পৌরনীতির জনক কেপৌরনীতির জনক হলেন অ্যারিস্টটল (Aristotle)।
তিনি একজন প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক ছিলেন। রাজনীতি এবং সরকার ব্যবস্থা নিয়ে তার গভীর চিন্তাভাবনা ও বিশ্লেষণ আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভিত্তি স্থাপন করে। তার বিখ্যাত গ্রন্থ 'পলিটিক্স' (Politics)-এ তিনি রাষ্ট্রের গঠন, সরকারের প্রকারভেদ এবং নাগরিকদের ভূমিকা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। এই গ্রন্থে তিনি মানুষের সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনকে বৈজ্ঞানিকভাবে বিশ্লেষণ করেছেন, যা পৌরনীতি (Civics) এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানের মূল ভিত্তি হিসেবে আজও বিবেচিত হয়।
পৌরনীতির জনক হলেন অ্যারিস্টটল (Aristotle)।
তিনি একজন প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক ছিলেন। রাজনীতি এবং সরকার ব্যবস্থা নিয়ে তার গভীর চিন্তাভাবনা ও বিশ্লেষণ আধুনিক রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভিত্তি স্থাপন করে। তার বিখ্যাত গ্রন্থ 'পলিটিক্স' (Politics)-এ তিনি রাষ্ট্রের গঠন, সরকারের প্রকারভেদ এবং নাগরিকদের ভূমিকা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। এই গ্রন্থে তিনি মানুষের সামাজিক ও রাজনৈতিক জীবনকে বৈজ্ঞানিকভাবে বিশ্লেষণ করেছেন, যা পৌরনীতি (Civics) এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানের মূল ভিত্তি হিসেবে আজও বিবেচিত হয়।
কেন তাকে পৌরনীতির জনক বলা হয়?
রাষ্ট্রের সংজ্ঞা: অ্যারিস্টটলই প্রথম রাষ্ট্রকে একটি নৈতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেন।
সরকারের শ্রেণিবিন্যাস: তিনি সরকার ব্যবস্থাকে তিনটি ভাগে ভাগ করেন: রাজতন্ত্র (Monarchy), অভিজাততন্ত্র (Aristocracy) এবং পলিটি (Polity)।
নাগরিকের ভূমিকা: তিনি নাগরিকত্বের ধারণা এবং নাগরিকদের অধিকার ও দায়িত্ব নিয়ে আলোচনা করেন।
তার এই কাজগুলোই পৌরনীতিকে একটি সুসংগঠিত জ্ঞান হিসেবে গড়ে তোলে, তাই তাকে এই বিষয়ের জনক বলা হয়।
পৌরনীতির (Civics) জনক হলেন অ্যারিস্টটল (Aristotle)।
তিনি একজন প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক এবং বিজ্ঞানী ছিলেন। তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ 'পলিটিক্স' ('Politics')-এ তিনি রাষ্ট্র, সরকার, নাগরিক এবং নাগরিকদের অধিকার ও কর্তব্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। অ্যারিস্টটলই প্রথম ব্যক্তি যিনি রাষ্ট্রকে বৈজ্ঞানিকভাবে বিশ্লেষণ করেন এবং বিভিন্ন ধরনের সরকারের তুলনামূলক আলোচনা করেন। এই কারণে তাঁকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং পৌরনীতির জনক হিসেবে গণ্য করা হয়।
রাষ্ট্রের সংজ্ঞা: অ্যারিস্টটলই প্রথম রাষ্ট্রকে একটি নৈতিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেন।
সরকারের শ্রেণিবিন্যাস: তিনি সরকার ব্যবস্থাকে তিনটি ভাগে ভাগ করেন: রাজতন্ত্র (Monarchy), অভিজাততন্ত্র (Aristocracy) এবং পলিটি (Polity)।
নাগরিকের ভূমিকা: তিনি নাগরিকত্বের ধারণা এবং নাগরিকদের অধিকার ও দায়িত্ব নিয়ে আলোচনা করেন।
তার এই কাজগুলোই পৌরনীতিকে একটি সুসংগঠিত জ্ঞান হিসেবে গড়ে তোলে, তাই তাকে এই বিষয়ের জনক বলা হয়।
পৌরনীতির (Civics) জনক হলেন অ্যারিস্টটল (Aristotle)।
তিনি একজন প্রাচীন গ্রিক দার্শনিক এবং বিজ্ঞানী ছিলেন। তাঁর বিখ্যাত গ্রন্থ 'পলিটিক্স' ('Politics')-এ তিনি রাষ্ট্র, সরকার, নাগরিক এবং নাগরিকদের অধিকার ও কর্তব্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন। অ্যারিস্টটলই প্রথম ব্যক্তি যিনি রাষ্ট্রকে বৈজ্ঞানিকভাবে বিশ্লেষণ করেন এবং বিভিন্ন ধরনের সরকারের তুলনামূলক আলোচনা করেন। এই কারণে তাঁকে রাষ্ট্রবিজ্ঞান এবং পৌরনীতির জনক হিসেবে গণ্য করা হয়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন