চায়ের আবিষ্কারক কেচা'য়ের আবিষ্কারক হিসেবে এককভাবে কাউকে চিহ্নিত করা কঠিন, কারণ এর ইতিহাস একটি কিংবদন্তি এবং প্রাচীন সভ্যতার অংশ। তবে, সবচেয়ে প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে, চা আবিষ্কারের কৃতিত্ব দেওয়া হয় চীনের সম্রাট শেন নং (Shennong)-কে।
চা'য়ের আবিষ্কারক হিসেবে এককভাবে কাউকে চিহ্নিত করা কঠিন, কারণ এর ইতিহাস একটি কিংবদন্তি এবং প্রাচীন সভ্যতার অংশ। তবে, সবচেয়ে প্রচলিত কিংবদন্তি অনুসারে, চা আবিষ্কারের কৃতিত্ব দেওয়া হয় চীনের সম্রাট শেন নং (Shennong)-কে।
কিংবদন্তি অনুসারে আবিষ্কারের গল্প
প্রাচীন চীনের কিংবদন্তি অনুযায়ী, খ্রিস্টপূর্ব ২৭৩৭ অব্দে সম্রাট শেন নং যখন তার বাগানে বসে জল ফুটাচ্ছিলেন, তখন একটি বুনো চা গাছের কয়েকটি পাতা বাতাসে উড়ে এসে ফুটন্ত জলের পাত্রে পড়ে। সম্রাট সেই মিশ্রণটি পান করেন এবং এর সতেজ ও প্রশান্তিদায়ক স্বাদ ও সুগন্ধ তাকে মুগ্ধ করে। এরপর থেকে তিনি এটিকে ঔষধি হিসেবে গ্রহণ করা শুরু করেন।
সম্রাট শেন নং একজন ঔষধি বিশেষজ্ঞ এবং কৃষিবিদ হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। তাই, এই ঘটনাটি চীনের ইতিহাসে চায়ের সূচনা হিসেবে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত।
প্রাচীন চীনের কিংবদন্তি অনুযায়ী, খ্রিস্টপূর্ব ২৭৩৭ অব্দে সম্রাট শেন নং যখন তার বাগানে বসে জল ফুটাচ্ছিলেন, তখন একটি বুনো চা গাছের কয়েকটি পাতা বাতাসে উড়ে এসে ফুটন্ত জলের পাত্রে পড়ে। সম্রাট সেই মিশ্রণটি পান করেন এবং এর সতেজ ও প্রশান্তিদায়ক স্বাদ ও সুগন্ধ তাকে মুগ্ধ করে। এরপর থেকে তিনি এটিকে ঔষধি হিসেবে গ্রহণ করা শুরু করেন।
সম্রাট শেন নং একজন ঔষধি বিশেষজ্ঞ এবং কৃষিবিদ হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। তাই, এই ঘটনাটি চীনের ইতিহাসে চায়ের সূচনা হিসেবে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত।
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
তবে ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ অনুযায়ী, চা গাছ থেকে প্রাপ্ত পানীয়ের ব্যবহার মূলত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় শুরু হয়েছিল এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি চীন ও অন্যান্য অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। চা-এর প্রাচীনতম প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ পাওয়া যায় চীনে, যেখানে হ্যান রাজবংশের সময় (খ্রিস্টপূর্ব ২০৬ থেকে ২২০ খ্রিস্টাব্দ) এর ব্যবহার প্রচলিত ছিল।
তবে ঐতিহাসিক ও প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ অনুযায়ী, চা গাছ থেকে প্রাপ্ত পানীয়ের ব্যবহার মূলত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় শুরু হয়েছিল এবং সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এটি চীন ও অন্যান্য অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়ে। চা-এর প্রাচীনতম প্রত্নতাত্ত্বিক প্রমাণ পাওয়া যায় চীনে, যেখানে হ্যান রাজবংশের সময় (খ্রিস্টপূর্ব ২০৬ থেকে ২২০ খ্রিস্টাব্দ) এর ব্যবহার প্রচলিত ছিল।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন