এই ৫টি সময় স্ত্রী থেকে দূরে থাকুন
আপনি ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে স্বামী-স্ত্রীর সহবাসের জন্য নিষিদ্ধ বা দূরে থাকার সময়গুলো সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। শরীয়তের মূল উৎস (কুরআন ও সহীহ হাদিস) অনুসারে সহবাস হারাম বা নিষিদ্ধ হওয়ার প্রধান সময়গুলো হলো:
⚠️ যে ৪টি সময় স্ত্রী সহবাস সম্পূর্ণ হারাম
ইসলামে, নিম্নলিখিত ৪টি সময়ে (এবং স্থান/অবস্থায়) স্ত্রী সহবাস সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ও গুনাহের কাজ:
১. মাসিকের (হায়েয) সময়:
* স্ত্রীর মাসিক বা ঋতুস্রাব চলাকালীন সময় সহবাস করা স্পষ্টভাবে হারাম। এই সময় স্বামী স্ত্রীর কাছ থেকে দূরে থাকবে।
* কুরআনের নির্দেশ: "লোকেরা তোমাকে ঋতুস্রাব সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। তুমি বলো, এটা কষ্টদায়ক। অতএব ঋতুকালে তোমরা স্ত্রী-সহবাস থেকে বিরত থাকো এবং যতদিন না তারা পবিত্র হয়, (সহবাসের জন্য) তাদের নিকটবর্তী হয়ো না।" (সূরা আল-বাকারা, ২:২২২)
২. প্রসবোত্তর স্রাব (নিফাস) চলাকালীন সময়:
* সন্তান জন্মদানের পর মহিলাদের যে স্রাব যায় (নিফাস), সেই সময়ও হায়েযের মতোই সহবাস করা হারাম।
৩. রমজানের দিনের বেলায় রোজা অবস্থায়:
* রোজা শুরু হওয়ার পর (সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত) সহবাস করা হারাম। এটি রোজা ভঙ্গ করে এবং এর জন্য কঠিন কাফফারা (একটানা ৬০টি রোজা বা ৬০ জন মিসকিনকে খাবার দান) দিতে হয়।
৪. হজ বা উমরার ইহরাম অবস্থায়:
* হজ বা উমরার জন্য ইহরাম বাঁধার পর থেকে তা সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত সহবাস করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
* কুরআনের নির্দেশ: "...হজের মাসগুলোতে যে ব্যক্তি হজের নিয়ত করবে, সে যেন হজের সময় স্ত্রী সহবাস, পাপ কাজ এবং ঝগড়া-বিবাদ না করে।" (সূরা আল-বাকারা, ২:১৯৭)
🕌 বিশেষ ইবাদতের কারণে দূরে থাকার উত্তম সময়
এছাড়াও, একটি সময় রয়েছে যখন স্বামী আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য স্বেচ্ছায় স্ত্রী থেকে দূরে থাকেন:
৫. ইতিকাফ অবস্থায়:
* রমজানের শেষ দশকে বা অন্য কোনো সময়ে যখন স্বামী মসজিদে ইতিকাফ করেন, তখন ইতিকাফের স্থান (মসজিদ) ত্যাগ করা এবং স্ত্রীর সাথে সহবাস করা (দিনের বা রাতের যেকোনো সময়ে) নিষিদ্ধ। এই সময় স্বামী আল্লাহর ইবাদতে মনোনিবেশ করেন।
গুরুত্বপূর্ণ নোট:
ইসলামে সহবাসের জন্য অমাবস্যা, পূর্ণিমা বা সপ্তাহের নির্দিষ্ট কোনো রাতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়নি। এই সম্পর্কে সমাজে প্রচলিত ধারণাগুলো ভিত্তিহীন এবং এগুলো শরীয়ত সম্মত নয়। দিনের বেলা রোজা রাখা বা উপরে বর্ণিত ৪টি অবস্থা ছাড়া অন্য যেকোনো সময় সহবাস করা হালাল ও বৈধ।
আপনি ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে স্বামী-স্ত্রীর সহবাসের জন্য নিষিদ্ধ বা দূরে থাকার সময়গুলো সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। শরীয়তের মূল উৎস (কুরআন ও সহীহ হাদিস) অনুসারে সহবাস হারাম বা নিষিদ্ধ হওয়ার প্রধান সময়গুলো হলো:
⚠️ যে ৪টি সময় স্ত্রী সহবাস সম্পূর্ণ হারাম
ইসলামে, নিম্নলিখিত ৪টি সময়ে (এবং স্থান/অবস্থায়) স্ত্রী সহবাস সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ও গুনাহের কাজ:
১. মাসিকের (হায়েয) সময়:
* স্ত্রীর মাসিক বা ঋতুস্রাব চলাকালীন সময় সহবাস করা স্পষ্টভাবে হারাম। এই সময় স্বামী স্ত্রীর কাছ থেকে দূরে থাকবে।
* কুরআনের নির্দেশ: "লোকেরা তোমাকে ঋতুস্রাব সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। তুমি বলো, এটা কষ্টদায়ক। অতএব ঋতুকালে তোমরা স্ত্রী-সহবাস থেকে বিরত থাকো এবং যতদিন না তারা পবিত্র হয়, (সহবাসের জন্য) তাদের নিকটবর্তী হয়ো না।" (সূরা আল-বাকারা, ২:২২২)
২. প্রসবোত্তর স্রাব (নিফাস) চলাকালীন সময়:
* সন্তান জন্মদানের পর মহিলাদের যে স্রাব যায় (নিফাস), সেই সময়ও হায়েযের মতোই সহবাস করা হারাম।
৩. রমজানের দিনের বেলায় রোজা অবস্থায়:
* রোজা শুরু হওয়ার পর (সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত) সহবাস করা হারাম। এটি রোজা ভঙ্গ করে এবং এর জন্য কঠিন কাফফারা (একটানা ৬০টি রোজা বা ৬০ জন মিসকিনকে খাবার দান) দিতে হয়।
৪. হজ বা উমরার ইহরাম অবস্থায়:
* হজ বা উমরার জন্য ইহরাম বাঁধার পর থেকে তা সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত সহবাস করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
* কুরআনের নির্দেশ: "...হজের মাসগুলোতে যে ব্যক্তি হজের নিয়ত করবে, সে যেন হজের সময় স্ত্রী সহবাস, পাপ কাজ এবং ঝগড়া-বিবাদ না করে।" (সূরা আল-বাকারা, ২:১৯৭)
🕌 বিশেষ ইবাদতের কারণে দূরে থাকার উত্তম সময়
এছাড়াও, একটি সময় রয়েছে যখন স্বামী আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য স্বেচ্ছায় স্ত্রী থেকে দূরে থাকেন:
৫. ইতিকাফ অবস্থায়:
* রমজানের শেষ দশকে বা অন্য কোনো সময়ে যখন স্বামী মসজিদে ইতিকাফ করেন, তখন ইতিকাফের স্থান (মসজিদ) ত্যাগ করা এবং স্ত্রীর সাথে সহবাস করা (দিনের বা রাতের যেকোনো সময়ে) নিষিদ্ধ। এই সময় স্বামী আল্লাহর ইবাদতে মনোনিবেশ করেন।
গুরুত্বপূর্ণ নোট:
ইসলামে সহবাসের জন্য অমাবস্যা, পূর্ণিমা বা সপ্তাহের নির্দিষ্ট কোনো রাতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়নি। এই সম্পর্কে সমাজে প্রচলিত ধারণাগুলো ভিত্তিহীন এবং এগুলো শরীয়ত সম্মত নয়। দিনের বেলা রোজা রাখা বা উপরে বর্ণিত ৪টি অবস্থা ছাড়া অন্য যেকোনো সময় সহবাস করা হালাল ও বৈধ।
আপনি ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে স্বামী-স্ত্রীর সহবাসের জন্য নিষিদ্ধ বা দূরে থাকার সময়গুলো সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। শরীয়তের মূল উৎস (কুরআন ও সহীহ হাদিস) অনুসারে সহবাস হারাম বা নিষিদ্ধ হওয়ার প্রধান সময়গুলো হলো:
⚠️ যে ৪টি সময় স্ত্রী সহবাস সম্পূর্ণ হারাম
ইসলামে, নিম্নলিখিত ৪টি সময়ে (এবং স্থান/অবস্থায়) স্ত্রী সহবাস সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ও গুনাহের কাজ:
১. মাসিকের (হায়েয) সময়:
* স্ত্রীর মাসিক বা ঋতুস্রাব চলাকালীন সময় সহবাস করা স্পষ্টভাবে হারাম। এই সময় স্বামী স্ত্রীর কাছ থেকে দূরে থাকবে।
* কুরআনের নির্দেশ: "লোকেরা তোমাকে ঋতুস্রাব সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। তুমি বলো, এটা কষ্টদায়ক। অতএব ঋতুকালে তোমরা স্ত্রী-সহবাস থেকে বিরত থাকো এবং যতদিন না তারা পবিত্র হয়, (সহবাসের জন্য) তাদের নিকটবর্তী হয়ো না।" (সূরা আল-বাকারা, ২:২২২)
২. প্রসবোত্তর স্রাব (নিফাস) চলাকালীন সময়:
* সন্তান জন্মদানের পর মহিলাদের যে স্রাব যায় (নিফাস), সেই সময়ও হায়েযের মতোই সহবাস করা হারাম।
৩. রমজানের দিনের বেলায় রোজা অবস্থায়:
* রোজা শুরু হওয়ার পর (সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত) সহবাস করা হারাম। এটি রোজা ভঙ্গ করে এবং এর জন্য কঠিন কাফফারা (একটানা ৬০টি রোজা বা ৬০ জন মিসকিনকে খাবার দান) দিতে হয়।
৪. হজ বা উমরার ইহরাম অবস্থায়:
* হজ বা উমরার জন্য ইহরাম বাঁধার পর থেকে তা সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত সহবাস করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
* কুরআনের নির্দেশ: "...হজের মাসগুলোতে যে ব্যক্তি হজের নিয়ত করবে, সে যেন হজের সময় স্ত্রী সহবাস, পাপ কাজ এবং ঝগড়া-বিবাদ না করে।" (সূরা আল-বাকারা, ২:১৯৭)
🕌 বিশেষ ইবাদতের কারণে দূরে থাকার উত্তম সময়
এছাড়াও, একটি সময় রয়েছে যখন স্বামী আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য স্বেচ্ছায় স্ত্রী থেকে দূরে থাকেন:
৫. ইতিকাফ অবস্থায়:
* রমজানের শেষ দশকে বা অন্য কোনো সময়ে যখন স্বামী মসজিদে ইতিকাফ করেন, তখন ইতিকাফের স্থান (মসজিদ) ত্যাগ করা এবং স্ত্রীর সাথে সহবাস করা (দিনের বা রাতের যেকোনো সময়ে) নিষিদ্ধ। এই সময় স্বামী আল্লাহর ইবাদতে মনোনিবেশ করেন।
গুরুত্বপূর্ণ নোট:
ইসলামে সহবাসের জন্য অমাবস্যা, পূর্ণিমা বা সপ্তাহের নির্দিষ্ট কোনো রাতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়নি। এই সম্পর্কে সমাজে প্রচলিত ধারণাগুলো ভিত্তিহীন এবং এগুলো শরীয়ত সম্মত নয়। দিনের বেলা রোজা রাখা বা উপরে বর্ণিত ৪টি অবস্থা ছাড়া অন্য যেকোনো সময় সহবাস করা হালাল ও বৈধ।
আপনি ইসলামি দৃষ্টিকোণ থেকে স্বামী-স্ত্রীর সহবাসের জন্য নিষিদ্ধ বা দূরে থাকার সময়গুলো সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন। শরীয়তের মূল উৎস (কুরআন ও সহীহ হাদিস) অনুসারে সহবাস হারাম বা নিষিদ্ধ হওয়ার প্রধান সময়গুলো হলো:
⚠️ যে ৪টি সময় স্ত্রী সহবাস সম্পূর্ণ হারাম
ইসলামে, নিম্নলিখিত ৪টি সময়ে (এবং স্থান/অবস্থায়) স্ত্রী সহবাস সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ ও গুনাহের কাজ:
১. মাসিকের (হায়েয) সময়:
* স্ত্রীর মাসিক বা ঋতুস্রাব চলাকালীন সময় সহবাস করা স্পষ্টভাবে হারাম। এই সময় স্বামী স্ত্রীর কাছ থেকে দূরে থাকবে।
* কুরআনের নির্দেশ: "লোকেরা তোমাকে ঋতুস্রাব সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করে। তুমি বলো, এটা কষ্টদায়ক। অতএব ঋতুকালে তোমরা স্ত্রী-সহবাস থেকে বিরত থাকো এবং যতদিন না তারা পবিত্র হয়, (সহবাসের জন্য) তাদের নিকটবর্তী হয়ো না।" (সূরা আল-বাকারা, ২:২২২)
২. প্রসবোত্তর স্রাব (নিফাস) চলাকালীন সময়:
* সন্তান জন্মদানের পর মহিলাদের যে স্রাব যায় (নিফাস), সেই সময়ও হায়েযের মতোই সহবাস করা হারাম।
৩. রমজানের দিনের বেলায় রোজা অবস্থায়:
* রোজা শুরু হওয়ার পর (সুবহে সাদিক থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত) সহবাস করা হারাম। এটি রোজা ভঙ্গ করে এবং এর জন্য কঠিন কাফফারা (একটানা ৬০টি রোজা বা ৬০ জন মিসকিনকে খাবার দান) দিতে হয়।
৪. হজ বা উমরার ইহরাম অবস্থায়:
* হজ বা উমরার জন্য ইহরাম বাঁধার পর থেকে তা সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত সহবাস করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
* কুরআনের নির্দেশ: "...হজের মাসগুলোতে যে ব্যক্তি হজের নিয়ত করবে, সে যেন হজের সময় স্ত্রী সহবাস, পাপ কাজ এবং ঝগড়া-বিবাদ না করে।" (সূরা আল-বাকারা, ২:১৯৭)
🕌 বিশেষ ইবাদতের কারণে দূরে থাকার উত্তম সময়
এছাড়াও, একটি সময় রয়েছে যখন স্বামী আল্লাহর নৈকট্য লাভের জন্য স্বেচ্ছায় স্ত্রী থেকে দূরে থাকেন:
৫. ইতিকাফ অবস্থায়:
* রমজানের শেষ দশকে বা অন্য কোনো সময়ে যখন স্বামী মসজিদে ইতিকাফ করেন, তখন ইতিকাফের স্থান (মসজিদ) ত্যাগ করা এবং স্ত্রীর সাথে সহবাস করা (দিনের বা রাতের যেকোনো সময়ে) নিষিদ্ধ। এই সময় স্বামী আল্লাহর ইবাদতে মনোনিবেশ করেন।
গুরুত্বপূর্ণ নোট:
ইসলামে সহবাসের জন্য অমাবস্যা, পূর্ণিমা বা সপ্তাহের নির্দিষ্ট কোনো রাতকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়নি। এই সম্পর্কে সমাজে প্রচলিত ধারণাগুলো ভিত্তিহীন এবং এগুলো শরীয়ত সম্মত নয়। দিনের বেলা রোজা রাখা বা উপরে বর্ণিত ৪টি অবস্থা ছাড়া অন্য যেকোনো সময় সহবাস করা হালাল ও বৈধ।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন