অর্থনৈতিক ভূগোলের জনক কে

 অর্থনৈতিক ভূগোলের জনক কে


অর্থনৈতিক ভূগোলের কোনো একক জনক নেই, কারণ এটি একটি বহু-আঙ্গিক এবং আন্তঃবিষয়ক শাখা। তবে, এই ক্ষেত্রটিকে একটি স্বতন্ত্র শৃঙ্খলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে দুজন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বের নাম প্রায়শই উল্লেখ করা হয়:

যোহান হাইনরিখ ভন থুনেন (Johann Heinrich von Thünen)

তাকে প্রায়শই অর্থনৈতিক ভূগোলের প্রতিষ্ঠাতা বা কৃষি ভূগোলের জনক বলা হয়। তাঁর বিখ্যাত কাজ 'The Isolated State' (১৮২৬) গ্রন্থে তিনি দেখিয়েছেন কীভাবে বাজারের অবস্থান, পরিবহন খরচ এবং কৃষি পণ্যের ধরন একটি স্থানের ভূমি ব্যবহারের ধরনকে প্রভাবিত করে। তাঁর এই মডেলটি অর্থনৈতিক ভূগোল এবং নগর উন্নয়নের গবেষণার ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।


ওয়াল্টার ক্রিস্টালার (Walter Christaller)

তাকে 'সেবা ক্ষেত্রের ভূগোলের জনক' বা 'আবাসিক ভূগোলের জনক' হিসেবে গণ্য করা হয়। ১৯৩৩ সালে প্রকাশিত তাঁর 'Central Place Theory'-তে তিনি ব্যাখ্যা করেন যে, কীভাবে একটি অঞ্চলে শহর, বাজার এবং সেবাকেন্দ্রগুলো সুনির্দিষ্ট প্যাটার্নে বিন্যস্ত থাকে। তাঁর এই তত্ত্ব অর্থনৈতিক ভূগোল এবং নগর পরিকল্পনার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

এই দুজনের কাজ অর্থনৈতিক ভূগোলের মৌলিক কাঠামো তৈরি করেছে, যা পরবর্তীতে আরও বহু তাত্ত্বিক ও গবেষকের অবদানে সমৃদ্ধ হয়েছে।


অর্থনৈতিক ভূগোলের কোনো একক জনক নেই, কারণ এটি একটি বহু-আঙ্গিক এবং আন্তঃবিষয়ক শাখা। তবে, এই ক্ষেত্রটিকে একটি স্বতন্ত্র শৃঙ্খলা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করতে দুজন প্রভাবশালী ব্যক্তিত্বের নাম প্রায়শই উল্লেখ করা হয়:

যোহান হাইনরিখ ভন থুনেন (Johann Heinrich von Thünen)

তাকে প্রায়শই অর্থনৈতিক ভূগোলের প্রতিষ্ঠাতা বা কৃষি ভূগোলের জনক বলা হয়। তাঁর বিখ্যাত কাজ 'The Isolated State' (১৮২৬) গ্রন্থে তিনি দেখিয়েছেন কীভাবে বাজারের অবস্থান, পরিবহন খরচ এবং কৃষি পণ্যের ধরন একটি স্থানের ভূমি ব্যবহারের ধরনকে প্রভাবিত করে। তাঁর এই মডেলটি অর্থনৈতিক ভূগোল এবং নগর উন্নয়নের গবেষণার ভিত্তি হিসেবে কাজ করে।


ওয়াল্টার ক্রিস্টালার (Walter Christaller)

তাকে 'সেবা ক্ষেত্রের ভূগোলের জনক' বা 'আবাসিক ভূগোলের জনক' হিসেবে গণ্য করা হয়। ১৯৩৩ সালে প্রকাশিত তাঁর 'Central Place Theory'-তে তিনি ব্যাখ্যা করেন যে, কীভাবে একটি অঞ্চলে শহর, বাজার এবং সেবাকেন্দ্রগুলো সুনির্দিষ্ট প্যাটার্নে বিন্যস্ত থাকে। তাঁর এই তত্ত্ব অর্থনৈতিক ভূগোল এবং নগর পরিকল্পনার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

এই দুজনের কাজ অর্থনৈতিক ভূগোলের মৌলিক কাঠামো তৈরি করেছে, যা পরবর্তীতে আরও বহু তাত্ত্বিক ও গবেষকের অবদানে সমৃদ্ধ হয়েছে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন