2026 অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার সিলেবাস
বর্তমানে বাংলাদেশে অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা (যা আগে জেএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে হতো) নতুন শিক্ষাক্রমের (জাতীয় শিক্ষাক্রম, ২০২০) অধীনে ভিন্নভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
নতুন পদ্ধতিতে, জেএসসি পরীক্ষা বাতিল হওয়ায়, শিক্ষার্থীদের আর পুরোনো ধরনের নির্দিষ্ট বৃত্তি পরীক্ষা দিতে হচ্ছে না। পরিবর্তে, স্কুলভিত্তিক ধারাবাহিক মূল্যায়ন (Performance Based Assessment) এবং শিক্ষাবর্ষের শেষে সামষ্টিক মূল্যায়নের (Summative Assessment) ভিত্তিতে বৃত্তি দেওয়া হবে।
📘 ২০২৬ সালের অষ্টম শ্রেণির মূল্যায়নের সিলেবাস
২০২৬ সালে অষ্টম শ্রেণির মূল্যায়নের ভিত্তি হবে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (NCTB) কর্তৃক প্রণীত অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক। মূল্যায়নের ক্ষেত্রগুলি নিম্নলিখিত বিষয়গুলির উপর জোর দেবে:
| মূল্যায়নের ক্ষেত্র | প্রধান বিষয়বস্তু |
| ১. বাংলা | পঠন, লিখন, যোগাযোগ দক্ষতা, সাহিত্য বিশ্লেষণ ও ব্যাকরণ (নতুন আঙ্গিকে)। |
| ২. ইংরেজি | ৪টি দক্ষতা (Reading, Writing, Listening, Speaking), যোগাযোগের দক্ষতা এবং প্রয়োগ। |
| ৩. গণিত | বাস্তব সংখ্যার ধারণা, বীজগাণিতিক সূত্র, জ্যামিতি, তথ্য ও উপাত্ত (প্রয়োগ ও সমস্যা সমাধান)। |
| ৪. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | ভৌত বিজ্ঞান, জীব বিজ্ঞান ও পরিবেশ বিজ্ঞান সম্পর্কিত ব্যবহারিক ধারণা এবং সমস্যা সমাধান। |
| ৫. সামাজিক বিজ্ঞান | ইতিহাস, ভূগোল, অর্থনীতি, নাগরিক জীবন ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা। |
| ৬. স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও জীবন ও জীবিকা | স্বাস্থ্য সচেতনতা, ডিজিটাল দক্ষতা, বৃত্তিমূলক জ্ঞান ও মূল্যবোধ। |
💡 গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
কোনো নির্দিষ্ট "সিলেবাস" নেই: যেহেতু মূল্যায়নের ধরণ বদলেছে, তাই "১০০ নম্বরের পরীক্ষা" বা "লিখিত সিলেবাস" এর বদলে শিক্ষার্থীর বছরের পর বছর ধরে শেখার অভিজ্ঞতা ও পারদর্শিতা (Performance) মূল্যায়িত হবে।
বৃত্তি নির্ধারণ: বৃত্তি প্রদানের জন্য স্কুল বা জেলা পর্যায়ে কোনো বিশেষ সামষ্টিক মূল্যায়ন হতে পারে, কিন্তু তার ভিত্তি হবে উপরোক্ত বিষয়বস্তুগুলো।
বৃত্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত নিয়মাবলী ও মূল্যায়নের পদ্ধতি জানতে ২০২৬ সালের শুরুর দিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) কর্তৃক প্রকাশিত নীতিমালা অনুসরণ করা প্রয়োজন।
বর্তমানে বাংলাদেশে অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা (যা আগে জেএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে হতো) নতুন শিক্ষাক্রমের (জাতীয় শিক্ষাক্রম, ২০২০) অধীনে ভিন্নভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
নতুন পদ্ধতিতে, জেএসসি পরীক্ষা বাতিল হওয়ায়, শিক্ষার্থীদের আর পুরোনো ধরনের নির্দিষ্ট বৃত্তি পরীক্ষা দিতে হচ্ছে না। পরিবর্তে, স্কুলভিত্তিক ধারাবাহিক মূল্যায়ন (Performance Based Assessment) এবং শিক্ষাবর্ষের শেষে সামষ্টিক মূল্যায়নের (Summative Assessment) ভিত্তিতে বৃত্তি দেওয়া হবে।
📘 ২০২৬ সালের অষ্টম শ্রেণির মূল্যায়নের সিলেবাস
২০২৬ সালে অষ্টম শ্রেণির মূল্যায়নের ভিত্তি হবে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (NCTB) কর্তৃক প্রণীত অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক। মূল্যায়নের ক্ষেত্রগুলি নিম্নলিখিত বিষয়গুলির উপর জোর দেবে:
| মূল্যায়নের ক্ষেত্র | প্রধান বিষয়বস্তু |
| ১. বাংলা | পঠন, লিখন, যোগাযোগ দক্ষতা, সাহিত্য বিশ্লেষণ ও ব্যাকরণ (নতুন আঙ্গিকে)। |
| ২. ইংরেজি | ৪টি দক্ষতা (Reading, Writing, Listening, Speaking), যোগাযোগের দক্ষতা এবং প্রয়োগ। |
| ৩. গণিত | বাস্তব সংখ্যার ধারণা, বীজগাণিতিক সূত্র, জ্যামিতি, তথ্য ও উপাত্ত (প্রয়োগ ও সমস্যা সমাধান)। |
| ৪. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | ভৌত বিজ্ঞান, জীব বিজ্ঞান ও পরিবেশ বিজ্ঞান সম্পর্কিত ব্যবহারিক ধারণা এবং সমস্যা সমাধান। |
| ৫. সামাজিক বিজ্ঞান | ইতিহাস, ভূগোল, অর্থনীতি, নাগরিক জীবন ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা। |
| ৬. স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও জীবন ও জীবিকা | স্বাস্থ্য সচেতনতা, ডিজিটাল দক্ষতা, বৃত্তিমূলক জ্ঞান ও মূল্যবোধ। |
💡 গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
কোনো নির্দিষ্ট "সিলেবাস" নেই: যেহেতু মূল্যায়নের ধরণ বদলেছে, তাই "১০০ নম্বরের পরীক্ষা" বা "লিখিত সিলেবাস" এর বদলে শিক্ষার্থীর বছরের পর বছর ধরে শেখার অভিজ্ঞতা ও পারদর্শিতা (Performance) মূল্যায়িত হবে।
বৃত্তি নির্ধারণ: বৃত্তি প্রদানের জন্য স্কুল বা জেলা পর্যায়ে কোনো বিশেষ সামষ্টিক মূল্যায়ন হতে পারে, কিন্তু তার ভিত্তি হবে উপরোক্ত বিষয়বস্তুগুলো।
বৃত্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত নিয়মাবলী ও মূল্যায়নের পদ্ধতি জানতে ২০২৬ সালের শুরুর দিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) কর্তৃক প্রকাশিত নীতিমালা অনুসরণ করা প্রয়োজন।
বর্তমানে বাংলাদেশে অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা (যা আগে জেএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে হতো) নতুন শিক্ষাক্রমের (জাতীয় শিক্ষাক্রম, ২০২০) অধীনে ভিন্নভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
নতুন পদ্ধতিতে, জেএসসি পরীক্ষা বাতিল হওয়ায়, শিক্ষার্থীদের আর পুরোনো ধরনের নির্দিষ্ট বৃত্তি পরীক্ষা দিতে হচ্ছে না। পরিবর্তে, স্কুলভিত্তিক ধারাবাহিক মূল্যায়ন (Performance Based Assessment) এবং শিক্ষাবর্ষের শেষে সামষ্টিক মূল্যায়নের (Summative Assessment) ভিত্তিতে বৃত্তি দেওয়া হবে।
📘 ২০২৬ সালের অষ্টম শ্রেণির মূল্যায়নের সিলেবাস
২০২৬ সালে অষ্টম শ্রেণির মূল্যায়নের ভিত্তি হবে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (NCTB) কর্তৃক প্রণীত অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক। মূল্যায়নের ক্ষেত্রগুলি নিম্নলিখিত বিষয়গুলির উপর জোর দেবে:
| মূল্যায়নের ক্ষেত্র | প্রধান বিষয়বস্তু |
| ১. বাংলা | পঠন, লিখন, যোগাযোগ দক্ষতা, সাহিত্য বিশ্লেষণ ও ব্যাকরণ (নতুন আঙ্গিকে)। |
| ২. ইংরেজি | ৪টি দক্ষতা (Reading, Writing, Listening, Speaking), যোগাযোগের দক্ষতা এবং প্রয়োগ। |
| ৩. গণিত | বাস্তব সংখ্যার ধারণা, বীজগাণিতিক সূত্র, জ্যামিতি, তথ্য ও উপাত্ত (প্রয়োগ ও সমস্যা সমাধান)। |
| ৪. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | ভৌত বিজ্ঞান, জীব বিজ্ঞান ও পরিবেশ বিজ্ঞান সম্পর্কিত ব্যবহারিক ধারণা এবং সমস্যা সমাধান। |
| ৫. সামাজিক বিজ্ঞান | ইতিহাস, ভূগোল, অর্থনীতি, নাগরিক জীবন ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা। |
| ৬. স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও জীবন ও জীবিকা | স্বাস্থ্য সচেতনতা, ডিজিটাল দক্ষতা, বৃত্তিমূলক জ্ঞান ও মূল্যবোধ। |
💡 গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
কোনো নির্দিষ্ট "সিলেবাস" নেই: যেহেতু মূল্যায়নের ধরণ বদলেছে, তাই "১০০ নম্বরের পরীক্ষা" বা "লিখিত সিলেবাস" এর বদলে শিক্ষার্থীর বছরের পর বছর ধরে শেখার অভিজ্ঞতা ও পারদর্শিতা (Performance) মূল্যায়িত হবে।
বৃত্তি নির্ধারণ: বৃত্তি প্রদানের জন্য স্কুল বা জেলা পর্যায়ে কোনো বিশেষ সামষ্টিক মূল্যায়ন হতে পারে, কিন্তু তার ভিত্তি হবে উপরোক্ত বিষয়বস্তুগুলো।
বৃত্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত নিয়মাবলী ও মূল্যায়নের পদ্ধতি জানতে ২০২৬ সালের শুরুর দিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) কর্তৃক প্রকাশিত নীতিমালা অনুসরণ করা প্রয়োজন।
বর্তমানে বাংলাদেশে অষ্টম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষা (যা আগে জেএসসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে হতো) নতুন শিক্ষাক্রমের (জাতীয় শিক্ষাক্রম, ২০২০) অধীনে ভিন্নভাবে পরিচালিত হচ্ছে।
নতুন পদ্ধতিতে, জেএসসি পরীক্ষা বাতিল হওয়ায়, শিক্ষার্থীদের আর পুরোনো ধরনের নির্দিষ্ট বৃত্তি পরীক্ষা দিতে হচ্ছে না। পরিবর্তে, স্কুলভিত্তিক ধারাবাহিক মূল্যায়ন (Performance Based Assessment) এবং শিক্ষাবর্ষের শেষে সামষ্টিক মূল্যায়নের (Summative Assessment) ভিত্তিতে বৃত্তি দেওয়া হবে।
📘 ২০২৬ সালের অষ্টম শ্রেণির মূল্যায়নের সিলেবাস
২০২৬ সালে অষ্টম শ্রেণির মূল্যায়নের ভিত্তি হবে জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (NCTB) কর্তৃক প্রণীত অষ্টম শ্রেণির পাঠ্যপুস্তক। মূল্যায়নের ক্ষেত্রগুলি নিম্নলিখিত বিষয়গুলির উপর জোর দেবে:
| মূল্যায়নের ক্ষেত্র | প্রধান বিষয়বস্তু |
| ১. বাংলা | পঠন, লিখন, যোগাযোগ দক্ষতা, সাহিত্য বিশ্লেষণ ও ব্যাকরণ (নতুন আঙ্গিকে)। |
| ২. ইংরেজি | ৪টি দক্ষতা (Reading, Writing, Listening, Speaking), যোগাযোগের দক্ষতা এবং প্রয়োগ। |
| ৩. গণিত | বাস্তব সংখ্যার ধারণা, বীজগাণিতিক সূত্র, জ্যামিতি, তথ্য ও উপাত্ত (প্রয়োগ ও সমস্যা সমাধান)। |
| ৪. বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি | ভৌত বিজ্ঞান, জীব বিজ্ঞান ও পরিবেশ বিজ্ঞান সম্পর্কিত ব্যবহারিক ধারণা এবং সমস্যা সমাধান। |
| ৫. সামাজিক বিজ্ঞান | ইতিহাস, ভূগোল, অর্থনীতি, নাগরিক জীবন ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা। |
| ৬. স্বাস্থ্য সুরক্ষা ও জীবন ও জীবিকা | স্বাস্থ্য সচেতনতা, ডিজিটাল দক্ষতা, বৃত্তিমূলক জ্ঞান ও মূল্যবোধ। |
💡 গুরুত্বপূর্ণ বিষয়:
কোনো নির্দিষ্ট "সিলেবাস" নেই: যেহেতু মূল্যায়নের ধরণ বদলেছে, তাই "১০০ নম্বরের পরীক্ষা" বা "লিখিত সিলেবাস" এর বদলে শিক্ষার্থীর বছরের পর বছর ধরে শেখার অভিজ্ঞতা ও পারদর্শিতা (Performance) মূল্যায়িত হবে।
বৃত্তি নির্ধারণ: বৃত্তি প্রদানের জন্য স্কুল বা জেলা পর্যায়ে কোনো বিশেষ সামষ্টিক মূল্যায়ন হতে পারে, কিন্তু তার ভিত্তি হবে উপরোক্ত বিষয়বস্তুগুলো।
বৃত্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত নিয়মাবলী ও মূল্যায়নের পদ্ধতি জানতে ২০২৬ সালের শুরুর দিকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) কর্তৃক প্রকাশিত নীতিমালা অনুসরণ করা প্রয়োজন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন