ঘড়ির জনক কে

 ঘড়ির জনক কে


ঘড়ির কোনো একক জনক নেই, কারণ এটি একটি দীর্ঘ বিবর্তনের মধ্য দিয়ে বর্তমান রূপে এসেছে। তবে ঘড়ির ইতিহাসের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ আবিষ্কার এবং সেই আবিষ্কারের সঙ্গে জড়িত কয়েকজন প্রধান ব্যক্তিকে "জনক" হিসেবে ধরা হয়:

  • যান্ত্রিক ঘড়ির জনক: পিটার হেনলিন (Peter Henlein) কে প্রথম পোর্টেবল বা বহনযোগ্য যান্ত্রিক ঘড়ির উদ্ভাবক হিসেবে ধরা হয়। ১৫০০ এর দশকে তিনি স্প্রিং-চালিত ঘড়ি তৈরি করেন, যা বড় টাওয়ার ঘড়ির তুলনায় অনেক ছোট ছিল। এই ঘড়িগুলো পকেটে রাখা যেত, তাই তিনি 'পকেট ঘড়ির জনক' হিসেবেও পরিচিত।

  • দোলক ঘড়ির (Pendulum Clock) জনক: ক্রিস্টিয়ান হাইগেনস (Christiaan Huygens) কে দোলক ঘড়ির জনক বলা হয়। ১৬৫৬ সালে তিনি দোলকের সুনির্দিষ্ট কম্পন ব্যবহার করে এমন একটি ঘড়ি তৈরি করেন যা আগের ঘড়িগুলোর চেয়ে অনেক বেশি নির্ভুল ছিল। এটি ঘড়ির ইতিহাসে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছিল।

এই দুইজনের বাইরেও, ইংল্যান্ডের জন হ্যারিসন নির্ভুল নৌ ঘড়ি (marine chronometer) তৈরি করে সমুদ্রে দ্রাঘিমাংশ নির্ণয়ের সমস্যা সমাধান করেছিলেন। তাই এককভাবে কাউকে ঘড়ির জনক বলা কঠিন হলেও, উপরে উল্লিখিত ব্যক্তিরা ঘড়ির আধুনিকায়নে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন।



ঘড়ির কোনো একক জনক নেই, কারণ এটি একটি দীর্ঘ বিবর্তনের ফল। তবে এর বিকাশে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন এমন কয়েকজন প্রধান ব্যক্তিত্ব রয়েছেন।


### দোলক ঘড়ির জনক


সবচেয়ে নির্ভুল এবং আধুনিক ঘড়ির ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন ডাচ বিজ্ঞানী **ক্রিস্টিয়ান হাইগেনস (Christiaan Huygens)**। ১৬৫৭ সালে তিনি দোলক ঘড়ি (Pendulum Clock) আবিষ্কার করেন।


* **গুরুত্ব:** হাইগেনসের এই আবিষ্কার ঘড়ির ইতিহাসে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসে। এর আগে প্রচলিত ঘড়িগুলো খুব একটা নির্ভুল ছিল না। দোলকের সুষম দোলন ব্যবহার করে তিনি এমন একটি ঘড়ি তৈরি করেন যা অনেক বেশি সঠিক সময় দিতে সক্ষম ছিল। তাই তাকে প্রায়শই আধুনিক ঘড়ির জনক হিসেবে ধরা হয়।


### পোর্টেবল ঘড়ির জনক


পকেট ঘড়ি বা পোর্টেবল ঘড়ির প্রথম আবিষ্কারক হিসেবে জার্মান তালা-নির্মাতা **পিটার হেনলিনকে (Peter Henlein)** কৃতিত্ব দেওয়া হয়। ১৫১০ সালে তিনি এমন একটি ছোট যান্ত্রিক ঘড়ি তৈরি করেন যা বহনযোগ্য ছিল।


সুতরাং, ঘড়ির বিবর্তনে হাইগেনস এবং হেনলিনের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে আধুনিক ঘড়ির সঠিকতা ও কার্যকারিতার যে মূল ভিত্তি, তা হাইগেনসের হাত ধরেই এসেছে।



ঘড়ির কোনো একক জনক নেই, কারণ এটি একটি দীর্ঘ বিবর্তনের ফল। তবে এর বিকাশে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন এমন কয়েকজন প্রধান ব্যক্তিত্ব রয়েছেন।


### দোলক ঘড়ির জনক


সবচেয়ে নির্ভুল এবং আধুনিক ঘড়ির ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন ডাচ বিজ্ঞানী **ক্রিস্টিয়ান হাইগেনস (Christiaan Huygens)**। ১৬৫৭ সালে তিনি দোলক ঘড়ি (Pendulum Clock) আবিষ্কার করেন।ঘড়ির কোনো একক জনক নেই, কারণ এটি একটি দীর্ঘ বিবর্তনের ফল। তবে এর বিকাশে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছিলেন এমন কয়েকজন প্রধান ব্যক্তিত্ব রয়েছেন।


### দোলক ঘড়ির জনক


সবচেয়ে নির্ভুল এবং আধুনিক ঘড়ির ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন ডাচ বিজ্ঞানী **ক্রিস্টিয়ান হাইগেনস (Christiaan Huygens)**। ১৬৫৭ সালে তিনি দোলক ঘড়ি (Pendulum Clock) আবিষ্কার করেন।


* **গুরুত্ব:** হাইগেনসের এই আবিষ্কার ঘড়ির ইতিহাসে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসে। এর আগে প্রচলিত ঘড়িগুলো খুব একটা নির্ভুল ছিল না। দোলকের সুষম দোলন ব্যবহার করে তিনি এমন একটি ঘড়ি তৈরি করেন যা অনেক বেশি সঠিক সময় দিতে সক্ষম ছিল। তাই তাকে প্রায়শই আধুনিক ঘড়ির জনক হিসেবে ধরা হয়।


### পোর্টেবল ঘড়ির জনক


পকেট ঘড়ি বা পোর্টেবল ঘড়ির প্রথম আবিষ্কারক হিসেবে জার্মান তালা-নির্মাতা **পিটার হেনলিনকে (Peter Henlein)** কৃতিত্ব দেওয়া হয়। ১৫১০ সালে তিনি এমন একটি ছোট যান্ত্রিক ঘড়ি তৈরি করেন যা বহনযোগ্য ছিল।


সুতরাং, ঘড়ির বিবর্তনে হাইগেনস এবং হেনলিনের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে আধুনিক ঘড়ির সঠিকতা ও কার্যকারিতার যে মূল ভিত্তি, তা হাইগেনসের হাত ধরেই এসেছে।


* **গুরুত্ব:** হাইগেনসের এই আবিষ্কার ঘড়ির ইতিহাসে একটি বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসে। এর আগে প্রচলিত ঘড়িগুলো খুব একটা নির্ভুল ছিল না। দোলকের সুষম দোলন ব্যবহার করে তিনি এমন একটি ঘড়ি তৈরি করেন যা অনেক বেশি সঠিক সময় দিতে সক্ষম ছিল। তাই তাকে প্রায়শই আধুনিক ঘড়ির জনক হিসেবে ধরা হয়।


### পোর্টেবল ঘড়ির জনক


পকেট ঘড়ি বা পোর্টেবল ঘড়ির প্রথম আবিষ্কারক হিসেবে জার্মান তালা-নির্মাতা **পিটার হেনলিনকে (Peter Henlein)** কৃতিত্ব দেওয়া হয়। ১৫১০ সালে তিনি এমন একটি ছোট যান্ত্রিক ঘড়ি তৈরি করেন যা বহনযোগ্য ছিল।


সুতরাং, ঘড়ির বিবর্তনে হাইগেনস এবং হেনলিনের অবদান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তবে আধুনিক ঘড়ির সঠিকতা ও কার্যকারিতার যে মূল ভিত্তি, তা হাইগেনসের হাত ধরেই এসেছে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন