দূর্গা পূজার জামা
পূজা, বিশেষ করে দুর্গাপূজার জামা কেনার ক্ষেত্রে বাঙালিরা ঐতিহ্য, আরাম এবং রঙের উজ্জ্বলতা—এই তিনটি বিষয়কেই গুরুত্ব দিয়ে থাকে। দুর্গাপূজা সাধারণত শরৎ বা হেমন্তকালে (আশ্বিন-কার্তিক মাস) হয়, তাই পোশাকের কাপড়ে উৎসবের একটি জমকালো ভাব থাকা চাই।
২০২৫ সালের দুর্গাপূজা যেহেতু অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি/শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, তাই আবহাওয়া তুলনামূলক আরামদায়ক থাকবে।
🪷 দুর্গাপূজার জামা ও স্টাইলিং ধারণা
পূজার সময় বিভিন্ন দিনে বিভিন্ন ধরনের পোশাক পরা হয়। নিচে জনপ্রিয় কিছু পোশাকের ধারণা দেওয়া হলো:
১. মেয়েদের জন্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক
| পূজার দিন | পোশাকের ধারণা | কাপড়ের ধরন ও স্টাইল |
| ষষ্ঠী, সপ্তমী (শুরুর দিন) | কুর্তি ও সালোয়ার কামিজ | কটন, লিনেন বা তাঁত: দিনের বেলায় আরামদায়ক ব্লক প্রিন্ট বা হ্যান্ডলুম কুর্তি। সন্ধ্যায় হালকা জরির কাজ বা চিকনকারি কাজ করা থ্রি-পিস। |
| অষ্টমী (মুখ্য দিন) | জমকালো শাড়ি | গরদ, কাতান, বেনারসি বা জামদানি: ঐতিহ্যবাহী লাল-সাদা শাড়ি অষ্টমীর অঞ্জলির জন্য সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। আধুনিক ফিউশনের জন্য মসলিন বা সিল্ক শাড়িতে জমকালো এমব্রয়ডারি। |
| নবমী | আনারকলি/লেহেঙ্গা/ফিউশন গাউন | সিল্ক বা জর্জেট: সন্ধ্যায় জমকালো দাওয়াত বা প্যান্ডেল হপিংয়ের জন্য আনারকলি বা ভারী কাজ করা লেহেঙ্গা। বর্তমানে ফ্লোর-টাচ গাউন বা কেপ-কাট ড্রেসও খুব চলছে। |
| দশমী (বিসর্জন) | শাড়ি (পুনরায় লাল-সাদা) | বিজয়া দশমীর জন্য হালকা সুতির বা সিল্কের লাল পাড়ের সাদা শাড়ি, যা সিঁদুর খেলার সময় সহজে পরা যায়। |
রঙের পছন্দ: দুর্গাপূজার সময় লাল (Red), সাদা (White), হলুদ (Yellow), কমলা (Orange), এবং গোলাপি (Pink) রঙের মতো উজ্জ্বল এবং শুভ রংগুলো বেশি প্রাধান্য পায়।
২. ছেলেদের জন্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক
| পূজার দিন | পোশাকের ধারণা | স্টাইল ও কাপড়ের ধরন |
| সপ্তমী, অষ্টমী (সকাল) | পাঞ্জাবি-পায়জামা | সাদা বা ঘিয়ে রঙ: সুতি বা লিনেনের পাঞ্জাবি। সকালে অঞ্জলি দেওয়ার সময় এই রঙের পাঞ্জাবি রুচিশীলতা বজায় রাখে। |
| অষ্টমী, নবমী (সন্ধ্যা) | জমকালো পাঞ্জাবি | সিল্ক, তসর বা অ্যান্ডি কটন: মেরুন, রয়্যাল ব্লু, বা ডিপ গ্রিন রঙের পাঞ্জাবিতে হালকা সুতোর কাজ বা জমকালো বোতাম। এর সাথে চুড়িদার বা ধুতি প্যান্ট। |
| দশমী | ক্যাজুয়াল কুর্তা বা শার্ট | সাদা বা হালকা রঙের ক্যাজুয়াল কুর্তা বা শার্ট, যা বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় পরিধান করা যায়। |
💡 টিপস
জুয়েলারি (মেয়েদের): ঐতিহ্যবাহী পোশাকের সাথে অক্সিজাইজড সিলভার বা গোল্ড প্লেটেড অ্যান্টিক জুয়েলারি খুব মানানসই হয়।
কাপড়: দিনের বেলায় সুতি ও লিনেন এবং রাতের বেলায় সিল্ক ও মসলিন বেছে নিন।
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ধরনের পোশাক বা নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড সম্পর্কে তথ্য জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
পূজা, বিশেষ করে দুর্গাপূজার জামা কেনার ক্ষেত্রে বাঙালিরা ঐতিহ্য, আরাম এবং রঙের উজ্জ্বলতা—এই তিনটি বিষয়কেই গুরুত্ব দিয়ে থাকে। দুর্গাপূজা সাধারণত শরৎ বা হেমন্তকালে (আশ্বিন-কার্তিক মাস) হয়, তাই পোশাকের কাপড়ে উৎসবের একটি জমকালো ভাব থাকা চাই।
২০২৫ সালের দুর্গাপূজা যেহেতু অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি/শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, তাই আবহাওয়া তুলনামূলক আরামদায়ক থাকবে।
🪷 দুর্গাপূজার জামা ও স্টাইলিং ধারণা
পূজার সময় বিভিন্ন দিনে বিভিন্ন ধরনের পোশাক পরা হয়। নিচে জনপ্রিয় কিছু পোশাকের ধারণা দেওয়া হলো:
১. মেয়েদের জন্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক
| পূজার দিন | পোশাকের ধারণা | কাপড়ের ধরন ও স্টাইল |
| ষষ্ঠী, সপ্তমী (শুরুর দিন) | কুর্তি ও সালোয়ার কামিজ | কটন, লিনেন বা তাঁত: দিনের বেলায় আরামদায়ক ব্লক প্রিন্ট বা হ্যান্ডলুম কুর্তি। সন্ধ্যায় হালকা জরির কাজ বা চিকনকারি কাজ করা থ্রি-পিস। |
| অষ্টমী (মুখ্য দিন) | জমকালো শাড়ি | গরদ, কাতান, বেনারসি বা জামদানি: ঐতিহ্যবাহী লাল-সাদা শাড়ি অষ্টমীর অঞ্জলির জন্য সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। আধুনিক ফিউশনের জন্য মসলিন বা সিল্ক শাড়িতে জমকালো এমব্রয়ডারি। |
| নবমী | আনারকলি/লেহেঙ্গা/ফিউশন গাউন | সিল্ক বা জর্জেট: সন্ধ্যায় জমকালো দাওয়াত বা প্যান্ডেল হপিংয়ের জন্য আনারকলি বা ভারী কাজ করা লেহেঙ্গা। বর্তমানে ফ্লোর-টাচ গাউন বা কেপ-কাট ড্রেসও খুব চলছে। |
| দশমী (বিসর্জন) | শাড়ি (পুনরায় লাল-সাদা) | বিজয়া দশমীর জন্য হালকা সুতির বা সিল্কের লাল পাড়ের সাদা শাড়ি, যা সিঁদুর খেলার সময় সহজে পরা যায়। |
রঙের পছন্দ: দুর্গাপূজার সময় লাল (Red), সাদা (White), হলুদ (Yellow), কমলা (Orange), এবং গোলাপি (Pink) রঙের মতো উজ্জ্বল এবং শুভ রংগুলো বেশি প্রাধান্য পায়।
২. ছেলেদের জন্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক
| পূজার দিন | পোশাকের ধারণা | স্টাইল ও কাপড়ের ধরন |
| সপ্তমী, অষ্টমী (সকাল) | পাঞ্জাবি-পায়জামা | সাদা বা ঘিয়ে রঙ: সুতি বা লিনেনের পাঞ্জাবি। সকালে অঞ্জলি দেওয়ার সময় এই রঙের পাঞ্জাবি রুচিশীলতা বজায় রাখে। |
| অষ্টমী, নবমী (সন্ধ্যা) | জমকালো পাঞ্জাবি | সিল্ক, তসর বা অ্যান্ডি কটন: মেরুন, রয়্যাল ব্লু, বা ডিপ গ্রিন রঙের পাঞ্জাবিতে হালকা সুতোর কাজ বা জমকালো বোতাম। এর সাথে চুড়িদার বা ধুতি প্যান্ট। |
| দশমী | ক্যাজুয়াল কুর্তা বা শার্ট | সাদা বা হালকা রঙের ক্যাজুয়াল কুর্তা বা শার্ট, যা বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় পরিধান করা যায়। |
💡 টিপস
জুয়েলারি (মেয়েদের): ঐতিহ্যবাহী পোশাকের সাথে অক্সিজাইজড সিলভার বা গোল্ড প্লেটেড অ্যান্টিক জুয়েলারি খুব মানানসই হয়।
কাপড়: দিনের বেলায় সুতি ও লিনেন এবং রাতের বেলায় সিল্ক ও মসলিন বেছে নিন।
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ধরনের পোশাক বা নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড সম্পর্কে তথ্য জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
পূজা, বিশেষ করে দুর্গাপূজার জামা কেনার ক্ষেত্রে বাঙালিরা ঐতিহ্য, আরাম এবং রঙের উজ্জ্বলতা—এই তিনটি বিষয়কেই গুরুত্ব দিয়ে থাকে। দুর্গাপূজা সাধারণত শরৎ বা হেমন্তকালে (আশ্বিন-কার্তিক মাস) হয়, তাই পোশাকের কাপড়ে উৎসবের একটি জমকালো ভাব থাকা চাই।
২০২৫ সালের দুর্গাপূজা যেহেতু অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি/শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, তাই আবহাওয়া তুলনামূলক আরামদায়ক থাকবে।
🪷 দুর্গাপূজার জামা ও স্টাইলিং ধারণা
পূজার সময় বিভিন্ন দিনে বিভিন্ন ধরনের পোশাক পরা হয়। নিচে জনপ্রিয় কিছু পোশাকের ধারণা দেওয়া হলো:
১. মেয়েদের জন্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক
| পূজার দিন | পোশাকের ধারণা | কাপড়ের ধরন ও স্টাইল |
| ষষ্ঠী, সপ্তমী (শুরুর দিন) | কুর্তি ও সালোয়ার কামিজ | কটন, লিনেন বা তাঁত: দিনের বেলায় আরামদায়ক ব্লক প্রিন্ট বা হ্যান্ডলুম কুর্তি। সন্ধ্যায় হালকা জরির কাজ বা চিকনকারি কাজ করা থ্রি-পিস। |
| অষ্টমী (মুখ্য দিন) | জমকালো শাড়ি | গরদ, কাতান, বেনারসি বা জামদানি: ঐতিহ্যবাহী লাল-সাদা শাড়ি অষ্টমীর অঞ্জলির জন্য সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। আধুনিক ফিউশনের জন্য মসলিন বা সিল্ক শাড়িতে জমকালো এমব্রয়ডারি। |
| নবমী | আনারকলি/লেহেঙ্গা/ফিউশন গাউন | সিল্ক বা জর্জেট: সন্ধ্যায় জমকালো দাওয়াত বা প্যান্ডেল হপিংয়ের জন্য আনারকলি বা ভারী কাজ করা লেহেঙ্গা। বর্তমানে ফ্লোর-টাচ গাউন বা কেপ-কাট ড্রেসও খুব চলছে। |
| দশমী (বিসর্জন) | শাড়ি (পুনরায় লাল-সাদা) | বিজয়া দশমীর জন্য হালকা সুতির বা সিল্কের লাল পাড়ের সাদা শাড়ি, যা সিঁদুর খেলার সময় সহজে পরা যায়। |
রঙের পছন্দ: দুর্গাপূজার সময় লাল (Red), সাদা (White), হলুদ (Yellow), কমলা (Orange), এবং গোলাপি (Pink) রঙের মতো উজ্জ্বল এবং শুভ রংগুলো বেশি প্রাধান্য পায়।
২. ছেলেদের জন্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক
| পূজার দিন | পোশাকের ধারণা | স্টাইল ও কাপড়ের ধরন |
| সপ্তমী, অষ্টমী (সকাল) | পাঞ্জাবি-পায়জামা | সাদা বা ঘিয়ে রঙ: সুতি বা লিনেনের পাঞ্জাবি। সকালে অঞ্জলি দেওয়ার সময় এই রঙের পাঞ্জাবি রুচিশীলতা বজায় রাখে। |
| অষ্টমী, নবমী (সন্ধ্যা) | জমকালো পাঞ্জাবি | সিল্ক, তসর বা অ্যান্ডি কটন: মেরুন, রয়্যাল ব্লু, বা ডিপ গ্রিন রঙের পাঞ্জাবিতে হালকা সুতোর কাজ বা জমকালো বোতাম। এর সাথে চুড়িদার বা ধুতি প্যান্ট। |
| দশমী | ক্যাজুয়াল কুর্তা বা শার্ট | সাদা বা হালকা রঙের ক্যাজুয়াল কুর্তা বা শার্ট, যা বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় পরিধান করা যায়। |
💡 টিপস
জুয়েলারি (মেয়েদের): ঐতিহ্যবাহী পোশাকের সাথে অক্সিজাইজড সিলভার বা গোল্ড প্লেটেড অ্যান্টিক জুয়েলারি খুব মানানসই হয়।
কাপড়: দিনের বেলায় সুতি ও লিনেন এবং রাতের বেলায় সিল্ক ও মসলিন বেছে নিন।
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ধরনের পোশাক বা নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড সম্পর্কে তথ্য জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
পূজা, বিশেষ করে দুর্গাপূজার জামা কেনার ক্ষেত্রে বাঙালিরা ঐতিহ্য, আরাম এবং রঙের উজ্জ্বলতা—এই তিনটি বিষয়কেই গুরুত্ব দিয়ে থাকে। দুর্গাপূজা সাধারণত শরৎ বা হেমন্তকালে (আশ্বিন-কার্তিক মাস) হয়, তাই পোশাকের কাপড়ে উৎসবের একটি জমকালো ভাব থাকা চাই।
২০২৫ সালের দুর্গাপূজা যেহেতু অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি/শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, তাই আবহাওয়া তুলনামূলক আরামদায়ক থাকবে।
🪷 দুর্গাপূজার জামা ও স্টাইলিং ধারণা
পূজার সময় বিভিন্ন দিনে বিভিন্ন ধরনের পোশাক পরা হয়। নিচে জনপ্রিয় কিছু পোশাকের ধারণা দেওয়া হলো:
১. মেয়েদের জন্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক
| পূজার দিন | পোশাকের ধারণা | কাপড়ের ধরন ও স্টাইল |
| ষষ্ঠী, সপ্তমী (শুরুর দিন) | কুর্তি ও সালোয়ার কামিজ | কটন, লিনেন বা তাঁত: দিনের বেলায় আরামদায়ক ব্লক প্রিন্ট বা হ্যান্ডলুম কুর্তি। সন্ধ্যায় হালকা জরির কাজ বা চিকনকারি কাজ করা থ্রি-পিস। |
| অষ্টমী (মুখ্য দিন) | জমকালো শাড়ি | গরদ, কাতান, বেনারসি বা জামদানি: ঐতিহ্যবাহী লাল-সাদা শাড়ি অষ্টমীর অঞ্জলির জন্য সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। আধুনিক ফিউশনের জন্য মসলিন বা সিল্ক শাড়িতে জমকালো এমব্রয়ডারি। |
| নবমী | আনারকলি/লেহেঙ্গা/ফিউশন গাউন | সিল্ক বা জর্জেট: সন্ধ্যায় জমকালো দাওয়াত বা প্যান্ডেল হপিংয়ের জন্য আনারকলি বা ভারী কাজ করা লেহেঙ্গা। বর্তমানে ফ্লোর-টাচ গাউন বা কেপ-কাট ড্রেসও খুব চলছে। |
| দশমী (বিসর্জন) | শাড়ি (পুনরায় লাল-সাদা) | বিজয়া দশমীর জন্য হালকা সুতির বা সিল্কের লাল পাড়ের সাদা শাড়ি, যা সিঁদুর খেলার সময় সহজে পরা যায়। |
রঙের পছন্দ: দুর্গাপূজার সময় লাল (Red), সাদা (White), হলুদ (Yellow), কমলা (Orange), এবং গোলাপি (Pink) রঙের মতো উজ্জ্বল এবং শুভ রংগুলো বেশি প্রাধান্য পায়।
২. ছেলেদের জন্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক
| পূজার দিন | পোশাকের ধারণা | স্টাইল ও কাপড়ের ধরন |
| সপ্তমী, অষ্টমী (সকাল) | পাঞ্জাবি-পায়জামা | সাদা বা ঘিয়ে রঙ: সুতি বা লিনেনের পাঞ্জাবি। সকালে অঞ্জলি দেওয়ার সময় এই রঙের পাঞ্জাবি রুচিশীলতা বজায় রাখে। |
| অষ্টমী, নবমী (সন্ধ্যা) | জমকালো পাঞ্জাবি | সিল্ক, তসর বা অ্যান্ডি কটন: মেরুন, রয়্যাল ব্লু, বা ডিপ গ্রিন রঙের পাঞ্জাবিতে হালকা সুতোর কাজ বা জমকালো বোতাম। এর সাথে চুড়িদার বা ধুতি প্যান্ট। |
| দশমী | ক্যাজুয়াল কুর্তা বা শার্ট | সাদা বা হালকা রঙের ক্যাজুয়াল কুর্তা বা শার্ট, যা বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় পরিধান করা যায়। |
💡 টিপস
জুয়েলারি (মেয়েদের): ঐতিহ্যবাহী পোশাকের সাথে অক্সিজাইজড সিলভার বা গোল্ড প্লেটেড অ্যান্টিক জুয়েলারি খুব মানানসই হয়।
কাপড়: দিনের বেলায় সুতি ও লিনেন এবং রাতের বেলায় সিল্ক ও মসলিন বেছে নিন।
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ধরনের পোশাক বা নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড সম্পর্কে তথ্য জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
পূজা, বিশেষ করে দুর্গাপূজার জামা কেনার ক্ষেত্রে বাঙালিরা ঐতিহ্য, আরাম এবং রঙের উজ্জ্বলতা—এই তিনটি বিষয়কেই গুরুত্ব দিয়ে থাকে। দুর্গাপূজা সাধারণত শরৎ বা হেমন্তকালে (আশ্বিন-কার্তিক মাস) হয়, তাই পোশাকের কাপড়ে উৎসবের একটি জমকালো ভাব থাকা চাই।
২০২৫ সালের দুর্গাপূজা যেহেতু অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি/শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, তাই আবহাওয়া তুলনামূলক আরামদায়ক থাকবে।
🪷 দুর্গাপূজার জামা ও স্টাইলিং ধারণা
পূজার সময় বিভিন্ন দিনে বিভিন্ন ধরনের পোশাক পরা হয়। নিচে জনপ্রিয় কিছু পোশাকের ধারণা দেওয়া হলো:
১. মেয়েদের জন্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক
| পূজার দিন | পোশাকের ধারণা | কাপড়ের ধরন ও স্টাইল |
| ষষ্ঠী, সপ্তমী (শুরুর দিন) | কুর্তি ও সালোয়ার কামিজ | কটন, লিনেন বা তাঁত: দিনের বেলায় আরামদায়ক ব্লক প্রিন্ট বা হ্যান্ডলুম কুর্তি। সন্ধ্যায় হালকা জরির কাজ বা চিকনকারি কাজ করা থ্রি-পিস। |
| অষ্টমী (মুখ্য দিন) | জমকালো শাড়ি | গরদ, কাতান, বেনারসি বা জামদানি: ঐতিহ্যবাহী লাল-সাদা শাড়ি অষ্টমীর অঞ্জলির জন্য সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। আধুনিক ফিউশনের জন্য মসলিন বা সিল্ক শাড়িতে জমকালো এমব্রয়ডারি। |
| নবমী | আনারকলি/লেহেঙ্গা/ফিউশন গাউন | সিল্ক বা জর্জেট: সন্ধ্যায় জমকালো দাওয়াত বা প্যান্ডেল হপিংয়ের জন্য আনারকলি বা ভারী কাজ করা লেহেঙ্গা। বর্তমানে ফ্লোর-টাচ গাউন বা কেপ-কাট ড্রেসও খুব চলছে। |
| দশমী (বিসর্জন) | শাড়ি (পুনরায় লাল-সাদা) | বিজয়া দশমীর জন্য হালকা সুতির বা সিল্কের লাল পাড়ের সাদা শাড়ি, যা সিঁদুর খেলার সময় সহজে পরা যায়। |
রঙের পছন্দ: দুর্গাপূজার সময় লাল (Red), সাদা (White), হলুদ (Yellow), কমলা (Orange), এবং গোলাপি (Pink) রঙের মতো উজ্জ্বল এবং শুভ রংগুলো বেশি প্রাধান্য পায়।
২. ছেলেদের জন্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক
| পূজার দিন | পোশাকের ধারণা | স্টাইল ও কাপড়ের ধরন |
| সপ্তমী, অষ্টমী (সকাল) | পাঞ্জাবি-পায়জামা | সাদা বা ঘিয়ে রঙ: সুতি বা লিনেনের পাঞ্জাবি। সকালে অঞ্জলি দেওয়ার সময় এই রঙের পাঞ্জাবি রুচিশীলতা বজায় রাখে। |
| অষ্টমী, নবমী (সন্ধ্যা) | জমকালো পাঞ্জাবি | সিল্ক, তসর বা অ্যান্ডি কটন: মেরুন, রয়্যাল ব্লু, বা ডিপ গ্রিন রঙের পাঞ্জাবিতে হালকা সুতোর কাজ বা জমকালো বোতাম। এর সাথে চুড়িদার বা ধুতি প্যান্ট। |
| দশমী | ক্যাজুয়াল কুর্তা বা শার্ট | সাদা বা হালকা রঙের ক্যাজুয়াল কুর্তা বা শার্ট, যা বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় পরিধান করা যায়। |
💡 টিপস
জুয়েলারি (মেয়েদের): ঐতিহ্যবাহী পোশাকের সাথে অক্সিজাইজড সিলভার বা গোল্ড প্লেটেড অ্যান্টিক জুয়েলারি খুব মানানসই হয়।
কাপড়: দিনের বেলায় সুতি ও লিনেন এবং রাতের বেলায় সিল্ক ও মসলিন বেছে নিন।
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ধরনের পোশাক বা নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড সম্পর্কে তথ্য জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
পূজা, বিশেষ করে দুর্গাপূজার জামা কেনার ক্ষেত্রে বাঙালিরা ঐতিহ্য, আরাম এবং রঙের উজ্জ্বলতা—এই তিনটি বিষয়কেই গুরুত্ব দিয়ে থাকে। দুর্গাপূজা সাধারণত শরৎ বা হেমন্তকালে (আশ্বিন-কার্তিক মাস) হয়, তাই পোশাকের কাপড়ে উৎসবের একটি জমকালো ভাব থাকা চাই।
২০২৫ সালের দুর্গাপূজা যেহেতু অক্টোবর মাসের মাঝামাঝি/শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, তাই আবহাওয়া তুলনামূলক আরামদায়ক থাকবে।
🪷 দুর্গাপূজার জামা ও স্টাইলিং ধারণা
পূজার সময় বিভিন্ন দিনে বিভিন্ন ধরনের পোশাক পরা হয়। নিচে জনপ্রিয় কিছু পোশাকের ধারণা দেওয়া হলো:
১. মেয়েদের জন্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক
| পূজার দিন | পোশাকের ধারণা | কাপড়ের ধরন ও স্টাইল |
| ষষ্ঠী, সপ্তমী (শুরুর দিন) | কুর্তি ও সালোয়ার কামিজ | কটন, লিনেন বা তাঁত: দিনের বেলায় আরামদায়ক ব্লক প্রিন্ট বা হ্যান্ডলুম কুর্তি। সন্ধ্যায় হালকা জরির কাজ বা চিকনকারি কাজ করা থ্রি-পিস। |
| অষ্টমী (মুখ্য দিন) | জমকালো শাড়ি | গরদ, কাতান, বেনারসি বা জামদানি: ঐতিহ্যবাহী লাল-সাদা শাড়ি অষ্টমীর অঞ্জলির জন্য সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়। আধুনিক ফিউশনের জন্য মসলিন বা সিল্ক শাড়িতে জমকালো এমব্রয়ডারি। |
| নবমী | আনারকলি/লেহেঙ্গা/ফিউশন গাউন | সিল্ক বা জর্জেট: সন্ধ্যায় জমকালো দাওয়াত বা প্যান্ডেল হপিংয়ের জন্য আনারকলি বা ভারী কাজ করা লেহেঙ্গা। বর্তমানে ফ্লোর-টাচ গাউন বা কেপ-কাট ড্রেসও খুব চলছে। |
| দশমী (বিসর্জন) | শাড়ি (পুনরায় লাল-সাদা) | বিজয়া দশমীর জন্য হালকা সুতির বা সিল্কের লাল পাড়ের সাদা শাড়ি, যা সিঁদুর খেলার সময় সহজে পরা যায়। |
রঙের পছন্দ: দুর্গাপূজার সময় লাল (Red), সাদা (White), হলুদ (Yellow), কমলা (Orange), এবং গোলাপি (Pink) রঙের মতো উজ্জ্বল এবং শুভ রংগুলো বেশি প্রাধান্য পায়।
২. ছেলেদের জন্য ঐতিহ্যবাহী পোশাক
| পূজার দিন | পোশাকের ধারণা | স্টাইল ও কাপড়ের ধরন |
| সপ্তমী, অষ্টমী (সকাল) | পাঞ্জাবি-পায়জামা | সাদা বা ঘিয়ে রঙ: সুতি বা লিনেনের পাঞ্জাবি। সকালে অঞ্জলি দেওয়ার সময় এই রঙের পাঞ্জাবি রুচিশীলতা বজায় রাখে। |
| অষ্টমী, নবমী (সন্ধ্যা) | জমকালো পাঞ্জাবি | সিল্ক, তসর বা অ্যান্ডি কটন: মেরুন, রয়্যাল ব্লু, বা ডিপ গ্রিন রঙের পাঞ্জাবিতে হালকা সুতোর কাজ বা জমকালো বোতাম। এর সাথে চুড়িদার বা ধুতি প্যান্ট। |
| দশমী | ক্যাজুয়াল কুর্তা বা শার্ট | সাদা বা হালকা রঙের ক্যাজুয়াল কুর্তা বা শার্ট, যা বিজয়া দশমীর শুভেচ্ছা বিনিময়ের সময় পরিধান করা যায়। |
💡 টিপস
জুয়েলারি (মেয়েদের): ঐতিহ্যবাহী পোশাকের সাথে অক্সিজাইজড সিলভার বা গোল্ড প্লেটেড অ্যান্টিক জুয়েলারি খুব মানানসই হয়।
কাপড়: দিনের বেলায় সুতি ও লিনেন এবং রাতের বেলায় সিল্ক ও মসলিন বেছে নিন।
আপনি যদি কোনো নির্দিষ্ট ধরনের পোশাক বা নির্দিষ্ট ব্র্যান্ড সম্পর্কে তথ্য জানতে চান, তাহলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন