জামা কাপড় ধোয়ার মেশিন
জামা কাপড় ধোয়ার মেশিনকে সাধারণত ওয়াশিং মেশিন (Washing Machine) বলা হয়। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওয়াশিং মেশিন পাওয়া যায়, যা আপনার প্রয়োজন, বাজেট এবং স্থানের ওপর নির্ভর করে নির্বাচন করা যেতে পারে।
ওয়াশিং মেশিনকে প্রধানত দুটি মৌলিক ধরন এবং দুটি লোডিং ধরনের ভিত্তিতে ভাগ করা হয়:
🧺 ওয়াশিং মেশিনের প্রধান ধরন
১. সেমি-অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন (Semi-Automatic)
বৈশিষ্ট্য: এই মেশিনে সাধারণত দুটি ড্রাম থাকে— একটি ধোয়ার জন্য এবং অন্যটি শুকানোর জন্য।
কার্যপদ্ধতি: এতে কাপড় ধোয়া এবং শুকানোর জন্য ব্যবহারকারীকে ম্যানুয়ালি কাপড় এক ড্রাম থেকে অন্য ড্রামে সরাতে হয়। এতে জল ভরার এবং জল নিষ্কাশনের কাজটিও প্রায়শই ম্যানুয়ালি করতে হয়।
সুবিধা: দাম কম, বিদ্যুৎ ও জল কম খরচ হয়।
অসুবিধা: ব্যবহারকারীর শ্রম বেশি।
২. ফুল-অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন (Fully-Automatic)
বৈশিষ্ট্য: এটি সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে। একটি ড্রামের মধ্যেই কাপড় ধোয়া, কাঁচা এবং শুকানোর কাজ সম্পন্ন হয়।
কার্যপদ্ধতি: শুধু কাপড়, ডিটারজেন্ট এবং জল সংযোগ দিয়ে মেশিন চালু করে দিলেই বাকি কাজ মেশিন নিজে করে নেয় (জল ভরা, সময় নির্ধারণ, ঘোরানো, শুকানো)।
সুবিধা: ব্যবহারকারীর শ্রম নেই, সময় বাঁচায়।
অসুবিধা: দাম বেশি এবং সাধারণত সেমি-অটোমেটিক মেশিনের তুলনায় জল ও বিদ্যুৎ খরচ বেশি হতে পারে।
🚪 ফুল-অটোমেটিক মেশিনের লোডিং ধরন
ফুল-অটোমেটিক মেশিনগুলো সাধারণত দুই ধরনের লোডিং অপশনে পাওয়া যায়:
ক. টপ লোডিং (Top Loading)
সংজ্ঞা: জামাকাপড় মেশিনের উপরের দিক থেকে ড্রামে ঢোকানো হয়।
সুবিধা: অপেক্ষাকৃত কম দামি, মেশিন চালানোর সময় কাপড় যোগ করা যায়, কম জায়গার প্রয়োজন হয়।
অসুবিধা: গভীর ড্রাম হওয়ায় ছোট মানুষদের জন্য কাপড় বের করা কঠিন হতে পারে।
খ. ফ্রন্ট লোডিং (Front Loading)
সংজ্ঞা: জামাকাপড় মেশিনের সামনের দিক থেকে ড্রামে ঢোকানো হয়।
সুবিধা: সাধারণত ওয়াশিং কোয়ালিটি অনেক ভালো হয়, কম জল ব্যবহার করে, বিদ্যুতের ব্যবহার কম এবং শুকানোর দক্ষতা (Drying Efficiency) বেশি।
অসুবিধা: দাম বেশি, মেশিন চালানোর সময় কাপড় যোগ করা যায় না, দরজা খোলার জন্য সামনে বেশি জায়গার প্রয়োজন হয়।
💡 কেনার আগে বিবেচনা করার বিষয়
ধারণ ক্ষমতা (Capacity): পরিবারের সদস্য সংখ্যা অনুযায়ী মেশিনের ওজন ক্ষমতা (কেজি) নির্ধারণ করা উচিত (যেমন: ২-৩ জনের জন্য ৬-৭ কেজি, ৪-৫ জনের জন্য ৮ কেজি)।
স্পিন স্পিড (RPM): RPM যত বেশি হবে (যেমন: ১২০০ RPM), কাপড় তত দ্রুত এবং ভালোভাবে শুকাবে।
ব্র্যান্ড: LG, Samsung, Whirlpool, Haier, Singer, Walton ইত্যাদি ব্র্যান্ড বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয়।
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড বা দামের রেঞ্জের মধ্যে কোনো মডেল সম্পর্কে তথ্য জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
v
জামা কাপড় ধোয়ার মেশিনকে সাধারণত ওয়াশিং মেশিন (Washing Machine) বলা হয়। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওয়াশিং মেশিন পাওয়া যায়, যা আপনার প্রয়োজন, বাজেট এবং স্থানের ওপর নির্ভর করে নির্বাচন করা যেতে পারে।
ওয়াশিং মেশিনকে প্রধানত দুটি মৌলিক ধরন এবং দুটি লোডিং ধরনের ভিত্তিতে ভাগ করা হয়:
🧺 ওয়াশিং মেশিনের প্রধান ধরন
১. সেমি-অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন (Semi-Automatic)
বৈশিষ্ট্য: এই মেশিনে সাধারণত দুটি ড্রাম থাকে— একটি ধোয়ার জন্য এবং অন্যটি শুকানোর জন্য।
কার্যপদ্ধতি: এতে কাপড় ধোয়া এবং শুকানোর জন্য ব্যবহারকারীকে ম্যানুয়ালি কাপড় এক ড্রাম থেকে অন্য ড্রামে সরাতে হয়। এতে জল ভরার এবং জল নিষ্কাশনের কাজটিও প্রায়শই ম্যানুয়ালি করতে হয়।
সুবিধা: দাম কম, বিদ্যুৎ ও জল কম খরচ হয়।
অসুবিধা: ব্যবহারকারীর শ্রম বেশি।
২. ফুল-অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন (Fully-Automatic)
বৈশিষ্ট্য: এটি সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে। একটি ড্রামের মধ্যেই কাপড় ধোয়া, কাঁচা এবং শুকানোর কাজ সম্পন্ন হয়।
কার্যপদ্ধতি: শুধু কাপড়, ডিটারজেন্ট এবং জল সংযোগ দিয়ে মেশিন চালু করে দিলেই বাকি কাজ মেশিন নিজে করে নেয় (জল ভরা, সময় নির্ধারণ, ঘোরানো, শুকানো)।
সুবিধা: ব্যবহারকারীর শ্রম নেই, সময় বাঁচায়।
অসুবিধা: দাম বেশি এবং সাধারণত সেমি-অটোমেটিক মেশিনের তুলনায় জল ও বিদ্যুৎ খরচ বেশি হতে পারে।
🚪 ফুল-অটোমেটিক মেশিনের লোডিং ধরন
ফুল-অটোমেটিক মেশিনগুলো সাধারণত দুই ধরনের লোডিং অপশনে পাওয়া যায়:
ক. টপ লোডিং (Top Loading)
সংজ্ঞা: জামাকাপড় মেশিনের উপরের দিক থেকে ড্রামে ঢোকানো হয়।
সুবিধা: অপেক্ষাকৃত কম দামি, মেশিন চালানোর সময় কাপড় যোগ করা যায়, কম জায়গার প্রয়োজন হয়।
অসুবিধা: গভীর ড্রাম হওয়ায় ছোট মানুষদের জন্য কাপড় বের করা কঠিন হতে পারে।
খ. ফ্রন্ট লোডিং (Front Loading)
সংজ্ঞা: জামাকাপড় মেশিনের সামনের দিক থেকে ড্রামে ঢোকানো হয়।
সুবিধা: সাধারণত ওয়াশিং কোয়ালিটি অনেক ভালো হয়, কম জল ব্যবহার করে, বিদ্যুতের ব্যবহার কম এবং শুকানোর দক্ষতা (Drying Efficiency) বেশি।
অসুবিধা: দাম বেশি, মেশিন চালানোর সময় কাপড় যোগ করা যায় না, দরজা খোলার জন্য সামনে বেশি জায়গার প্রয়োজন হয়।
💡 কেনার আগে বিবেচনা করার বিষয়
ধারণ ক্ষমতা (Capacity): পরিবারের সদস্য সংখ্যা অনুযায়ী মেশিনের ওজন ক্ষমতা (কেজি) নির্ধারণ করা উচিত (যেমন: ২-৩ জনের জন্য ৬-৭ কেজি, ৪-৫ জনের জন্য ৮ কেজি)।
স্পিন স্পিড (RPM): RPM যত বেশি হবে (যেমন: ১২০০ RPM), কাপড় তত দ্রুত এবং ভালোভাবে শুকাবে।
ব্র্যান্ড: LG, Samsung, Whirlpool, Haier, Singer, Walton ইত্যাদি ব্র্যান্ড বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয়।
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড বা দামের রেঞ্জের মধ্যে কোনো মডেল সম্পর্কে তথ্য জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
জামা কাপড় ধোয়ার মেশিনকে সাধারণত ওয়াশিং মেশিন (Washing Machine) বলা হয়। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওয়াশিং মেশিন পাওয়া যায়, যা আপনার প্রয়োজন, বাজেট এবং স্থানের ওপর নির্ভর করে নির্বাচন করা যেতে পারে।
ওয়াশিং মেশিনকে প্রধানত দুটি মৌলিক ধরন এবং দুটি লোডিং ধরনের ভিত্তিতে ভাগ করা হয়:
🧺 ওয়াশিং মেশিনের প্রধান ধরন
১. সেমি-অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন (Semi-Automatic)
বৈশিষ্ট্য: এই মেশিনে সাধারণত দুটি ড্রাম থাকে— একটি ধোয়ার জন্য এবং অন্যটি শুকানোর জন্য।
কার্যপদ্ধতি: এতে কাপড় ধোয়া এবং শুকানোর জন্য ব্যবহারকারীকে ম্যানুয়ালি কাপড় এক ড্রাম থেকে অন্য ড্রামে সরাতে হয়। এতে জল ভরার এবং জল নিষ্কাশনের কাজটিও প্রায়শই ম্যানুয়ালি করতে হয়।
সুবিধা: দাম কম, বিদ্যুৎ ও জল কম খরচ হয়।
অসুবিধা: ব্যবহারকারীর শ্রম বেশি।
২. ফুল-অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন (Fully-Automatic)
বৈশিষ্ট্য: এটি সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে। একটি ড্রামের মধ্যেই কাপড় ধোয়া, কাঁচা এবং শুকানোর কাজ সম্পন্ন হয়।
কার্যপদ্ধতি: শুধু কাপড়, ডিটারজেন্ট এবং জল সংযোগ দিয়ে মেশিন চালু করে দিলেই বাকি কাজ মেশিন নিজে করে নেয় (জল ভরা, সময় নির্ধারণ, ঘোরানো, শুকানো)।
সুবিধা: ব্যবহারকারীর শ্রম নেই, সময় বাঁচায়।
অসুবিধা: দাম বেশি এবং সাধারণত সেমি-অটোমেটিক মেশিনের তুলনায় জল ও বিদ্যুৎ খরচ বেশি হতে পারে।
🚪 ফুল-অটোমেটিক মেশিনের লোডিং ধরন
ফুল-অটোমেটিক মেশিনগুলো সাধারণত দুই ধরনের লোডিং অপশনে পাওয়া যায়:
ক. টপ লোডিং (Top Loading)
সংজ্ঞা: জামাকাপড় মেশিনের উপরের দিক থেকে ড্রামে ঢোকানো হয়।
সুবিধা: অপেক্ষাকৃত কম দামি, মেশিন চালানোর সময় কাপড় যোগ করা যায়, কম জায়গার প্রয়োজন হয়।
অসুবিধা: গভীর ড্রাম হওয়ায় ছোট মানুষদের জন্য কাপড় বের করা কঠিন হতে পারে।
খ. ফ্রন্ট লোডিং (Front Loading)
সংজ্ঞা: জামাকাপড় মেশিনের সামনের দিক থেকে ড্রামে ঢোকানো হয়।
সুবিধা: সাধারণত ওয়াশিং কোয়ালিটি অনেক ভালো হয়, কম জল ব্যবহার করে, বিদ্যুতের ব্যবহার কম এবং শুকানোর দক্ষতা (Drying Efficiency) বেশি।
অসুবিধা: দাম বেশি, মেশিন চালানোর সময় কাপড় যোগ করা যায় না, দরজা খোলার জন্য সামনে বেশি জায়গার প্রয়োজন হয়।
💡 কেনার আগে বিবেচনা করার বিষয়
ধারণ ক্ষমতা (Capacity): পরিবারের সদস্য সংখ্যা অনুযায়ী মেশিনের ওজন ক্ষমতা (কেজি) নির্ধারণ করা উচিত (যেমন: ২-৩ জনের জন্য ৬-৭ কেজি, ৪-৫ জনের জন্য ৮ কেজি)।
স্পিন স্পিড (RPM): RPM যত বেশি হবে (যেমন: ১২০০ RPM), কাপড় তত দ্রুত এবং ভালোভাবে শুকাবে।
ব্র্যান্ড: LG, Samsung, Whirlpool, Haier, Singer, Walton ইত্যাদি ব্র্যান্ড বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয়।
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড বা দামের রেঞ্জের মধ্যে কোনো মডেল সম্পর্কে তথ্য জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
জামা কাপড় ধোয়ার মেশিনকে সাধারণত ওয়াশিং মেশিন (Washing Machine) বলা হয়। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওয়াশিং মেশিন পাওয়া যায়, যা আপনার প্রয়োজন, বাজেট এবং স্থানের ওপর নির্ভর করে নির্বাচন করা যেতে পারে।
ওয়াশিং মেশিনকে প্রধানত দুটি মৌলিক ধরন এবং দুটি লোডিং ধরনের ভিত্তিতে ভাগ করা হয়:
🧺 ওয়াশিং মেশিনের প্রধান ধরন
১. সেমি-অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন (Semi-Automatic)
বৈশিষ্ট্য: এই মেশিনে সাধারণত দুটি ড্রাম থাকে— একটি ধোয়ার জন্য এবং অন্যটি শুকানোর জন্য।
কার্যপদ্ধতি: এতে কাপড় ধোয়া এবং শুকানোর জন্য ব্যবহারকারীকে ম্যানুয়ালি কাপড় এক ড্রাম থেকে অন্য ড্রামে সরাতে হয়। এতে জল ভরার এবং জল নিষ্কাশনের কাজটিও প্রায়শই ম্যানুয়ালি করতে হয়।
সুবিধা: দাম কম, বিদ্যুৎ ও জল কম খরচ হয়।
অসুবিধা: ব্যবহারকারীর শ্রম বেশি।
২. ফুল-অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন (Fully-Automatic)
বৈশিষ্ট্য: এটি সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে। একটি ড্রামের মধ্যেই কাপড় ধোয়া, কাঁচা এবং শুকানোর কাজ সম্পন্ন হয়।
কার্যপদ্ধতি: শুধু কাপড়, ডিটারজেন্ট এবং জল সংযোগ দিয়ে মেশিন চালু করে দিলেই বাকি কাজ মেশিন নিজে করে নেয় (জল ভরা, সময় নির্ধারণ, ঘোরানো, শুকানো)।
সুবিধা: ব্যবহারকারীর শ্রম নেই, সময় বাঁচায়।
অসুবিধা: দাম বেশি এবং সাধারণত সেমি-অটোমেটিক মেশিনের তুলনায় জল ও বিদ্যুৎ খরচ বেশি হতে পারে।
🚪 ফুল-অটোমেটিক মেশিনের লোডিং ধরন
ফুল-অটোমেটিক মেশিনগুলো সাধারণত দুই ধরনের লোডিং অপশনে পাওয়া যায়:
ক. টপ লোডিং (Top Loading)
সংজ্ঞা: জামাকাপড় মেশিনের উপরের দিক থেকে ড্রামে ঢোকানো হয়।
সুবিধা: অপেক্ষাকৃত কম দামি, মেশিন চালানোর সময় কাপড় যোগ করা যায়, কম জায়গার প্রয়োজন হয়।
অসুবিধা: গভীর ড্রাম হওয়ায় ছোট মানুষদের জন্য কাপড় বের করা কঠিন হতে পারে।
খ. ফ্রন্ট লোডিং (Front Loading)
সংজ্ঞা: জামাকাপড় মেশিনের সামনের দিক থেকে ড্রামে ঢোকানো হয়।
সুবিধা: সাধারণত ওয়াশিং কোয়ালিটি অনেক ভালো হয়, কম জল ব্যবহার করে, বিদ্যুতের ব্যবহার কম এবং শুকানোর দক্ষতা (Drying Efficiency) বেশি।
অসুবিধা: দাম বেশি, মেশিন চালানোর সময় কাপড় যোগ করা যায় না, দরজা খোলার জন্য সামনে বেশি জায়গার প্রয়োজন হয়।
💡 কেনার আগে বিবেচনা করার বিষয়
ধারণ ক্ষমতা (Capacity): পরিবারের সদস্য সংখ্যা অনুযায়ী মেশিনের ওজন ক্ষমতা (কেজি) নির্ধারণ করা উচিত (যেমন: ২-৩ জনের জন্য ৬-৭ কেজি, ৪-৫ জনের জন্য ৮ কেজি)।
স্পিন স্পিড (RPM): RPM যত বেশি হবে (যেমন: ১২০০ RPM), কাপড় তত দ্রুত এবং ভালোভাবে শুকাবে।
ব্র্যান্ড: LG, Samsung, Whirlpool, Haier, Singer, Walton ইত্যাদি ব্র্যান্ড বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয়।
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড বা দামের রেঞ্জের মধ্যে কোনো মডেল সম্পর্কে তথ্য জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
জামা কাপড় ধোয়ার মেশিনকে সাধারণত ওয়াশিং মেশিন (Washing Machine) বলা হয়। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওয়াশিং মেশিন পাওয়া যায়, যা আপনার প্রয়োজন, বাজেট এবং স্থানের ওপর নির্ভর করে নির্বাচন করা যেতে পারে।
ওয়াশিং মেশিনকে প্রধানত দুটি মৌলিক ধরন এবং দুটি লোডিং ধরনের ভিত্তিতে ভাগ করা হয়:
🧺 ওয়াশিং মেশিনের প্রধান ধরন
১. সেমি-অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন (Semi-Automatic)
বৈশিষ্ট্য: এই মেশিনে সাধারণত দুটি ড্রাম থাকে— একটি ধোয়ার জন্য এবং অন্যটি শুকানোর জন্য।
কার্যপদ্ধতি: এতে কাপড় ধোয়া এবং শুকানোর জন্য ব্যবহারকারীকে ম্যানুয়ালি কাপড় এক ড্রাম থেকে অন্য ড্রামে সরাতে হয়। এতে জল ভরার এবং জল নিষ্কাশনের কাজটিও প্রায়শই ম্যানুয়ালি করতে হয়।
সুবিধা: দাম কম, বিদ্যুৎ ও জল কম খরচ হয়।
অসুবিধা: ব্যবহারকারীর শ্রম বেশি।
২. ফুল-অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন (Fully-Automatic)
বৈশিষ্ট্য: এটি সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে। একটি ড্রামের মধ্যেই কাপড় ধোয়া, কাঁচা এবং শুকানোর কাজ সম্পন্ন হয়।
কার্যপদ্ধতি: শুধু কাপড়, ডিটারজেন্ট এবং জল সংযোগ দিয়ে মেশিন চালু করে দিলেই বাকি কাজ মেশিন নিজে করে নেয় (জল ভরা, সময় নির্ধারণ, ঘোরানো, শুকানো)।
সুবিধা: ব্যবহারকারীর শ্রম নেই, সময় বাঁচায়।
অসুবিধা: দাম বেশি এবং সাধারণত সেমি-অটোমেটিক মেশিনের তুলনায় জল ও বিদ্যুৎ খরচ বেশি হতে পারে।
🚪 ফুল-অটোমেটিক মেশিনের লোডিং ধরন
ফুল-অটোমেটিক মেশিনগুলো সাধারণত দুই ধরনের লোডিং অপশনে পাওয়া যায়:
ক. টপ লোডিং (Top Loading)
সংজ্ঞা: জামাকাপড় মেশিনের উপরের দিক থেকে ড্রামে ঢোকানো হয়।
সুবিধা: অপেক্ষাকৃত কম দামি, মেশিন চালানোর সময় কাপড় যোগ করা যায়, কম জায়গার প্রয়োজন হয়।
অসুবিধা: গভীর ড্রাম হওয়ায় ছোট মানুষদের জন্য কাপড় বের করা কঠিন হতে পারে।
খ. ফ্রন্ট লোডিং (Front Loading)
সংজ্ঞা: জামাকাপড় মেশিনের সামনের দিক থেকে ড্রামে ঢোকানো হয়।
সুবিধা: সাধারণত ওয়াশিং কোয়ালিটি অনেক ভালো হয়, কম জল ব্যবহার করে, বিদ্যুতের ব্যবহার কম এবং শুকানোর দক্ষতা (Drying Efficiency) বেশি।
অসুবিধা: দাম বেশি, মেশিন চালানোর সময় কাপড় যোগ করা যায় না, দরজা খোলার জন্য সামনে বেশি জায়গার প্রয়োজন হয়।
💡 কেনার আগে বিবেচনা করার বিষয়
ধারণ ক্ষমতা (Capacity): পরিবারের সদস্য সংখ্যা অনুযায়ী মেশিনের ওজন ক্ষমতা (কেজি) নির্ধারণ করা উচিত (যেমন: ২-৩ জনের জন্য ৬-৭ কেজি, ৪-৫ জনের জন্য ৮ কেজি)।
স্পিন স্পিড (RPM): RPM যত বেশি হবে (যেমন: ১২০০ RPM), কাপড় তত দ্রুত এবং ভালোভাবে শুকাবে।
ব্র্যান্ড: LG, Samsung, Whirlpool, Haier, Singer, Walton ইত্যাদি ব্র্যান্ড বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয়।
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড বা দামের রেঞ্জের মধ্যে কোনো মডেল সম্পর্কে তথ্য জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
জামা কাপড় ধোয়ার মেশিনকে সাধারণত ওয়াশিং মেশিন (Washing Machine) বলা হয়। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন ধরনের ওয়াশিং মেশিন পাওয়া যায়, যা আপনার প্রয়োজন, বাজেট এবং স্থানের ওপর নির্ভর করে নির্বাচন করা যেতে পারে।
ওয়াশিং মেশিনকে প্রধানত দুটি মৌলিক ধরন এবং দুটি লোডিং ধরনের ভিত্তিতে ভাগ করা হয়:
🧺 ওয়াশিং মেশিনের প্রধান ধরন
১. সেমি-অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন (Semi-Automatic)
বৈশিষ্ট্য: এই মেশিনে সাধারণত দুটি ড্রাম থাকে— একটি ধোয়ার জন্য এবং অন্যটি শুকানোর জন্য।
কার্যপদ্ধতি: এতে কাপড় ধোয়া এবং শুকানোর জন্য ব্যবহারকারীকে ম্যানুয়ালি কাপড় এক ড্রাম থেকে অন্য ড্রামে সরাতে হয়। এতে জল ভরার এবং জল নিষ্কাশনের কাজটিও প্রায়শই ম্যানুয়ালি করতে হয়।
সুবিধা: দাম কম, বিদ্যুৎ ও জল কম খরচ হয়।
অসুবিধা: ব্যবহারকারীর শ্রম বেশি।
২. ফুল-অটোমেটিক ওয়াশিং মেশিন (Fully-Automatic)
বৈশিষ্ট্য: এটি সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে। একটি ড্রামের মধ্যেই কাপড় ধোয়া, কাঁচা এবং শুকানোর কাজ সম্পন্ন হয়।
কার্যপদ্ধতি: শুধু কাপড়, ডিটারজেন্ট এবং জল সংযোগ দিয়ে মেশিন চালু করে দিলেই বাকি কাজ মেশিন নিজে করে নেয় (জল ভরা, সময় নির্ধারণ, ঘোরানো, শুকানো)।
সুবিধা: ব্যবহারকারীর শ্রম নেই, সময় বাঁচায়।
অসুবিধা: দাম বেশি এবং সাধারণত সেমি-অটোমেটিক মেশিনের তুলনায় জল ও বিদ্যুৎ খরচ বেশি হতে পারে।
🚪 ফুল-অটোমেটিক মেশিনের লোডিং ধরন
ফুল-অটোমেটিক মেশিনগুলো সাধারণত দুই ধরনের লোডিং অপশনে পাওয়া যায়:
ক. টপ লোডিং (Top Loading)
সংজ্ঞা: জামাকাপড় মেশিনের উপরের দিক থেকে ড্রামে ঢোকানো হয়।
সুবিধা: অপেক্ষাকৃত কম দামি, মেশিন চালানোর সময় কাপড় যোগ করা যায়, কম জায়গার প্রয়োজন হয়।
অসুবিধা: গভীর ড্রাম হওয়ায় ছোট মানুষদের জন্য কাপড় বের করা কঠিন হতে পারে।
খ. ফ্রন্ট লোডিং (Front Loading)
সংজ্ঞা: জামাকাপড় মেশিনের সামনের দিক থেকে ড্রামে ঢোকানো হয়।
সুবিধা: সাধারণত ওয়াশিং কোয়ালিটি অনেক ভালো হয়, কম জল ব্যবহার করে, বিদ্যুতের ব্যবহার কম এবং শুকানোর দক্ষতা (Drying Efficiency) বেশি।
অসুবিধা: দাম বেশি, মেশিন চালানোর সময় কাপড় যোগ করা যায় না, দরজা খোলার জন্য সামনে বেশি জায়গার প্রয়োজন হয়।
💡 কেনার আগে বিবেচনা করার বিষয়
ধারণ ক্ষমতা (Capacity): পরিবারের সদস্য সংখ্যা অনুযায়ী মেশিনের ওজন ক্ষমতা (কেজি) নির্ধারণ করা উচিত (যেমন: ২-৩ জনের জন্য ৬-৭ কেজি, ৪-৫ জনের জন্য ৮ কেজি)।
স্পিন স্পিড (RPM): RPM যত বেশি হবে (যেমন: ১২০০ RPM), কাপড় তত দ্রুত এবং ভালোভাবে শুকাবে।
ব্র্যান্ড: LG, Samsung, Whirlpool, Haier, Singer, Walton ইত্যাদি ব্র্যান্ড বাংলাদেশে খুব জনপ্রিয়।
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড বা দামের রেঞ্জের মধ্যে কোনো মডেল সম্পর্কে তথ্য জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন