীরিক, হরমোনাল এবং জীবনযাপনের সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয় জড়িত থাকে। এখানে কিছু প্রধান কারণ এবং তার সম্ভাব্য সমাধান সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
মেয়েদের হাঁটু ব্যথার অনেক কারণ থাকতে পারে, এবং এর কারণগুলো ছেলেদের থেকে কিছুটা ভিন্ন হতে পারে। এর পেছনে কিছু শারীরিক, হরমোনাল এবং জীবনযাপনের সঙ্গে সম্পর্কিত বিষয় জড়িত থাকে। এখানে কিছু প্রধান কারণ এবং তার সম্ভাব্য সমাধান সম্পর্কে আলোচনা করা হলো:
মেয়েদের হাঁটু ব্যথার প্রধান কারণ
প্যাটেলা ফেমোরাল পেইন সিনড্রোম (Patellofemoral Pain Syndrome): এটি মেয়েদের মধ্যে হাঁটু ব্যথার একটি খুব সাধারণ কারণ। এটি হাঁটু টুপি (patella) এবং ফিমার (femur) হাড়ের মধ্যে ঘষা লাগার কারণে হয়। এর কারণ হতে পারে পেশীর দুর্বলতা বা ভারসাম্যহীনতা, বিশেষত থাই (quadriceps) এবং হিপের পেশীর।
হরমোনের প্রভাব: মেয়েদের মাসিক চক্রের সময় হরমোনের পরিবর্তন শরীরের জয়েন্টগুলোতে তরল ধারণ (fluid retention) বাড়াতে পারে, যা হাঁটুতে চাপ সৃষ্টি করে এবং ব্যথা বাড়াতে পারে।
শারীরিক গঠন: মেয়েদের পেলভিস (pelvis) বা নিতম্বের হাড় সাধারণত ছেলেদের চেয়ে চওড়া হয়। এর কারণে পায়ের হাড় (femur) একটু বেশি কোণ করে হাঁটুতে এসে জোড়া লাগে, যা হাঁটুতে অতিরিক্ত চাপ ফেলে। একে Q-angle বলে। এই বাড়তি কোণের কারণে হাঁটু টুপি ভুল দিকে সরে যাওয়ার প্রবণতা থাকে, যা ব্যথার কারণ হয়।
অস্টিওআর্থ্রাইটিস (Osteoarthritis): বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে, বিশেষত মেনোপজের পরে, মেয়েদের মধ্যে অস্টিওআর্থ্রাইটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। হরমোন, যেমন ইস্ট্রোজেন, হাড় এবং জয়েন্টগুলোকে রক্ষা করতে সাহায্য করে, কিন্তু মেনোপজের পর এর মাত্রা কমে যায়, যা কার্টিলেজ বা তরুণাস্থি ক্ষয় হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
হাঁটুর লিগামেন্ট বা টেন্ডনের আঘাত: খেলোয়াড় মেয়েদের মধ্যে ACL (Anterior Cruciate Ligament) বা MCL (Medial Collateral Ligament) এর মতো লিগামেন্টে আঘাত লাগার ঝুঁকি বেশি হতে পারে, কারণ তাদের কিছু নির্দিষ্ট ধরনের পেশী দুর্বল থাকে।
প্যাটেলা ফেমোরাল পেইন সিনড্রোম (Patellofemoral Pain Syndrome): এটি মেয়েদের মধ্যে হাঁটু ব্যথার একটি খুব সাধারণ কারণ। এটি হাঁটু টুপি (patella) এবং ফিমার (femur) হাড়ের মধ্যে ঘষা লাগার কারণে হয়। এর কারণ হতে পারে পেশীর দুর্বলতা বা ভারসাম্যহীনতা, বিশেষত থাই (quadriceps) এবং হিপের পেশীর।
হরমোনের প্রভাব: মেয়েদের মাসিক চক্রের সময় হরমোনের পরিবর্তন শরীরের জয়েন্টগুলোতে তরল ধারণ (fluid retention) বাড়াতে পারে, যা হাঁটুতে চাপ সৃষ্টি করে এবং ব্যথা বাড়াতে পারে।
শারীরিক গঠন: মেয়েদের পেলভিস (pelvis) বা নিতম্বের হাড় সাধারণত ছেলেদের চেয়ে চওড়া হয়। এর কারণে পায়ের হাড় (femur) একটু বেশি কোণ করে হাঁটুতে এসে জোড়া লাগে, যা হাঁটুতে অতিরিক্ত চাপ ফেলে। একে Q-angle বলে। এই বাড়তি কোণের কারণে হাঁটু টুপি ভুল দিকে সরে যাওয়ার প্রবণতা থাকে, যা ব্যথার কারণ হয়।
অস্টিওআর্থ্রাইটিস (Osteoarthritis): বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে, বিশেষত মেনোপজের পরে, মেয়েদের মধ্যে অস্টিওআর্থ্রাইটিস হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। হরমোন, যেমন ইস্ট্রোজেন, হাড় এবং জয়েন্টগুলোকে রক্ষা করতে সাহায্য করে, কিন্তু মেনোপজের পর এর মাত্রা কমে যায়, যা কার্টিলেজ বা তরুণাস্থি ক্ষয় হওয়ার ঝুঁকি বাড়ায়।
হাঁটুর লিগামেন্ট বা টেন্ডনের আঘাত: খেলোয়াড় মেয়েদের মধ্যে ACL (Anterior Cruciate Ligament) বা MCL (Medial Collateral Ligament) এর মতো লিগামেন্টে আঘাত লাগার ঝুঁকি বেশি হতে পারে, কারণ তাদের কিছু নির্দিষ্ট ধরনের পেশী দুর্বল থাকে।
প্রতিকার এবং সমাধান
হাঁটু ব্যথার সঠিক কারণ নির্ণয় করা এবং তার উপযুক্ত চিকিৎসা করা জরুরি। একজন অর্থোপেডিক ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। প্রাথমিক পর্যায়ে আপনি কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন:
বিশ্রাম এবং বরফ: ব্যথা বেশি হলে হাঁটুকে বিশ্রাম দিন এবং দিনে কয়েকবার বরফ সেঁক দিন।
পেশী শক্তিশালী করা: থাই এবং হিপের পেশী শক্তিশালী করার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করুন। স্কোয়াট, লানজেস (lunges) এবং লেগ এক্সটেনশন (leg extensions) এর মতো ব্যায়াম উপকারী হতে পারে। তবে, সঠিক পদ্ধতি জেনে ব্যায়াম করা জরুরি।
সঠিক জুতো: এমন জুতো পরা উচিত যা হাঁটুতে চাপ কমায় এবং সঠিকভাবে পা সাপোর্ট করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ: অতিরিক্ত ওজন হাঁটুতে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে। ওজন কমালে ব্যথা অনেক কমে যেতে পারে।
ফিজিওথেরাপি: একজন ফিজিওথেরাপিস্টের তত্ত্বাবধানে হাঁটু এবং পার্শ্ববর্তী পেশীর জন্য নির্দিষ্ট ব্যায়াম করলে ব্যথার অনেক উপশম হয়।
যদি ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হয়, হাঁটু ফুলে যায়, অথবা দৈনন্দিন কাজ করতে অসুবিধা হয়, তবে দ্রুত ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
হাঁটু ব্যথার সঠিক কারণ নির্ণয় করা এবং তার উপযুক্ত চিকিৎসা করা জরুরি। একজন অর্থোপেডিক ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিত। প্রাথমিক পর্যায়ে আপনি কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন:
বিশ্রাম এবং বরফ: ব্যথা বেশি হলে হাঁটুকে বিশ্রাম দিন এবং দিনে কয়েকবার বরফ সেঁক দিন।
পেশী শক্তিশালী করা: থাই এবং হিপের পেশী শক্তিশালী করার জন্য নিয়মিত ব্যায়াম করুন। স্কোয়াট, লানজেস (lunges) এবং লেগ এক্সটেনশন (leg extensions) এর মতো ব্যায়াম উপকারী হতে পারে। তবে, সঠিক পদ্ধতি জেনে ব্যায়াম করা জরুরি।
সঠিক জুতো: এমন জুতো পরা উচিত যা হাঁটুতে চাপ কমায় এবং সঠিকভাবে পা সাপোর্ট করে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ: অতিরিক্ত ওজন হাঁটুতে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি করে। ওজন কমালে ব্যথা অনেক কমে যেতে পারে।
ফিজিওথেরাপি: একজন ফিজিওথেরাপিস্টের তত্ত্বাবধানে হাঁটু এবং পার্শ্ববর্তী পেশীর জন্য নির্দিষ্ট ব্যায়াম করলে ব্যথার অনেক উপশম হয়।
যদি ব্যথা দীর্ঘস্থায়ী হয়, হাঁটু ফুলে যায়, অথবা দৈনন্দিন কাজ করতে অসুবিধা হয়, তবে দ্রুত ডাক্তারের সঙ্গে যোগাযোগ করুন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন