ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল প্রশ্ন উত্তর বরফে ঢাকা মহাদেশ

 ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোল প্রশ্ন উত্তর বরফে ঢাকা মহাদেশ




ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোলের পাঠ্যক্রমে বরফে ঢাকা মহাদেশ বলতে সাধারণত অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে বোঝানো হয়। নিচে এই মহাদেশ সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর দেওয়া হলো, যা ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী:

🧊 বরফে ঢাকা মহাদেশ: অ্যান্টার্কটিকা

প্রশ্নউত্তর
১. বরফে ঢাকা মহাদেশ কাকে বলে?বরফে ঢাকা মহাদেশ বলা হয় অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে
২. অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ কোথায় অবস্থিত?এটি পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত এবং প্রায় সম্পূর্ণরূপে আর্কটিক বৃত্তের মধ্যে রয়েছে।
৩. অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া কেমন?অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া অত্যন্ত শীতল। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ঠাণ্ডা স্থান। এখানে তাপমাত্রা $-৮০^\circ\text{C}$ এর নিচেও নেমে যায়।
৪. অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগ কী দ্বারা আবৃত?এর স্থলভাগ প্রায় ৯৮% বরফের পুরু চাদর (ice sheet) দ্বারা আবৃত। এই বরফের গড় গভীরতা প্রায় ১ থেকে ২ কিলোমিটার।
৫. এই মহাদেশে কোন ধরনের প্রাণী দেখতে পাওয়া যায়?অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগে তেমন কোনো প্রাণী না থাকলেও এর উপকূলীয় অঞ্চলে এবং সাগরে পেঙ্গুইন, সীল, তিমি এবং বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখতে পাওয়া যায়।
৬. এই মহাদেশের অন্য একটি নাম কী?এই মহাদেশের অন্য একটি নাম হলো শ্বেত মহাদেশ বা White Continent
৭. অ্যান্টার্কটিকায় কোনো স্থায়ী মানব বসতি নেই কেন?এখানকার অত্যধিক ঠাণ্ডা, প্রচণ্ড বাতাস এবং বরফের কারণে কোনো স্থায়ী মানব বসতি গড়ে ওঠেনি।
৮. অ্যান্টার্কটিকায় কী করা হয়?এখানে বিভিন্ন দেশ গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করেছে। বিজ্ঞানীরা আবহাওয়া, পরিবেশ এবং মহাদেশটির ভূতাত্ত্বিক গঠন নিয়ে গবেষণা করেন। (যেমন: ভারতের মৈত্রী এবং বাংলাদেশের সম্ভাব্য গবেষণা কেন্দ্র)।
৯. এই মহাদেশের উপকূল কোন মহাসাগরের অংশ?এই মহাদেশের উপকূল দক্ষিণ মহাসাগরের (Southern Ocean) অংশ।

সহজ ভাষায় মূল বিষয়: অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশটি সারা বছর বরফে ঢাকা থাকে বলে এটিকে 'বরফে ঢাকা মহাদেশ' বলা হয়। এটি পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত এবং এখানে শুধু গবেষণার কাজ চলে।








ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোলের পাঠ্যক্রমে বরফে ঢাকা মহাদেশ বলতে সাধারণত অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে বোঝানো হয়। নিচে এই মহাদেশ সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর দেওয়া হলো, যা ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী:

🧊 বরফে ঢাকা মহাদেশ: অ্যান্টার্কটিকা

প্রশ্নউত্তর
১. বরফে ঢাকা মহাদেশ কাকে বলে?বরফে ঢাকা মহাদেশ বলা হয় অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে
২. অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ কোথায় অবস্থিত?এটি পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত এবং প্রায় সম্পূর্ণরূপে আর্কটিক বৃত্তের মধ্যে রয়েছে।
৩. অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া কেমন?অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া অত্যন্ত শীতল। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ঠাণ্ডা স্থান। এখানে তাপমাত্রা $-৮০^\circ\text{C}$ এর নিচেও নেমে যায়।
৪. অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগ কী দ্বারা আবৃত?এর স্থলভাগ প্রায় ৯৮% বরফের পুরু চাদর (ice sheet) দ্বারা আবৃত। এই বরফের গড় গভীরতা প্রায় ১ থেকে ২ কিলোমিটার।
৫. এই মহাদেশে কোন ধরনের প্রাণী দেখতে পাওয়া যায়?অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগে তেমন কোনো প্রাণী না থাকলেও এর উপকূলীয় অঞ্চলে এবং সাগরে পেঙ্গুইন, সীল, তিমি এবং বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখতে পাওয়া যায়।
৬. এই মহাদেশের অন্য একটি নাম কী?এই মহাদেশের অন্য একটি নাম হলো শ্বেত মহাদেশ বা White Continent
৭. অ্যান্টার্কটিকায় কোনো স্থায়ী মানব বসতি নেই কেন?এখানকার অত্যধিক ঠাণ্ডা, প্রচণ্ড বাতাস এবং বরফের কারণে কোনো স্থায়ী মানব বসতি গড়ে ওঠেনি।
৮. অ্যান্টার্কটিকায় কী করা হয়?এখানে বিভিন্ন দেশ গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করেছে। বিজ্ঞানীরা আবহাওয়া, পরিবেশ এবং মহাদেশটির ভূতাত্ত্বিক গঠন নিয়ে গবেষণা করেন। (যেমন: ভারতের মৈত্রী এবং বাংলাদেশের সম্ভাব্য গবেষণা কেন্দ্র)।
৯. এই মহাদেশের উপকূল কোন মহাসাগরের অংশ?এই মহাদেশের উপকূল দক্ষিণ মহাসাগরের (Southern Ocean) অংশ।

সহজ ভাষায় মূল বিষয়: অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশটি সারা বছর বরফে ঢাকা থাকে বলে এটিকে 'বরফে ঢাকা মহাদেশ' বলা হয়। এটি পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত এবং এখানে শুধু গবেষণার কাজ চলে।




ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোলের পাঠ্যক্রমে বরফে ঢাকা মহাদেশ বলতে সাধারণত অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে বোঝানো হয়। নিচে এই মহাদেশ সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর দেওয়া হলো, যা ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী:

🧊 বরফে ঢাকা মহাদেশ: অ্যান্টার্কটিকা

প্রশ্নউত্তর
১. বরফে ঢাকা মহাদেশ কাকে বলে?বরফে ঢাকা মহাদেশ বলা হয় অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে
২. অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ কোথায় অবস্থিত?এটি পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত এবং প্রায় সম্পূর্ণরূপে আর্কটিক বৃত্তের মধ্যে রয়েছে।
৩. অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া কেমন?অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া অত্যন্ত শীতল। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ঠাণ্ডা স্থান। এখানে তাপমাত্রা $-৮০^\circ\text{C}$ এর নিচেও নেমে যায়।
৪. অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগ কী দ্বারা আবৃত?এর স্থলভাগ প্রায় ৯৮% বরফের পুরু চাদর (ice sheet) দ্বারা আবৃত। এই বরফের গড় গভীরতা প্রায় ১ থেকে ২ কিলোমিটার।
৫. এই মহাদেশে কোন ধরনের প্রাণী দেখতে পাওয়া যায়?অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগে তেমন কোনো প্রাণী না থাকলেও এর উপকূলীয় অঞ্চলে এবং সাগরে পেঙ্গুইন, সীল, তিমি এবং বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখতে পাওয়া যায়।
৬. এই মহাদেশের অন্য একটি নাম কী?এই মহাদেশের অন্য একটি নাম হলো শ্বেত মহাদেশ বা White Continent
৭. অ্যান্টার্কটিকায় কোনো স্থায়ী মানব বসতি নেই কেন?এখানকার অত্যধিক ঠাণ্ডা, প্রচণ্ড বাতাস এবং বরফের কারণে কোনো স্থায়ী মানব বসতি গড়ে ওঠেনি।
৮. অ্যান্টার্কটিকায় কী করা হয়?এখানে বিভিন্ন দেশ গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করেছে। বিজ্ঞানীরা আবহাওয়া, পরিবেশ এবং মহাদেশটির ভূতাত্ত্বিক গঠন নিয়ে গবেষণা করেন। (যেমন: ভারতের মৈত্রী এবং বাংলাদেশের সম্ভাব্য গবেষণা কেন্দ্র)।
৯. এই মহাদেশের উপকূল কোন মহাসাগরের অংশ?এই মহাদেশের উপকূল দক্ষিণ মহাসাগরের (Southern Ocean) অংশ।

সহজ ভাষায় মূল বিষয়: অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশটি সারা বছর বরফে ঢাকা থাকে বলে এটিকে 'বরফে ঢাকা মহাদেশ' বলা হয়। এটি পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত এবং এখানে শুধু গবেষণার কাজ চলে।




ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোলের পাঠ্যক্রমে বরফে ঢাকা মহাদেশ বলতে সাধারণত অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে বোঝানো হয়। নিচে এই মহাদেশ সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর দেওয়া হলো, যা ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী:

🧊 বরফে ঢাকা মহাদেশ: অ্যান্টার্কটিকা

প্রশ্নউত্তর
১. বরফে ঢাকা মহাদেশ কাকে বলে?বরফে ঢাকা মহাদেশ বলা হয় অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে
২. অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ কোথায় অবস্থিত?এটি পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত এবং প্রায় সম্পূর্ণরূপে আর্কটিক বৃত্তের মধ্যে রয়েছে।
৩. অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া কেমন?অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া অত্যন্ত শীতল। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ঠাণ্ডা স্থান। এখানে তাপমাত্রা $-৮০^\circ\text{C}$ এর নিচেও নেমে যায়।
৪. অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগ কী দ্বারা আবৃত?এর স্থলভাগ প্রায় ৯৮% বরফের পুরু চাদর (ice sheet) দ্বারা আবৃত। এই বরফের গড় গভীরতা প্রায় ১ থেকে ২ কিলোমিটার।
৫. এই মহাদেশে কোন ধরনের প্রাণী দেখতে পাওয়া যায়?অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগে তেমন কোনো প্রাণী না থাকলেও এর উপকূলীয় অঞ্চলে এবং সাগরে পেঙ্গুইন, সীল, তিমি এবং বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখতে পাওয়া যায়।
৬. এই মহাদেশের অন্য একটি নাম কী?এই মহাদেশের অন্য একটি নাম হলো শ্বেত মহাদেশ বা White Continent
৭. অ্যান্টার্কটিকায় কোনো স্থায়ী মানব বসতি নেই কেন?এখানকার অত্যধিক ঠাণ্ডা, প্রচণ্ড বাতাস এবং বরফের কারণে কোনো স্থায়ী মানব বসতি গড়ে ওঠেনি।
৮. অ্যান্টার্কটিকায় কী করা হয়?এখানে বিভিন্ন দেশ গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করেছে। বিজ্ঞানীরা আবহাওয়া, পরিবেশ এবং মহাদেশটির ভূতাত্ত্বিক গঠন নিয়ে গবেষণা করেন। (যেমন: ভারতের মৈত্রী এবং বাংলাদেশের সম্ভাব্য গবেষণা কেন্দ্র)।
৯. এই মহাদেশের উপকূল কোন মহাসাগরের অংশ?এই মহাদেশের উপকূল দক্ষিণ মহাসাগরের (Southern Ocean) অংশ।

সহজ ভাষায় মূল বিষয়: অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশটি সারা বছর বরফে ঢাকা থাকে বলে এটিকে 'বরফে ঢাকা মহাদেশ' বলা হয়। এটি পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত এবং এখানে শুধু গবেষণার কাজ চলে।




ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোলের পাঠ্যক্রমে বরফে ঢাকা মহাদেশ বলতে সাধারণত অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে বোঝানো হয়। নিচে এই মহাদেশ সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর দেওয়া হলো, যা ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী:

🧊 বরফে ঢাকা মহাদেশ: অ্যান্টার্কটিকা

প্রশ্নউত্তর
১. বরফে ঢাকা মহাদেশ কাকে বলে?বরফে ঢাকা মহাদেশ বলা হয় অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে
২. অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ কোথায় অবস্থিত?এটি পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত এবং প্রায় সম্পূর্ণরূপে আর্কটিক বৃত্তের মধ্যে রয়েছে।
৩. অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া কেমন?অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া অত্যন্ত শীতল। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ঠাণ্ডা স্থান। এখানে তাপমাত্রা $-৮০^\circ\text{C}$ এর নিচেও নেমে যায়।
৪. অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগ কী দ্বারা আবৃত?এর স্থলভাগ প্রায় ৯৮% বরফের পুরু চাদর (ice sheet) দ্বারা আবৃত। এই বরফের গড় গভীরতা প্রায় ১ থেকে ২ কিলোমিটার।
৫. এই মহাদেশে কোন ধরনের প্রাণী দেখতে পাওয়া যায়?অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগে তেমন কোনো প্রাণী না থাকলেও এর উপকূলীয় অঞ্চলে এবং সাগরে পেঙ্গুইন, সীল, তিমি এবং বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখতে পাওয়া যায়।
৬. এই মহাদেশের অন্য একটি নাম কী?এই মহাদেশের অন্য একটি নাম হলো শ্বেত মহাদেশ বা White Continent
৭. অ্যান্টার্কটিকায় কোনো স্থায়ী মানব বসতি নেই কেন?এখানকার অত্যধিক ঠাণ্ডা, প্রচণ্ড বাতাস এবং বরফের কারণে কোনো স্থায়ী মানব বসতি গড়ে ওঠেনি।
৮. অ্যান্টার্কটিকায় কী করা হয়?এখানে বিভিন্ন দেশ গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করেছে। বিজ্ঞানীরা আবহাওয়া, পরিবেশ এবং মহাদেশটির ভূতাত্ত্বিক গঠন নিয়ে গবেষণা করেন। (যেমন: ভারতের মৈত্রী এবং বাংলাদেশের সম্ভাব্য গবেষণা কেন্দ্র)।
৯. এই মহাদেশের উপকূল কোন মহাসাগরের অংশ?এই মহাদেশের উপকূল দক্ষিণ মহাসাগরের (Southern Ocean) অংশ।

সহজ ভাষায় মূল বিষয়: অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশটি সারা বছর বরফে ঢাকা থাকে বলে এটিকে 'বরফে ঢাকা মহাদেশ' বলা হয়। এটি পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত এবং এখানে শুধু গবেষণার কাজ চলে।




ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোলের পাঠ্যক্রমে বরফে ঢাকা মহাদেশ বলতে সাধারণত অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে বোঝানো হয়। নিচে এই মহাদেশ সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর দেওয়া হলো, যা ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী:

🧊 বরফে ঢাকা মহাদেশ: অ্যান্টার্কটিকা

প্রশ্নউত্তর
১. বরফে ঢাকা মহাদেশ কাকে বলে?বরফে ঢাকা মহাদেশ বলা হয় অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে
২. অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ কোথায় অবস্থিত?এটি পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত এবং প্রায় সম্পূর্ণরূপে আর্কটিক বৃত্তের মধ্যে রয়েছে।
৩. অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া কেমন?অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া অত্যন্ত শীতল। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ঠাণ্ডা স্থান। এখানে তাপমাত্রা $-৮০^\circ\text{C}$ এর নিচেও নেমে যায়।
৪. অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগ কী দ্বারা আবৃত?এর স্থলভাগ প্রায় ৯৮% বরফের পুরু চাদর (ice sheet) দ্বারা আবৃত। এই বরফের গড় গভীরতা প্রায় ১ থেকে ২ কিলোমিটার।
৫. এই মহাদেশে কোন ধরনের প্রাণী দেখতে পাওয়া যায়?অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগে তেমন কোনো প্রাণী না থাকলেও এর উপকূলীয় অঞ্চলে এবং সাগরে পেঙ্গুইন, সীল, তিমি এবং বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখতে পাওয়া যায়।
৬. এই মহাদেশের অন্য একটি নাম কী?এই মহাদেশের অন্য একটি নাম হলো শ্বেত মহাদেশ বা White Continent
৭. অ্যান্টার্কটিকায় কোনো স্থায়ী মানব বসতি নেই কেন?এখানকার অত্যধিক ঠাণ্ডা, প্রচণ্ড বাতাস এবং বরফের কারণে কোনো স্থায়ী মানব বসতি গড়ে ওঠেনি।
৮. অ্যান্টার্কটিকায় কী করা হয়?এখানে বিভিন্ন দেশ গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করেছে। বিজ্ঞানীরা আবহাওয়া, পরিবেশ এবং মহাদেশটির ভূতাত্ত্বিক গঠন নিয়ে গবেষণা করেন। (যেমন: ভারতের মৈত্রী এবং বাংলাদেশের সম্ভাব্য গবেষণা কেন্দ্র)।
৯. এই মহাদেশের উপকূল কোন মহাসাগরের অংশ?এই মহাদেশের উপকূল দক্ষিণ মহাসাগরের (Southern Ocean) অংশ।

সহজ ভাষায় মূল বিষয়: অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশটি সারা বছর বরফে ঢাকা থাকে বলে এটিকে 'বরফে ঢাকা মহাদেশ' বলা হয়। এটি পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত এবং এখানে শুধু গবেষণার কাজ চলে।




ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোলের পাঠ্যক্রমে বরফে ঢাকা মহাদেশ বলতে সাধারণত অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে বোঝানো হয়। নিচে এই মহাদেশ সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর দেওয়া হলো, যা ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী:

🧊 বরফে ঢাকা মহাদেশ: অ্যান্টার্কটিকা

প্রশ্নউত্তর
১. বরফে ঢাকা মহাদেশ কাকে বলে?বরফে ঢাকা মহাদেশ বলা হয় অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে
২. অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ কোথায় অবস্থিত?এটি পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত এবং প্রায় সম্পূর্ণরূপে আর্কটিক বৃত্তের মধ্যে রয়েছে।
৩. অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া কেমন?অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া অত্যন্ত শীতল। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ঠাণ্ডা স্থান। এখানে তাপমাত্রা $-৮০^\circ\text{C}$ এর নিচেও নেমে যায়।
৪. অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগ কী দ্বারা আবৃত?এর স্থলভাগ প্রায় ৯৮% বরফের পুরু চাদর (ice sheet) দ্বারা আবৃত। এই বরফের গড় গভীরতা প্রায় ১ থেকে ২ কিলোমিটার।
৫. এই মহাদেশে কোন ধরনের প্রাণী দেখতে পাওয়া যায়?অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগে তেমন কোনো প্রাণী না থাকলেও এর উপকূলীয় অঞ্চলে এবং সাগরে পেঙ্গুইন, সীল, তিমি এবং বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখতে পাওয়া যায়।
৬. এই মহাদেশের অন্য একটি নাম কী?এই মহাদেশের অন্য একটি নাম হলো শ্বেত মহাদেশ বা White Continent
৭. অ্যান্টার্কটিকায় কোনো স্থায়ী মানব বসতি নেই কেন?এখানকার অত্যধিক ঠাণ্ডা, প্রচণ্ড বাতাস এবং বরফের কারণে কোনো স্থায়ী মানব বসতি গড়ে ওঠেনি।
৮. অ্যান্টার্কটিকায় কী করা হয়?এখানে বিভিন্ন দেশ গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করেছে। বিজ্ঞানীরা আবহাওয়া, পরিবেশ এবং মহাদেশটির ভূতাত্ত্বিক গঠন নিয়ে গবেষণা করেন। (যেমন: ভারতের মৈত্রী এবং বাংলাদেশের সম্ভাব্য গবেষণা কেন্দ্র)।
৯. এই মহাদেশের উপকূল কোন মহাসাগরের অংশ?এই মহাদেশের উপকূল দক্ষিণ মহাসাগরের (Southern Ocean) অংশ।

সহজ ভাষায় মূল বিষয়: অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশটি সারা বছর বরফে ঢাকা থাকে বলে এটিকে 'বরফে ঢাকা মহাদেশ' বলা হয়। এটি পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত এবং এখানে শুধু গবেষণার কাজ চলে।




ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোলের পাঠ্যক্রমে বরফে ঢাকা মহাদেশ বলতে সাধারণত অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে বোঝানো হয়। নিচে এই মহাদেশ সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর দেওয়া হলো, যা ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী:

🧊 বরফে ঢাকা মহাদেশ: অ্যান্টার্কটিকা

প্রশ্নউত্তর
১. বরফে ঢাকা মহাদেশ কাকে বলে?বরফে ঢাকা মহাদেশ বলা হয় অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে
২. অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ কোথায় অবস্থিত?এটি পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত এবং প্রায় সম্পূর্ণরূপে আর্কটিক বৃত্তের মধ্যে রয়েছে।
৩. অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া কেমন?অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া অত্যন্ত শীতল। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ঠাণ্ডা স্থান। এখানে তাপমাত্রা $-৮০^\circ\text{C}$ এর নিচেও নেমে যায়।
৪. অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগ কী দ্বারা আবৃত?এর স্থলভাগ প্রায় ৯৮% বরফের পুরু চাদর (ice sheet) দ্বারা আবৃত। এই বরফের গড় গভীরতা প্রায় ১ থেকে ২ কিলোমিটার।
৫. এই মহাদেশে কোন ধরনের প্রাণী দেখতে পাওয়া যায়?অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগে তেমন কোনো প্রাণী না থাকলেও এর উপকূলীয় অঞ্চলে এবং সাগরে পেঙ্গুইন, সীল, তিমি এবং বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখতে পাওয়া যায়।
৬. এই মহাদেশের অন্য একটি নাম কী?এই মহাদেশের অন্য একটি নাম হলো শ্বেত মহাদেশ বা White Continent
৭. অ্যান্টার্কটিকায় কোনো স্থায়ী মানব বসতি নেই কেন?এখানকার অত্যধিক ঠাণ্ডা, প্রচণ্ড বাতাস এবং বরফের কারণে কোনো স্থায়ী মানব বসতি গড়ে ওঠেনি।
৮. অ্যান্টার্কটিকায় কী করা হয়?এখানে বিভিন্ন দেশ গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করেছে। বিজ্ঞানীরা আবহাওয়া, পরিবেশ এবং মহাদেশটির ভূতাত্ত্বিক গঠন নিয়ে গবেষণা করেন। (যেমন: ভারতের মৈত্রী এবং বাংলাদেশের সম্ভাব্য গবেষণা কেন্দ্র)।
৯. এই মহাদেশের উপকূল কোন মহাসাগরের অংশ?এই মহাদেশের উপকূল দক্ষিণ মহাসাগরের (Southern Ocean) অংশ।

সহজ ভাষায় মূল বিষয়: অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশটি সারা বছর বরফে ঢাকা থাকে বলে এটিকে 'বরফে ঢাকা মহাদেশ' বলা হয়। এটি পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত এবং এখানে শুধু গবেষণার কাজ চলে।

ষষ্ঠ শ্রেণির ভূগোলের পাঠ্যক্রমে বরফে ঢাকা মহাদেশ বলতে সাধারণত অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে বোঝানো হয়। নিচে এই মহাদেশ সম্পর্কিত কিছু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন ও তার উত্তর দেওয়া হলো, যা ষষ্ঠ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য উপযোগী:

🧊 বরফে ঢাকা মহাদেশ: অ্যান্টার্কটিকা

প্রশ্নউত্তর
১. বরফে ঢাকা মহাদেশ কাকে বলে?বরফে ঢাকা মহাদেশ বলা হয় অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশকে
২. অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ কোথায় অবস্থিত?এটি পৃথিবীর দক্ষিণ মেরুতে অবস্থিত এবং প্রায় সম্পূর্ণরূপে আর্কটিক বৃত্তের মধ্যে রয়েছে।
৩. অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া কেমন?অ্যান্টার্কটিকার আবহাওয়া অত্যন্ত শীতল। এটি পৃথিবীর সবচেয়ে ঠাণ্ডা স্থান। এখানে তাপমাত্রা $-৮০^\circ\text{C}$ এর নিচেও নেমে যায়।
৪. অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগ কী দ্বারা আবৃত?এর স্থলভাগ প্রায় ৯৮% বরফের পুরু চাদর (ice sheet) দ্বারা আবৃত। এই বরফের গড় গভীরতা প্রায় ১ থেকে ২ কিলোমিটার।
৫. এই মহাদেশে কোন ধরনের প্রাণী দেখতে পাওয়া যায়?অ্যান্টার্কটিকার স্থলভাগে তেমন কোনো প্রাণী না থাকলেও এর উপকূলীয় অঞ্চলে এবং সাগরে পেঙ্গুইন, সীল, তিমি এবং বিভিন্ন ধরনের মাছ দেখতে পাওয়া যায়।
৬. এই মহাদেশের অন্য একটি নাম কী?এই মহাদেশের অন্য একটি নাম হলো শ্বেত মহাদেশ বা White Continent
৭. অ্যান্টার্কটিকায় কোনো স্থায়ী মানব বসতি নেই কেন?এখানকার অত্যধিক ঠাণ্ডা, প্রচণ্ড বাতাস এবং বরফের কারণে কোনো স্থায়ী মানব বসতি গড়ে ওঠেনি।
৮. অ্যান্টার্কটিকায় কী করা হয়?এখানে বিভিন্ন দেশ গবেষণা কেন্দ্র স্থাপন করেছে। বিজ্ঞানীরা আবহাওয়া, পরিবেশ এবং মহাদেশটির ভূতাত্ত্বিক গঠন নিয়ে গবেষণা করেন। (যেমন: ভারতের মৈত্রী এবং বাংলাদেশের সম্ভাব্য গবেষণা কেন্দ্র)।
৯. এই মহাদেশের উপকূল কোন মহাসাগরের অংশ?এই মহাদেশের উপকূল দক্ষিণ মহাসাগরের (Southern Ocean) অংশ।

সহজ ভাষায় মূল বিষয়: অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশটি সারা বছর বরফে ঢাকা থাকে বলে এটিকে 'বরফে ঢাকা মহাদেশ' বলা হয়। এটি পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধে অবস্থিত এবং এখানে শুধু গবেষণার কাজ চলে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন