মশারির আবিষ্কারক কেমশারি আবিষ্কারের কোনো একক ব্যক্তির নাম জানা যায় না। এর কারণ হলো, মশারির ধারণাটি অনেক প্রাচীন এবং বিশ্বের বিভিন্ন সভ্যতায় এর ব্যবহার দেখা গেছে।
ইতিহাসবিদরা মনে করেন, মশা থেকে বাঁচার জন্য মানুষ হাজার হাজার বছর আগে থেকেই বিভিন্ন ধরনের পর্দা বা জাল ব্যবহার করত। প্রাচীন মিশর, গ্রিস এবং রোমান সাম্রাজ্যেও এর প্রচলন ছিল। প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্য, বিশেষ করে পঞ্চদশ শতাব্দীর কবিতা ও অন্যান্য লেখায় মশারি ব্যবহারের উল্লেখ পাওয়া যায়।
তবে আধুনিক ম্যালেরিয়া প্রতিরোধী কীটনাশকযুক্ত মশারি (ITNs) আবিষ্কারের পেছনে কয়েকজন বিজ্ঞানীর অবদান রয়েছে। এই ধরনের মশারি মশা তাড়ানোর পাশাপাশি মশাকে মেরেও ফেলে, যা ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকর।
সুতরাং, সংক্ষেপে বলা যায়—
সাধারণ মশারি: এর কোনো নির্দিষ্ট আবিষ্কারক নেই। এটি বহু প্রাচীনকাল থেকে মানুষের প্রয়োজনে বিকশিত হয়েছে।
কীটনাশকযুক্ত মশারি (ITNs): বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে বিজ্ঞানীরা ম্যালেরিয়া প্রতিরোধের জন্য এই ধরনের মশারি তৈরি করেন, যার ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয় ১৯৮০-এর দশকে।
মশা নিয়ে গবেষণা এবং ম্যালেরিয়া রোগের বাহক হিসেবে মশার ভূমিকা আবিষ্কারের জন্য স্যার রোনাল্ড রস অত্যন্ত বিখ্যাত। তিনি ১৮৯৭ সালে প্রমাণ করেন যে অ্যানোফিলিস মশা ম্যালেরিয়ার জীবাণু বহন করে। এই যুগান্তকারী আবিষ্কারের জন্য তিনি ১৯০২ সালে নোবেল পুরস্কার পান।
মশারি আবিষ্কারের কোনো একক ব্যক্তির নাম জানা যায় না। এর কারণ হলো, মশারির ধারণাটি অনেক প্রাচীন এবং বিশ্বের বিভিন্ন সভ্যতায় এর ব্যবহার দেখা গেছে।
ইতিহাসবিদরা মনে করেন, মশা থেকে বাঁচার জন্য মানুষ হাজার হাজার বছর আগে থেকেই বিভিন্ন ধরনের পর্দা বা জাল ব্যবহার করত। প্রাচীন মিশর, গ্রিস এবং রোমান সাম্রাজ্যেও এর প্রচলন ছিল। প্রাচীন ভারতীয় সাহিত্য, বিশেষ করে পঞ্চদশ শতাব্দীর কবিতা ও অন্যান্য লেখায় মশারি ব্যবহারের উল্লেখ পাওয়া যায়।
তবে আধুনিক ম্যালেরিয়া প্রতিরোধী কীটনাশকযুক্ত মশারি (ITNs) আবিষ্কারের পেছনে কয়েকজন বিজ্ঞানীর অবদান রয়েছে। এই ধরনের মশারি মশা তাড়ানোর পাশাপাশি মশাকে মেরেও ফেলে, যা ম্যালেরিয়া প্রতিরোধে অত্যন্ত কার্যকর।
সুতরাং, সংক্ষেপে বলা যায়—
সাধারণ মশারি: এর কোনো নির্দিষ্ট আবিষ্কারক নেই। এটি বহু প্রাচীনকাল থেকে মানুষের প্রয়োজনে বিকশিত হয়েছে।
কীটনাশকযুক্ত মশারি (ITNs): বিংশ শতাব্দীর শেষের দিকে বিজ্ঞানীরা ম্যালেরিয়া প্রতিরোধের জন্য এই ধরনের মশারি তৈরি করেন, যার ব্যাপক ব্যবহার শুরু হয় ১৯৮০-এর দশকে।
মশা নিয়ে গবেষণা এবং ম্যালেরিয়া রোগের বাহক হিসেবে মশার ভূমিকা আবিষ্কারের জন্য স্যার রোনাল্ড রস অত্যন্ত বিখ্যাত। তিনি ১৮৯৭ সালে প্রমাণ করেন যে অ্যানোফিলিস মশা ম্যালেরিয়ার জীবাণু বহন করে। এই যুগান্তকারী আবিষ্কারের জন্য তিনি ১৯০২ সালে নোবেল পুরস্কার পান।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন