2025 থেকে 2026 বাজেট
আপনি যে বাজেট সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন, ২০২৫-২০২৬ অর্থবর্ষের সেই বাজেটটি ইতিমধ্যেই পেশ করা হয়েছে। এটি ভারত, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পেশ করা হয়েছে।
এখানে প্রধান কয়েকটি বিষয়ের সারসংক্ষেপ দেওয়া হলো:
১. 🇮🇳 ভারত সরকার (কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট ব্যয় অনুমান: ₹৫০.৬৫ লক্ষ কোটি টাকা।
রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা (FY26): জিডিপি-র ৪.৪%।
কর ছাড়:
নতুন কর কাঠামোতে বার্ষিক ₹১২ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে কর ছাড়ের ঘোষণা করা হয়েছে (অর্থাৎ, মধ্যবিত্তদের জন্য করের ক্ষেত্রে বড় সুবিধা)।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদের আয় (Interest Income) থেকে কর ছাড়ের সীমা ₹৫০,০০০ থেকে বাড়িয়ে ₹১ লক্ষ করা হয়েছে।
মূলধনী ব্যয় (Capital Expenditure): পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য মূলধনী ব্যয় ₹১০.১৮ লক্ষ কোটি টাকা করা হয়েছে, যা অর্থনীতির বৃদ্ধির উপর জোর দেয়।
অন্যান্য: MSME (ক্ষুদ্র ও ছোটো উদ্যোগ) এবং স্টার্টআপদের জন্য ঋণ সুরক্ষার সীমা বাড়ানো হয়েছে।
২. 🇧🇩 বাংলাদেশ (জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
বাজেটের আকার: প্রায় ৳৭,৯০,০০০ কোটি টাকা (জিডিপি-র ১২.৭%)।
জিডিপি বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা: ৫.৫%।
মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা: ৬.৫%।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
প্রথমবারের মতো নারীদের অবৈতনিক গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক মূল্য জিডিপি-তে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে—এটি একটি বড় নীতিগত পরিবর্তন।
আমদানিকৃত LNG (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) এবং হাসপাতাল বেড তৈরির উপকরণে ভ্যাট (VAT) ছাড় দেওয়া হয়েছে, যা মূল্যস্ফীতি কমাতে কিছুটা সাহায্য করতে পারে।
আয়করের ক্ষেত্রে ৳৩,৫০,০০০ পর্যন্ত আয়ে করের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
৩. 🇮🇳 পশ্চিমবঙ্গ সরকার (রাজ্য বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট বাজেট: ₹৩ লক্ষ ৮৯ হাজার কোটি টাকা।
কর্মচারীদের ডিএ: রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (DA) ৪ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
উন্নয়ন প্রকল্প:
বাংলার বাড়ি প্রকল্পের জন্য ₹৯,৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
গ্রামীণ রাস্তার জন্য 'পথশ্রী' প্রকল্পে ₹১,৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের জন্য ₹৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
সমাজকল্যাণ: নারী ও শিশুবিকাশ এবং সমাজকল্যাণ খাতে ৳৩৮,৭৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
যদি কোনো নির্দিষ্ট দেশ বা কোনো বিশেষ খাত (যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রতিরক্ষা) সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চান, তবে আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন।
আপনি যে বাজেট সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন, ২০২৫-২০২৬ অর্থবর্ষের সেই বাজেটটি ইতিমধ্যেই পেশ করা হয়েছে। এটি ভারত, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পেশ করা হয়েছে।
এখানে প্রধান কয়েকটি বিষয়ের সারসংক্ষেপ দেওয়া হলো:
১. 🇮🇳 ভারত সরকার (কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট ব্যয় অনুমান: ₹৫০.৬৫ লক্ষ কোটি টাকা।
রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা (FY26): জিডিপি-র ৪.৪%।
কর ছাড়:
নতুন কর কাঠামোতে বার্ষিক ₹১২ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে কর ছাড়ের ঘোষণা করা হয়েছে (অর্থাৎ, মধ্যবিত্তদের জন্য করের ক্ষেত্রে বড় সুবিধা)।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদের আয় (Interest Income) থেকে কর ছাড়ের সীমা ₹৫০,০০০ থেকে বাড়িয়ে ₹১ লক্ষ করা হয়েছে।
মূলধনী ব্যয় (Capital Expenditure): পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য মূলধনী ব্যয় ₹১০.১৮ লক্ষ কোটি টাকা করা হয়েছে, যা অর্থনীতির বৃদ্ধির উপর জোর দেয়।
অন্যান্য: MSME (ক্ষুদ্র ও ছোটো উদ্যোগ) এবং স্টার্টআপদের জন্য ঋণ সুরক্ষার সীমা বাড়ানো হয়েছে।
২. 🇧🇩 বাংলাদেশ (জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
বাজেটের আকার: প্রায় ৳৭,৯০,০০০ কোটি টাকা (জিডিপি-র ১২.৭%)।
জিডিপি বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা: ৫.৫%।
মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা: ৬.৫%।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
প্রথমবারের মতো নারীদের অবৈতনিক গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক মূল্য জিডিপি-তে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে—এটি একটি বড় নীতিগত পরিবর্তন।
আমদানিকৃত LNG (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) এবং হাসপাতাল বেড তৈরির উপকরণে ভ্যাট (VAT) ছাড় দেওয়া হয়েছে, যা মূল্যস্ফীতি কমাতে কিছুটা সাহায্য করতে পারে।
আয়করের ক্ষেত্রে ৳৩,৫০,০০০ পর্যন্ত আয়ে করের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
৩. 🇮🇳 পশ্চিমবঙ্গ সরকার (রাজ্য বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট বাজেট: ₹৩ লক্ষ ৮৯ হাজার কোটি টাকা।
কর্মচারীদের ডিএ: রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (DA) ৪ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
উন্নয়ন প্রকল্প:
বাংলার বাড়ি প্রকল্পের জন্য ₹৯,৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
গ্রামীণ রাস্তার জন্য 'পথশ্রী' প্রকল্পে ₹১,৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের জন্য ₹৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
সমাজকল্যাণ: নারী ও শিশুবিকাশ এবং সমাজকল্যাণ খাতে ৳৩৮,৭৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
যদি কোনো নির্দিষ্ট দেশ বা কোনো বিশেষ খাত (যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রতিরক্ষা) সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চান, তবে আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন।
আপনি যে বাজেট সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন, ২০২৫-২০২৬ অর্থবর্ষের সেই বাজেটটি ইতিমধ্যেই পেশ করা হয়েছে। এটি ভারত, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পেশ করা হয়েছে।
এখানে প্রধান কয়েকটি বিষয়ের সারসংক্ষেপ দেওয়া হলো:
১. 🇮🇳 ভারত সরকার (কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট ব্যয় অনুমান: ₹৫০.৬৫ লক্ষ কোটি টাকা।
রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা (FY26): জিডিপি-র ৪.৪%।
কর ছাড়:
নতুন কর কাঠামোতে বার্ষিক ₹১২ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে কর ছাড়ের ঘোষণা করা হয়েছে (অর্থাৎ, মধ্যবিত্তদের জন্য করের ক্ষেত্রে বড় সুবিধা)।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদের আয় (Interest Income) থেকে কর ছাড়ের সীমা ₹৫০,০০০ থেকে বাড়িয়ে ₹১ লক্ষ করা হয়েছে।
মূলধনী ব্যয় (Capital Expenditure): পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য মূলধনী ব্যয় ₹১০.১৮ লক্ষ কোটি টাকা করা হয়েছে, যা অর্থনীতির বৃদ্ধির উপর জোর দেয়।
অন্যান্য: MSME (ক্ষুদ্র ও ছোটো উদ্যোগ) এবং স্টার্টআপদের জন্য ঋণ সুরক্ষার সীমা বাড়ানো হয়েছে।
২. 🇧🇩 বাংলাদেশ (জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
বাজেটের আকার: প্রায় ৳৭,৯০,০০০ কোটি টাকা (জিডিপি-র ১২.৭%)।
জিডিপি বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা: ৫.৫%।
মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা: ৬.৫%।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
প্রথমবারের মতো নারীদের অবৈতনিক গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক মূল্য জিডিপি-তে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে—এটি একটি বড় নীতিগত পরিবর্তন।
আমদানিকৃত LNG (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) এবং হাসপাতাল বেড তৈরির উপকরণে ভ্যাট (VAT) ছাড় দেওয়া হয়েছে, যা মূল্যস্ফীতি কমাতে কিছুটা সাহায্য করতে পারে।
আয়করের ক্ষেত্রে ৳৩,৫০,০০০ পর্যন্ত আয়ে করের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
৩. 🇮🇳 পশ্চিমবঙ্গ সরকার (রাজ্য বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট বাজেট: ₹৩ লক্ষ ৮৯ হাজার কোটি টাকা।
কর্মচারীদের ডিএ: রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (DA) ৪ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
উন্নয়ন প্রকল্প:
বাংলার বাড়ি প্রকল্পের জন্য ₹৯,৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
গ্রামীণ রাস্তার জন্য 'পথশ্রী' প্রকল্পে ₹১,৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের জন্য ₹৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
সমাজকল্যাণ: নারী ও শিশুবিকাশ এবং সমাজকল্যাণ খাতে ৳৩৮,৭৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
যদি কোনো নির্দিষ্ট দেশ বা কোনো বিশেষ খাত (যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রতিরক্ষা) সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চান, তবে আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন।
আপনি যে বাজেট সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন, ২০২৫-২০২৬ অর্থবর্ষের সেই বাজেটটি ইতিমধ্যেই পেশ করা হয়েছে। এটি ভারত, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পেশ করা হয়েছে।
এখানে প্রধান কয়েকটি বিষয়ের সারসংক্ষেপ দেওয়া হলো:
১. 🇮🇳 ভারত সরকার (কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট ব্যয় অনুমান: ₹৫০.৬৫ লক্ষ কোটি টাকা।
রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা (FY26): জিডিপি-র ৪.৪%।
কর ছাড়:
নতুন কর কাঠামোতে বার্ষিক ₹১২ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে কর ছাড়ের ঘোষণা করা হয়েছে (অর্থাৎ, মধ্যবিত্তদের জন্য করের ক্ষেত্রে বড় সুবিধা)।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদের আয় (Interest Income) থেকে কর ছাড়ের সীমা ₹৫০,০০০ থেকে বাড়িয়ে ₹১ লক্ষ করা হয়েছে।
মূলধনী ব্যয় (Capital Expenditure): পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য মূলধনী ব্যয় ₹১০.১৮ লক্ষ কোটি টাকা করা হয়েছে, যা অর্থনীতির বৃদ্ধির উপর জোর দেয়।
অন্যান্য: MSME (ক্ষুদ্র ও ছোটো উদ্যোগ) এবং স্টার্টআপদের জন্য ঋণ সুরক্ষার সীমা বাড়ানো হয়েছে।
২. 🇧🇩 বাংলাদেশ (জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
বাজেটের আকার: প্রায় ৳৭,৯০,০০০ কোটি টাকা (জিডিপি-র ১২.৭%)।
জিডিপি বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা: ৫.৫%।
মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা: ৬.৫%।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
প্রথমবারের মতো নারীদের অবৈতনিক গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক মূল্য জিডিপি-তে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে—এটি একটি বড় নীতিগত পরিবর্তন।
আমদানিকৃত LNG (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) এবং হাসপাতাল বেড তৈরির উপকরণে ভ্যাট (VAT) ছাড় দেওয়া হয়েছে, যা মূল্যস্ফীতি কমাতে কিছুটা সাহায্য করতে পারে।
আয়করের ক্ষেত্রে ৳৩,৫০,০০০ পর্যন্ত আয়ে করের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
৩. 🇮🇳 পশ্চিমবঙ্গ সরকার (রাজ্য বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট বাজেট: ₹৩ লক্ষ ৮৯ হাজার কোটি টাকা।
কর্মচারীদের ডিএ: রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (DA) ৪ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
উন্নয়ন প্রকল্প:
বাংলার বাড়ি প্রকল্পের জন্য ₹৯,৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
গ্রামীণ রাস্তার জন্য 'পথশ্রী' প্রকল্পে ₹১,৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের জন্য ₹৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
সমাজকল্যাণ: নারী ও শিশুবিকাশ এবং সমাজকল্যাণ খাতে ৳৩৮,৭৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
যদি কোনো নির্দিষ্ট দেশ বা কোনো বিশেষ খাত (যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রতিরক্ষা) সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চান, তবে আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন।
আপনি যে বাজেট সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন, ২০২৫-২০২৬ অর্থবর্ষের সেই বাজেটটি ইতিমধ্যেই পেশ করা হয়েছে। এটি ভারত, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পেশ করা হয়েছে।
এখানে প্রধান কয়েকটি বিষয়ের সারসংক্ষেপ দেওয়া হলো:
১. 🇮🇳 ভারত সরকার (কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট ব্যয় অনুমান: ₹৫০.৬৫ লক্ষ কোটি টাকা।
রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা (FY26): জিডিপি-র ৪.৪%।
কর ছাড়:
নতুন কর কাঠামোতে বার্ষিক ₹১২ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে কর ছাড়ের ঘোষণা করা হয়েছে (অর্থাৎ, মধ্যবিত্তদের জন্য করের ক্ষেত্রে বড় সুবিধা)।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদের আয় (Interest Income) থেকে কর ছাড়ের সীমা ₹৫০,০০০ থেকে বাড়িয়ে ₹১ লক্ষ করা হয়েছে।
মূলধনী ব্যয় (Capital Expenditure): পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য মূলধনী ব্যয় ₹১০.১৮ লক্ষ কোটি টাকা করা হয়েছে, যা অর্থনীতির বৃদ্ধির উপর জোর দেয়।
অন্যান্য: MSME (ক্ষুদ্র ও ছোটো উদ্যোগ) এবং স্টার্টআপদের জন্য ঋণ সুরক্ষার সীমা বাড়ানো হয়েছে।
২. 🇧🇩 বাংলাদেশ (জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
বাজেটের আকার: প্রায় ৳৭,৯০,০০০ কোটি টাকা (জিডিপি-র ১২.৭%)।
জিডিপি বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা: ৫.৫%।
মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা: ৬.৫%।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
প্রথমবারের মতো নারীদের অবৈতনিক গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক মূল্য জিডিপি-তে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে—এটি একটি বড় নীতিগত পরিবর্তন।
আমদানিকৃত LNG (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) এবং হাসপাতাল বেড তৈরির উপকরণে ভ্যাট (VAT) ছাড় দেওয়া হয়েছে, যা মূল্যস্ফীতি কমাতে কিছুটা সাহায্য করতে পারে।
আয়করের ক্ষেত্রে ৳৩,৫০,০০০ পর্যন্ত আয়ে করের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
৩. 🇮🇳 পশ্চিমবঙ্গ সরকার (রাজ্য বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট বাজেট: ₹৩ লক্ষ ৮৯ হাজার কোটি টাকা।
কর্মচারীদের ডিএ: রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (DA) ৪ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
উন্নয়ন প্রকল্প:
বাংলার বাড়ি প্রকল্পের জন্য ₹৯,৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
গ্রামীণ রাস্তার জন্য 'পথশ্রী' প্রকল্পে ₹১,৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের জন্য ₹৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
সমাজকল্যাণ: নারী ও শিশুবিকাশ এবং সমাজকল্যাণ খাতে ৳৩৮,৭৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
যদি কোনো নির্দিষ্ট দেশ বা কোনো বিশেষ খাত (যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রতিরক্ষা) সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চান, তবে আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন।
আপনি যে বাজেট সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন, ২০২৫-২০২৬ অর্থবর্ষের সেই বাজেটটি ইতিমধ্যেই পেশ করা হয়েছে। এটি ভারত, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পেশ করা হয়েছে।
এখানে প্রধান কয়েকটি বিষয়ের সারসংক্ষেপ দেওয়া হলো:
১. 🇮🇳 ভারত সরকার (কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট ব্যয় অনুমান: ₹৫০.৬৫ লক্ষ কোটি টাকা।
রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা (FY26): জিডিপি-র ৪.৪%।
কর ছাড়:
নতুন কর কাঠামোতে বার্ষিক ₹১২ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে কর ছাড়ের ঘোষণা করা হয়েছে (অর্থাৎ, মধ্যবিত্তদের জন্য করের ক্ষেত্রে বড় সুবিধা)।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদের আয় (Interest Income) থেকে কর ছাড়ের সীমা ₹৫০,০০০ থেকে বাড়িয়ে ₹১ লক্ষ করা হয়েছে।
মূলধনী ব্যয় (Capital Expenditure): পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য মূলধনী ব্যয় ₹১০.১৮ লক্ষ কোটি টাকা করা হয়েছে, যা অর্থনীতির বৃদ্ধির উপর জোর দেয়।
অন্যান্য: MSME (ক্ষুদ্র ও ছোটো উদ্যোগ) এবং স্টার্টআপদের জন্য ঋণ সুরক্ষার সীমা বাড়ানো হয়েছে।
২. 🇧🇩 বাংলাদেশ (জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
বাজেটের আকার: প্রায় ৳৭,৯০,০০০ কোটি টাকা (জিডিপি-র ১২.৭%)।
জিডিপি বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা: ৫.৫%।
মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা: ৬.৫%।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
প্রথমবারের মতো নারীদের অবৈতনিক গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক মূল্য জিডিপি-তে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে—এটি একটি বড় নীতিগত পরিবর্তন।
আমদানিকৃত LNG (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) এবং হাসপাতাল বেড তৈরির উপকরণে ভ্যাট (VAT) ছাড় দেওয়া হয়েছে, যা মূল্যস্ফীতি কমাতে কিছুটা সাহায্য করতে পারে।
আয়করের ক্ষেত্রে ৳৩,৫০,০০০ পর্যন্ত আয়ে করের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
৩. 🇮🇳 পশ্চিমবঙ্গ সরকার (রাজ্য বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট বাজেট: ₹৩ লক্ষ ৮৯ হাজার কোটি টাকা।
কর্মচারীদের ডিএ: রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (DA) ৪ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
উন্নয়ন প্রকল্প:
বাংলার বাড়ি প্রকল্পের জন্য ₹৯,৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
গ্রামীণ রাস্তার জন্য 'পথশ্রী' প্রকল্পে ₹১,৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের জন্য ₹৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
সমাজকল্যাণ: নারী ও শিশুবিকাশ এবং সমাজকল্যাণ খাতে ৳৩৮,৭৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
যদি কোনো নির্দিষ্ট দেশ বা কোনো বিশেষ খাত (যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রতিরক্ষা) সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চান, তবে আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন।
আপনি যে বাজেট সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন, ২০২৫-২০২৬ অর্থবর্ষের সেই বাজেটটি ইতিমধ্যেই পেশ করা হয়েছে। এটি ভারত, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পেশ করা হয়েছে।
এখানে প্রধান কয়েকটি বিষয়ের সারসংক্ষেপ দেওয়া হলো:
১. 🇮🇳 ভারত সরকার (কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট ব্যয় অনুমান: ₹৫০.৬৫ লক্ষ কোটি টাকা।
রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা (FY26): জিডিপি-র ৪.৪%।
কর ছাড়:
নতুন কর কাঠামোতে বার্ষিক ₹১২ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে কর ছাড়ের ঘোষণা করা হয়েছে (অর্থাৎ, মধ্যবিত্তদের জন্য করের ক্ষেত্রে বড় সুবিধা)।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদের আয় (Interest Income) থেকে কর ছাড়ের সীমা ₹৫০,০০০ থেকে বাড়িয়ে ₹১ লক্ষ করা হয়েছে।
মূলধনী ব্যয় (Capital Expenditure): পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য মূলধনী ব্যয় ₹১০.১৮ লক্ষ কোটি টাকা করা হয়েছে, যা অর্থনীতির বৃদ্ধির উপর জোর দেয়।
অন্যান্য: MSME (ক্ষুদ্র ও ছোটো উদ্যোগ) এবং স্টার্টআপদের জন্য ঋণ সুরক্ষার সীমা বাড়ানো হয়েছে।
২. 🇧🇩 বাংলাদেশ (জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
বাজেটের আকার: প্রায় ৳৭,৯০,০০০ কোটি টাকা (জিডিপি-র ১২.৭%)।
জিডিপি বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা: ৫.৫%।
মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা: ৬.৫%।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
প্রথমবারের মতো নারীদের অবৈতনিক গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক মূল্য জিডিপি-তে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে—এটি একটি বড় নীতিগত পরিবর্তন।
আমদানিকৃত LNG (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) এবং হাসপাতাল বেড তৈরির উপকরণে ভ্যাট (VAT) ছাড় দেওয়া হয়েছে, যা মূল্যস্ফীতি কমাতে কিছুটা সাহায্য করতে পারে।
আয়করের ক্ষেত্রে ৳৩,৫০,০০০ পর্যন্ত আয়ে করের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
৩. 🇮🇳 পশ্চিমবঙ্গ সরকার (রাজ্য বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট বাজেট: ₹৩ লক্ষ ৮৯ হাজার কোটি টাকা।
কর্মচারীদের ডিএ: রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (DA) ৪ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
উন্নয়ন প্রকল্প:
বাংলার বাড়ি প্রকল্পের জন্য ₹৯,৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
গ্রামীণ রাস্তার জন্য 'পথশ্রী' প্রকল্পে ₹১,৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের জন্য ₹৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
সমাজকল্যাণ: নারী ও শিশুবিকাশ এবং সমাজকল্যাণ খাতে ৳৩৮,৭৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
যদি কোনো নির্দিষ্ট দেশ বা কোনো বিশেষ খাত (যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রতিরক্ষা) সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চান, তবে আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন।
আপনি যে বাজেট সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন, ২০২৫-২০২৬ অর্থবর্ষের সেই বাজেটটি ইতিমধ্যেই পেশ করা হয়েছে। এটি ভারত, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পেশ করা হয়েছে।
এখানে প্রধান কয়েকটি বিষয়ের সারসংক্ষেপ দেওয়া হলো:
১. 🇮🇳 ভারত সরকার (কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট ব্যয় অনুমান: ₹৫০.৬৫ লক্ষ কোটি টাকা।
রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা (FY26): জিডিপি-র ৪.৪%।
কর ছাড়:
নতুন কর কাঠামোতে বার্ষিক ₹১২ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে কর ছাড়ের ঘোষণা করা হয়েছে (অর্থাৎ, মধ্যবিত্তদের জন্য করের ক্ষেত্রে বড় সুবিধা)।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদের আয় (Interest Income) থেকে কর ছাড়ের সীমা ₹৫০,০০০ থেকে বাড়িয়ে ₹১ লক্ষ করা হয়েছে।
মূলধনী ব্যয় (Capital Expenditure): পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য মূলধনী ব্যয় ₹১০.১৮ লক্ষ কোটি টাকা করা হয়েছে, যা অর্থনীতির বৃদ্ধির উপর জোর দেয়।
অন্যান্য: MSME (ক্ষুদ্র ও ছোটো উদ্যোগ) এবং স্টার্টআপদের জন্য ঋণ সুরক্ষার সীমা বাড়ানো হয়েছে।
২. 🇧🇩 বাংলাদেশ (জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
বাজেটের আকার: প্রায় ৳৭,৯০,০০০ কোটি টাকা (জিডিপি-র ১২.৭%)।
জিডিপি বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা: ৫.৫%।
মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা: ৬.৫%।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
প্রথমবারের মতো নারীদের অবৈতনিক গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক মূল্য জিডিপি-তে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে—এটি একটি বড় নীতিগত পরিবর্তন।
আমদানিকৃত LNG (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) এবং হাসপাতাল বেড তৈরির উপকরণে ভ্যাট (VAT) ছাড় দেওয়া হয়েছে, যা মূল্যস্ফীতি কমাতে কিছুটা সাহায্য করতে পারে।
আয়করের ক্ষেত্রে ৳৩,৫০,০০০ পর্যন্ত আয়ে করের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
৩. 🇮🇳 পশ্চিমবঙ্গ সরকার (রাজ্য বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট বাজেট: ₹৩ লক্ষ ৮৯ হাজার কোটি টাকা।
কর্মচারীদের ডিএ: রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (DA) ৪ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
উন্নয়ন প্রকল্প:
বাংলার বাড়ি প্রকল্পের জন্য ₹৯,৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
গ্রামীণ রাস্তার জন্য 'পথশ্রী' প্রকল্পে ₹১,৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের জন্য ₹৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
সমাজকল্যাণ: নারী ও শিশুবিকাশ এবং সমাজকল্যাণ খাতে ৳৩৮,৭৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
যদি কোনো নির্দিষ্ট দেশ বা কোনো বিশেষ খাত (যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রতিরক্ষা) সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চান, তবে আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন।
আপনি যে বাজেট সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন, ২০২৫-২০২৬ অর্থবর্ষের সেই বাজেটটি ইতিমধ্যেই পেশ করা হয়েছে। এটি ভারত, পশ্চিমবঙ্গ এবং বাংলাদেশের জন্য ভিন্ন ভিন্ন সময়ে পেশ করা হয়েছে।
এখানে প্রধান কয়েকটি বিষয়ের সারসংক্ষেপ দেওয়া হলো:
১. 🇮🇳 ভারত সরকার (কেন্দ্রীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট ব্যয় অনুমান: ₹৫০.৬৫ লক্ষ কোটি টাকা।
রাজস্ব ঘাটতির লক্ষ্যমাত্রা (FY26): জিডিপি-র ৪.৪%।
কর ছাড়:
নতুন কর কাঠামোতে বার্ষিক ₹১২ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে কর ছাড়ের ঘোষণা করা হয়েছে (অর্থাৎ, মধ্যবিত্তদের জন্য করের ক্ষেত্রে বড় সুবিধা)।
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদের আয় (Interest Income) থেকে কর ছাড়ের সীমা ₹৫০,০০০ থেকে বাড়িয়ে ₹১ লক্ষ করা হয়েছে।
মূলধনী ব্যয় (Capital Expenditure): পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্য মূলধনী ব্যয় ₹১০.১৮ লক্ষ কোটি টাকা করা হয়েছে, যা অর্থনীতির বৃদ্ধির উপর জোর দেয়।
অন্যান্য: MSME (ক্ষুদ্র ও ছোটো উদ্যোগ) এবং স্টার্টআপদের জন্য ঋণ সুরক্ষার সীমা বাড়ানো হয়েছে।
২. 🇧🇩 বাংলাদেশ (জাতীয় বাজেট ২০২৫-২৬)
বাজেটের আকার: প্রায় ৳৭,৯০,০০০ কোটি টাকা (জিডিপি-র ১২.৭%)।
জিডিপি বৃদ্ধির লক্ষ্যমাত্রা: ৫.৫%।
মুদ্রাস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা: ৬.৫%।
উল্লেখযোগ্য বিষয়:
প্রথমবারের মতো নারীদের অবৈতনিক গৃহস্থালি কাজের অর্থনৈতিক মূল্য জিডিপি-তে অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে—এটি একটি বড় নীতিগত পরিবর্তন।
আমদানিকৃত LNG (তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস) এবং হাসপাতাল বেড তৈরির উপকরণে ভ্যাট (VAT) ছাড় দেওয়া হয়েছে, যা মূল্যস্ফীতি কমাতে কিছুটা সাহায্য করতে পারে।
আয়করের ক্ষেত্রে ৳৩,৫০,০০০ পর্যন্ত আয়ে করের সীমা অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
৩. 🇮🇳 পশ্চিমবঙ্গ সরকার (রাজ্য বাজেট ২০২৫-২৬)
মোট বাজেট: ₹৩ লক্ষ ৮৯ হাজার কোটি টাকা।
কর্মচারীদের ডিএ: রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের মহার্ঘ ভাতা (DA) ৪ শতাংশ বৃদ্ধি করা হয়েছে।
উন্নয়ন প্রকল্প:
বাংলার বাড়ি প্রকল্পের জন্য ₹৯,৬০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
গ্রামীণ রাস্তার জন্য 'পথশ্রী' প্রকল্পে ₹১,৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের জন্য ₹৫০০ কোটি টাকা বরাদ্দ।
সমাজকল্যাণ: নারী ও শিশুবিকাশ এবং সমাজকল্যাণ খাতে ৳৩৮,৭৬২ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
যদি কোনো নির্দিষ্ট দেশ বা কোনো বিশেষ খাত (যেমন শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রতিরক্ষা) সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চান, তবে আমাকে জিজ্ঞেস করতে পারেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন