রেডিও আবিষ্কারক কেরেডিওর আবিষ্কারক কে, তা নিয়ে একটি দীর্ঘ বিতর্ক রয়েছে, কারণ এর পেছনে একাধিক বিজ্ঞানীর অবদান রয়েছে। তবে সাধারণত দুটি নাম সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত হয়: গুগলিয়েলমো মার্কোনি এবং নিকোলা টেসলা।
রেডিওর আবিষ্কারক কে, তা নিয়ে একটি দীর্ঘ বিতর্ক রয়েছে, কারণ এর পেছনে একাধিক বিজ্ঞানীর অবদান রয়েছে। তবে সাধারণত দুটি নাম সবচেয়ে বেশি উচ্চারিত হয়: গুগলিয়েলমো মার্কোনি এবং নিকোলা টেসলা।
গুগলিয়েলমো মার্কোনি
মার্কোনি ছিলেন একজন ইতালীয় উদ্ভাবক ও প্রকৌশলী। তিনি রেডিওর বাণিজ্যিকীকরণের জন্য সবচেয়ে বেশি কৃতিত্ব পান। ১৮৯৬ সালে তিনি সফলভাবে তারবিহীন টেলিগ্রাফি ব্যবস্থা প্রদর্শন করেন এবং এর জন্য পেটেন্ট লাভ করেন। তার এই আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সফল রেডিও যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করেন। এই কাজের জন্য তিনি ১৯০৯ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। দীর্ঘকাল ধরে তাকেই রেডিওর একমাত্র আবিষ্কারক হিসেবে গণ্য করা হতো।
মার্কোনি ছিলেন একজন ইতালীয় উদ্ভাবক ও প্রকৌশলী। তিনি রেডিওর বাণিজ্যিকীকরণের জন্য সবচেয়ে বেশি কৃতিত্ব পান। ১৮৯৬ সালে তিনি সফলভাবে তারবিহীন টেলিগ্রাফি ব্যবস্থা প্রদর্শন করেন এবং এর জন্য পেটেন্ট লাভ করেন। তার এই আবিষ্কারের মাধ্যমে তিনি প্রথম বাণিজ্যিকভাবে সফল রেডিও যোগাযোগ ব্যবস্থা স্থাপন করেন। এই কাজের জন্য তিনি ১৯০৯ সালে পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। দীর্ঘকাল ধরে তাকেই রেডিওর একমাত্র আবিষ্কারক হিসেবে গণ্য করা হতো।
নিকোলা টেসলা
টেসলা ছিলেন একজন সার্বিয়ান-আমেরিকান বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলী। তিনি মার্কোনির আগেই রেডিও তরঙ্গ প্রেরণের পদ্ধতি নিয়ে কাজ করেন এবং ১৯০০ সালে এর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি পেটেন্ট আবেদন করেন। টেসলা রেডিও তরঙ্গ প্রেরণের জন্য একটি কার্যকর ব্যবস্থা তৈরি করেছিলেন, যা মার্কোনির ব্যবস্থার চেয়ে উন্নত ছিল। ১৯৪৩ সালে, মার্কোনির মৃত্যুর পর, মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয় যে টেসলার পেটেন্টই রেডিওর উদ্ভাবনের ভিত্তি ছিল এবং মার্কোনির কিছু কাজ টেসলার কাজের ওপর নির্ভরশীল ছিল। এই রায়ের পর টেসলাকে রেডিওর মূল উদ্ভাবক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
টেসলা ছিলেন একজন সার্বিয়ান-আমেরিকান বিজ্ঞানী ও প্রকৌশলী। তিনি মার্কোনির আগেই রেডিও তরঙ্গ প্রেরণের পদ্ধতি নিয়ে কাজ করেন এবং ১৯০০ সালে এর জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে একটি পেটেন্ট আবেদন করেন। টেসলা রেডিও তরঙ্গ প্রেরণের জন্য একটি কার্যকর ব্যবস্থা তৈরি করেছিলেন, যা মার্কোনির ব্যবস্থার চেয়ে উন্নত ছিল। ১৯৪৩ সালে, মার্কোনির মৃত্যুর পর, মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট রায় দেয় যে টেসলার পেটেন্টই রেডিওর উদ্ভাবনের ভিত্তি ছিল এবং মার্কোনির কিছু কাজ টেসলার কাজের ওপর নির্ভরশীল ছিল। এই রায়ের পর টেসলাকে রেডিওর মূল উদ্ভাবক হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
সংক্ষিপ্ত সারসংক্ষেপ
সংক্ষেপে বলা যায়, নিকোলা টেসলা রেডিওর মূল বৈজ্ঞানিক নীতি ও প্রযুক্তিগত ভিত্তি স্থাপন করেন। অন্যদিকে, গুগলিয়েলমো মার্কোনি টেসলার নীতির ওপর ভিত্তি করে প্রথম বাণিজ্যিক ও ব্যবহারিক রেডিও ব্যবস্থা তৈরি করে তাকে জনপ্রিয় করেন।
সংক্ষেপে বলা যায়, নিকোলা টেসলা রেডিওর মূল বৈজ্ঞানিক নীতি ও প্রযুক্তিগত ভিত্তি স্থাপন করেন। অন্যদিকে, গুগলিয়েলমো মার্কোনি টেসলার নীতির ওপর ভিত্তি করে প্রথম বাণিজ্যিক ও ব্যবহারিক রেডিও ব্যবস্থা তৈরি করে তাকে জনপ্রিয় করেন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন