শূন্য সংখ্যার আবিষ্কারক কে
শূন্য (০) সংখ্যার আবিষ্কার নিয়ে বিভিন্ন মতভেদ থাকলেও, ভারতীয় গণিতবিদরা এর আধুনিক রূপের প্রধান কৃতিত্বের দাবিদার।
আবিষ্কারের ইতিহাস:
প্রাচীন ব্যবহার: প্রাচীন ব্যাবিলনীয়, মায়া এবং মিশরীয় সভ্যতায় শূন্যের প্রাথমিক ধারণা ছিল, কিন্তু তা শুধু একটি স্থানের প্রতীক (placeholder) হিসেবে ব্যবহৃত হতো, কোনো সংখ্যা হিসেবে নয়। যেমন: তারা খালি জায়গা বোঝানোর জন্য একটি প্রতীক ব্যবহার করত, যা বর্তমান শূন্যের মতো ছিল না।
ভারতীয় গণিতবিদদের অবদান: খ্রিস্টীয় ৫ম থেকে ৭ম শতকে ভারতীয় গণিতবিদরা শূন্যকে একটি স্বতন্ত্র সংখ্যা হিসাবে প্রতিষ্ঠা করেন।
আর্যভট্ট (৪৭৫-৫৫০ খ্রিস্টাব্দ): তিনি দশমিক স্থান-মান পদ্ধতি ব্যবহার করেন এবং শূন্যের ধারণা দেন।
ব্রহ্মগুপ্ত (৫৯৮-৬৬৫ খ্রিস্টাব্দ): তিনিই প্রথম শূন্যের গাণিতিক নিয়মাবলী (যেমন: যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ) প্রণয়ন করেন। ব্রহ্মগুপ্তের ৬২৮ খ্রিস্টাব্দে রচিত 'ব্রহ্মস্ফুটসিদ্ধান্ত' গ্রন্থে শূন্যকে একটি পূর্ণাঙ্গ সংখ্যা হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই কারণেই অনেকে তাঁকে শূন্যের প্রধান আবিষ্কারক হিসেবে গণ্য করেন।
ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে শূন্যের ধারণা পরবর্তীতে আরবের গণিতবিদদের মাধ্যমে ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে।
শূন্য (০) সংখ্যার আবিষ্কার নিয়ে বিভিন্ন মতভেদ থাকলেও, ভারতীয় গণিতবিদরা এর আধুনিক রূপের প্রধান কৃতিত্বের দাবিদার।
আবিষ্কারের ইতিহাস:
প্রাচীন ব্যবহার: প্রাচীন ব্যাবিলনীয়, মায়া এবং মিশরীয় সভ্যতায় শূন্যের প্রাথমিক ধারণা ছিল, কিন্তু তা শুধু একটি স্থানের প্রতীক (placeholder) হিসেবে ব্যবহৃত হতো, কোনো সংখ্যা হিসেবে নয়। যেমন: তারা খালি জায়গা বোঝানোর জন্য একটি প্রতীক ব্যবহার করত, যা বর্তমান শূন্যের মতো ছিল না।
ভারতীয় গণিতবিদদের অবদান: খ্রিস্টীয় ৫ম থেকে ৭ম শতকে ভারতীয় গণিতবিদরা শূন্যকে একটি স্বতন্ত্র সংখ্যা হিসাবে প্রতিষ্ঠা করেন।
আর্যভট্ট (৪৭৫-৫৫০ খ্রিস্টাব্দ): তিনি দশমিক স্থান-মান পদ্ধতি ব্যবহার করেন এবং শূন্যের ধারণা দেন।
ব্রহ্মগুপ্ত (৫৯৮-৬৬৫ খ্রিস্টাব্দ): তিনিই প্রথম শূন্যের গাণিতিক নিয়মাবলী (যেমন: যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ) প্রণয়ন করেন। ব্রহ্মগুপ্তের ৬২৮ খ্রিস্টাব্দে রচিত 'ব্রহ্মস্ফুটসিদ্ধান্ত' গ্রন্থে শূন্যকে একটি পূর্ণাঙ্গ সংখ্যা হিসেবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। এই কারণেই অনেকে তাঁকে শূন্যের প্রধান আবিষ্কারক হিসেবে গণ্য করেন।
ভারতীয় উপমহাদেশ থেকে শূন্যের ধারণা পরবর্তীতে আরবের গণিতবিদদের মাধ্যমে ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন