5 জন বাঙালি বিজ্ঞানী

 5 জন বাঙালি বিজ্ঞানী


৫ জন বিখ্যাত বাঙালি বিজ্ঞানীর নাম নিচে দেওয়া হলো:

  • স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু: একজন পদার্থবিজ্ঞানী, জীববিজ্ঞানী, উদ্ভিদবিজ্ঞানী, প্রত্নতত্ত্ববিদ এবং বাংলা সাহিত্যের একজন স্বনামধন্য লেখক। তিনি উদ্ভিদের প্রাণ আছে—এই বিষয়টি প্রমাণ করেন এবং বিনা তারে তথ্য আদান-প্রদানের প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা করেন।

  • ড. সত্যেন্দ্রনাথ বসু: একজন বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতজ্ঞ এবং দার্শনিক। তিনি আলবার্ট আইনস্টাইনের সঙ্গে যৌথভাবে বোস-আইনস্টাইন সংখ্যাতত্ত্বের (Bose-Einstein statistics) প্রবর্তন করেন, যা কণা পদার্থবিজ্ঞানের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। তার নামে পদার্থবিজ্ঞানের মৌলিক কণা 'বোসন' (Boson) নামকরণ করা হয়েছে।

  • ড. মেঘনাদ সাহা: একজন স্বনামধন্য জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি তাপীয় আয়নীকরণ (Thermal Ionization) সম্পর্কিত সাহা সমীকরণ (Saha Equation) আবিষ্কার করেন, যা জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে।

  • ড. প্রফুল্ল চন্দ্র রায়: একজন রসায়নবিদ, বিজ্ঞানী, শিক্ষক এবং শিল্পপতি। তিনি ভারতের প্রথম ওষুধ কোম্পানি বেঙ্গল কেমিক্যালস অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যালস প্রতিষ্ঠা করেন। তাকে 'ভারতের রসায়নের জনক' বলা হয়।

  • ড. কাদম্বিনী গঙ্গোপাধ্যায়: একজন বাঙালি চিকিৎসক এবং সমাজ সংস্কারক। তিনি ব্রিটিশ ভারতের প্রথম দুজন নারী স্নাতকের একজন এবং ইউরোপীয় চিকিৎসাবিদ্যায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত প্রথম ভারতীয় নারী চিকিৎসক। তিনি সমাজের নানা কুসংস্কারের বিরুদ্ধে কাজ করেছেন।

৫ জন বিখ্যাত বাঙালি বিজ্ঞানীর নাম নিচে দেওয়া হলো:

  • স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু: একজন পদার্থবিজ্ঞানী, জীববিজ্ঞানী, উদ্ভিদবিজ্ঞানী, প্রত্নতত্ত্ববিদ এবং বাংলা সাহিত্যের একজন স্বনামধন্য লেখক। তিনি মূলত বেতার ও মাইক্রোওয়েভ প্রযুক্তির পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিত। তিনিই প্রথম প্রমাণ করেন যে উদ্ভিদেরও প্রাণ আছে।

  • সত্যেন্দ্রনাথ বসু: একজন বাঙালি পদার্থবিজ্ঞানী, যিনি কোয়ান্টাম বলবিদ্যা (Quantum Mechanics)-এর ওপর গবেষণার জন্য বিখ্যাত। তার নামানুসারে 'বোসন' নামক মৌলিক কণার নামকরণ করা হয়।

  • মেঘনাদ সাহা: একজন বাঙালি পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি মূলত 'তাপীয় আয়নন' (Thermal Ionization) তত্ত্ব আবিষ্কারের জন্য সুপরিচিত, যা জ্যোতির্পদার্থবিজ্ঞানে এক গুরুত্বপূর্ণ অবদান।

  • প্রফুল্ল চন্দ্র রায়: একজন বাঙালি রসায়নবিদ, শিক্ষাবিদ এবং শিল্পপতি। তাকে ভারতের প্রথম আধুনিক রসায়নবিদ হিসেবে গণ্য করা হয়। তিনি 'বেঙ্গল কেমিক্যালস অ্যান্ড ফার্মাসিউটিক্যালস' প্রতিষ্ঠা করেন, যা ভারতের প্রথম ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি।

  • ড. কাদিরা বেগম: একজন বাঙালি বিজ্ঞানী ও শিক্ষাবিদ। তিনি বায়োকেমিস্ট্রি ও অণুজীববিজ্ঞানে বিশেষ অবদান রেখেছেন। তার গবেষণার মূল ক্ষেত্র ছিল বিভিন্ন রোগের প্রতিরোধে জীবাণুনাশক তৈরি।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন