শিয়াদের প্রতিষ্ঠাতা কে
শিয়া মতবাদকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে একক কোনো ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠাতা বলা যায় না, কারণ শিয়া মতবাদের ভিত্তি ইসলাম ধর্মের নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবদ্দশায় তাঁর উত্তরসূরি নিয়ে শুরু হয়েছিল।
তবে, শিয়া মতবাদের মূল ধারণা এবং রাজনৈতিক ভিত্তি যার কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে, তিনি হলেন:
হযরত আলী (রাঃ)
পদবী: তিনি ছিলেন মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই এবং জামাতা। তিনি চতুর্থ খলিফা (সুন্নিদের মতে) এবং শিয়াদের মতে প্রথম ইমাম।
প্রতিষ্ঠার মূল: শিয়া (শিয়া-তু-আলী, অর্থাৎ আলীর দল বা অনুসারী) মতবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে মুহাম্মদ (সাঃ)-এর পর শাসন ও ধর্মীয় নেতৃত্বের (ইমামত) অধিকার কেবল তাঁর বংশধরদের (আহলে বায়ত) উপর বর্তায়।
গুরুত্ব: শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদ (সাঃ) স্বয়ং আলী (রাঃ)-কে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করে গিয়েছিলেন। সুন্নিদের সাথে তাদের বিভেদের মূল কারণ হলো এই রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নেতৃত্বের উত্তরাধিকারের প্রশ্ন।
সুতরাং, শিয়া মতবাদের ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কাউকে চিহ্নিত করা হলে, তা হলেন স্বয়ং হযরত আলী (রাঃ), যাঁর অনুসারীরাই এই সম্প্রদায়ের মূল ভিত্তি তৈরি করেছিল।
শিয়া মতবাদকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে একক কোনো ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠাতা বলা যায় না, কারণ শিয়া মতবাদের ভিত্তি ইসলাম ধর্মের নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবদ্দশায় তাঁর উত্তরসূরি নিয়ে শুরু হয়েছিল।
তবে, শিয়া মতবাদের মূল ধারণা এবং রাজনৈতিক ভিত্তি যার কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে, তিনি হলেন:
হযরত আলী (রাঃ)
পদবী: তিনি ছিলেন মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই এবং জামাতা। তিনি চতুর্থ খলিফা (সুন্নিদের মতে) এবং শিয়াদের মতে প্রথম ইমাম।
প্রতিষ্ঠার মূল: শিয়া (শিয়া-তু-আলী, অর্থাৎ আলীর দল বা অনুসারী) মতবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে মুহাম্মদ (সাঃ)-এর পর শাসন ও ধর্মীয় নেতৃত্বের (ইমামত) অধিকার কেবল তাঁর বংশধরদের (আহলে বায়ত) উপর বর্তায়।
গুরুত্ব: শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদ (সাঃ) স্বয়ং আলী (রাঃ)-কে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করে গিয়েছিলেন। সুন্নিদের সাথে তাদের বিভেদের মূল কারণ হলো এই রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নেতৃত্বের উত্তরাধিকারের প্রশ্ন।
সুতরাং, শিয়া মতবাদের ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কাউকে চিহ্নিত করা হলে, তা হলেন স্বয়ং হযরত আলী (রাঃ), যাঁর অনুসারীরাই এই সম্প্রদায়ের মূল ভিত্তি তৈরি করেছিল।
শিয়া মতবাদকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে একক কোনো ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠাতা বলা যায় না, কারণ শিয়া মতবাদের ভিত্তি ইসলাম ধর্মের নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবদ্দশায় তাঁর উত্তরসূরি নিয়ে শুরু হয়েছিল।
তবে, শিয়া মতবাদের মূল ধারণা এবং রাজনৈতিক ভিত্তি যার কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে, তিনি হলেন:
হযরত আলী (রাঃ)
পদবী: তিনি ছিলেন মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই এবং জামাতা। তিনি চতুর্থ খলিফা (সুন্নিদের মতে) এবং শিয়াদের মতে প্রথম ইমাম।
প্রতিষ্ঠার মূল: শিয়া (শিয়া-তু-আলী, অর্থাৎ আলীর দল বা অনুসারী) মতবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে মুহাম্মদ (সাঃ)-এর পর শাসন ও ধর্মীয় নেতৃত্বের (ইমামত) অধিকার কেবল তাঁর বংশধরদের (আহলে বায়ত) উপর বর্তায়।
গুরুত্ব: শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদ (সাঃ) স্বয়ং আলী (রাঃ)-কে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করে গিয়েছিলেন। সুন্নিদের সাথে তাদের বিভেদের মূল কারণ হলো এই রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নেতৃত্বের উত্তরাধিকারের প্রশ্ন।
সুতরাং, শিয়া মতবাদের ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কাউকে চিহ্নিত করা হলে, তা হলেন স্বয়ং হযরত আলী (রাঃ), যাঁর অনুসারীরাই এই সম্প্রদায়ের মূল ভিত্তি তৈরি করেছিল।
v
শিয়া মতবাদকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে একক কোনো ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠাতা বলা যায় না, কারণ শিয়া মতবাদের ভিত্তি ইসলাম ধর্মের নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবদ্দশায় তাঁর উত্তরসূরি নিয়ে শুরু হয়েছিল।
তবে, শিয়া মতবাদের মূল ধারণা এবং রাজনৈতিক ভিত্তি যার কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে, তিনি হলেন:
হযরত আলী (রাঃ)
পদবী: তিনি ছিলেন মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই এবং জামাতা। তিনি চতুর্থ খলিফা (সুন্নিদের মতে) এবং শিয়াদের মতে প্রথম ইমাম।
প্রতিষ্ঠার মূল: শিয়া (শিয়া-তু-আলী, অর্থাৎ আলীর দল বা অনুসারী) মতবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে মুহাম্মদ (সাঃ)-এর পর শাসন ও ধর্মীয় নেতৃত্বের (ইমামত) অধিকার কেবল তাঁর বংশধরদের (আহলে বায়ত) উপর বর্তায়।
গুরুত্ব: শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদ (সাঃ) স্বয়ং আলী (রাঃ)-কে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করে গিয়েছিলেন। সুন্নিদের সাথে তাদের বিভেদের মূল কারণ হলো এই রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নেতৃত্বের উত্তরাধিকারের প্রশ্ন।
সুতরাং, শিয়া মতবাদের ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কাউকে চিহ্নিত করা হলে, তা হলেন স্বয়ং হযরত আলী (রাঃ), যাঁর অনুসারীরাই এই সম্প্রদায়ের মূল ভিত্তি তৈরি করেছিল।
শিয়া মতবাদকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে একক কোনো ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠাতা বলা যায় না, কারণ শিয়া মতবাদের ভিত্তি ইসলাম ধর্মের নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবদ্দশায় তাঁর উত্তরসূরি নিয়ে শুরু হয়েছিল।
তবে, শিয়া মতবাদের মূল ধারণা এবং রাজনৈতিক ভিত্তি যার কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে, তিনি হলেন:
হযরত আলী (রাঃ)
পদবী: তিনি ছিলেন মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই এবং জামাতা। তিনি চতুর্থ খলিফা (সুন্নিদের মতে) এবং শিয়াদের মতে প্রথম ইমাম।
প্রতিষ্ঠার মূল: শিয়া (শিয়া-তু-আলী, অর্থাৎ আলীর দল বা অনুসারী) মতবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে মুহাম্মদ (সাঃ)-এর পর শাসন ও ধর্মীয় নেতৃত্বের (ইমামত) অধিকার কেবল তাঁর বংশধরদের (আহলে বায়ত) উপর বর্তায়।
গুরুত্ব: শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদ (সাঃ) স্বয়ং আলী (রাঃ)-কে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করে গিয়েছিলেন। সুন্নিদের সাথে তাদের বিভেদের মূল কারণ হলো এই রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নেতৃত্বের উত্তরাধিকারের প্রশ্ন।
সুতরাং, শিয়া মতবাদের ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কাউকে চিহ্নিত করা হলে, তা হলেন স্বয়ং হযরত আলী (রাঃ), যাঁর অনুসারীরাই এই সম্প্রদায়ের মূল ভিত্তি তৈরি করেছিল।
শিয়া মতবাদকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে একক কোনো ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠাতা বলা যায় না, কারণ শিয়া মতবাদের ভিত্তি ইসলাম ধর্মের নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবদ্দশায় তাঁর উত্তরসূরি নিয়ে শুরু হয়েছিল।
তবে, শিয়া মতবাদের মূল ধারণা এবং রাজনৈতিক ভিত্তি যার কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে, তিনি হলেন:
হযরত আলী (রাঃ)
পদবী: তিনি ছিলেন মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই এবং জামাতা। তিনি চতুর্থ খলিফা (সুন্নিদের মতে) এবং শিয়াদের মতে প্রথম ইমাম।
প্রতিষ্ঠার মূল: শিয়া (শিয়া-তু-আলী, অর্থাৎ আলীর দল বা অনুসারী) মতবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে মুহাম্মদ (সাঃ)-এর পর শাসন ও ধর্মীয় নেতৃত্বের (ইমামত) অধিকার কেবল তাঁর বংশধরদের (আহলে বায়ত) উপর বর্তায়।
গুরুত্ব: শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদ (সাঃ) স্বয়ং আলী (রাঃ)-কে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করে গিয়েছিলেন। সুন্নিদের সাথে তাদের বিভেদের মূল কারণ হলো এই রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নেতৃত্বের উত্তরাধিকারের প্রশ্ন।
সুতরাং, শিয়া মতবাদের ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কাউকে চিহ্নিত করা হলে, তা হলেন স্বয়ং হযরত আলী (রাঃ), যাঁর অনুসারীরাই এই সম্প্রদায়ের মূল ভিত্তি তৈরি করেছিল।
শিয়া মতবাদকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে একক কোনো ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠাতা বলা যায় না, কারণ শিয়া মতবাদের ভিত্তি ইসলাম ধর্মের নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবদ্দশায় তাঁর উত্তরসূরি নিয়ে শুরু হয়েছিল।
তবে, শিয়া মতবাদের মূল ধারণা এবং রাজনৈতিক ভিত্তি যার কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে, তিনি হলেন:
হযরত আলী (রাঃ)
পদবী: তিনি ছিলেন মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই এবং জামাতা। তিনি চতুর্থ খলিফা (সুন্নিদের মতে) এবং শিয়াদের মতে প্রথম ইমাম।
প্রতিষ্ঠার মূল: শিয়া (শিয়া-তু-আলী, অর্থাৎ আলীর দল বা অনুসারী) মতবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে মুহাম্মদ (সাঃ)-এর পর শাসন ও ধর্মীয় নেতৃত্বের (ইমামত) অধিকার কেবল তাঁর বংশধরদের (আহলে বায়ত) উপর বর্তায়।
গুরুত্ব: শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদ (সাঃ) স্বয়ং আলী (রাঃ)-কে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করে গিয়েছিলেন। সুন্নিদের সাথে তাদের বিভেদের মূল কারণ হলো এই রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নেতৃত্বের উত্তরাধিকারের প্রশ্ন।
সুতরাং, শিয়া মতবাদের ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কাউকে চিহ্নিত করা হলে, তা হলেন স্বয়ং হযরত আলী (রাঃ), যাঁর অনুসারীরাই এই সম্প্রদায়ের মূল ভিত্তি তৈরি করেছিল।
শিয়া মতবাদকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে একক কোনো ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠাতা বলা যায় না, কারণ শিয়া মতবাদের ভিত্তি ইসলাম ধর্মের নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবদ্দশায় তাঁর উত্তরসূরি নিয়ে শুরু হয়েছিল।
তবে, শিয়া মতবাদের মূল ধারণা এবং রাজনৈতিক ভিত্তি যার কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে, তিনি হলেন:
হযরত আলী (রাঃ)
পদবী: তিনি ছিলেন মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই এবং জামাতা। তিনি চতুর্থ খলিফা (সুন্নিদের মতে) এবং শিয়াদের মতে প্রথম ইমাম।
প্রতিষ্ঠার মূল: শিয়া (শিয়া-তু-আলী, অর্থাৎ আলীর দল বা অনুসারী) মতবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে মুহাম্মদ (সাঃ)-এর পর শাসন ও ধর্মীয় নেতৃত্বের (ইমামত) অধিকার কেবল তাঁর বংশধরদের (আহলে বায়ত) উপর বর্তায়।
গুরুত্ব: শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদ (সাঃ) স্বয়ং আলী (রাঃ)-কে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করে গিয়েছিলেন। সুন্নিদের সাথে তাদের বিভেদের মূল কারণ হলো এই রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নেতৃত্বের উত্তরাধিকারের প্রশ্ন।
সুতরাং, শিয়া মতবাদের ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কাউকে চিহ্নিত করা হলে, তা হলেন স্বয়ং হযরত আলী (রাঃ), যাঁর অনুসারীরাই এই সম্প্রদায়ের মূল ভিত্তি তৈরি করেছিল।
শিয়া মতবাদকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে একক কোনো ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠাতা বলা যায় না, কারণ শিয়া মতবাদের ভিত্তি ইসলাম ধর্মের নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবদ্দশায় তাঁর উত্তরসূরি নিয়ে শুরু হয়েছিল।
তবে, শিয়া মতবাদের মূল ধারণা এবং রাজনৈতিক ভিত্তি যার কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে, তিনি হলেন:
হযরত আলী (রাঃ)
পদবী: তিনি ছিলেন মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই এবং জামাতা। তিনি চতুর্থ খলিফা (সুন্নিদের মতে) এবং শিয়াদের মতে প্রথম ইমাম।
প্রতিষ্ঠার মূল: শিয়া (শিয়া-তু-আলী, অর্থাৎ আলীর দল বা অনুসারী) মতবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে মুহাম্মদ (সাঃ)-এর পর শাসন ও ধর্মীয় নেতৃত্বের (ইমামত) অধিকার কেবল তাঁর বংশধরদের (আহলে বায়ত) উপর বর্তায়।
গুরুত্ব: শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদ (সাঃ) স্বয়ং আলী (রাঃ)-কে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করে গিয়েছিলেন। সুন্নিদের সাথে তাদের বিভেদের মূল কারণ হলো এই রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নেতৃত্বের উত্তরাধিকারের প্রশ্ন।
সুতরাং, শিয়া মতবাদের ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কাউকে চিহ্নিত করা হলে, তা হলেন স্বয়ং হযরত আলী (রাঃ), যাঁর অনুসারীরাই এই সম্প্রদায়ের মূল ভিত্তি তৈরি করেছিল।
শিয়া মতবাদকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে একক কোনো ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠাতা বলা যায় না, কারণ শিয়া মতবাদের ভিত্তি ইসলাম ধর্মের নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবদ্দশায় তাঁর উত্তরসূরি নিয়ে শুরু হয়েছিল।
তবে, শিয়া মতবাদের মূল ধারণা এবং রাজনৈতিক ভিত্তি যার কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে, তিনি হলেন:
হযরত আলী (রাঃ)
পদবী: তিনি ছিলেন মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই এবং জামাতা। তিনি চতুর্থ খলিফা (সুন্নিদের মতে) এবং শিয়াদের মতে প্রথম ইমাম।
প্রতিষ্ঠার মূল: শিয়া (শিয়া-তু-আলী, অর্থাৎ আলীর দল বা অনুসারী) মতবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে মুহাম্মদ (সাঃ)-এর পর শাসন ও ধর্মীয় নেতৃত্বের (ইমামত) অধিকার কেবল তাঁর বংশধরদের (আহলে বায়ত) উপর বর্তায়।
গুরুত্ব: শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদ (সাঃ) স্বয়ং আলী (রাঃ)-কে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করে গিয়েছিলেন। সুন্নিদের সাথে তাদের বিভেদের মূল কারণ হলো এই রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নেতৃত্বের উত্তরাধিকারের প্রশ্ন।
সুতরাং, শিয়া মতবাদের ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কাউকে চিহ্নিত করা হলে, তা হলেন স্বয়ং হযরত আলী (রাঃ), যাঁর অনুসারীরাই এই সম্প্রদায়ের মূল ভিত্তি তৈরি করেছিল।
শিয়া মতবাদকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে একক কোনো ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠাতা বলা যায় না, কারণ শিয়া মতবাদের ভিত্তি ইসলাম ধর্মের নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবদ্দশায় তাঁর উত্তরসূরি নিয়ে শুরু হয়েছিল।
তবে, শিয়া মতবাদের মূল ধারণা এবং রাজনৈতিক ভিত্তি যার কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে, তিনি হলেন:
হযরত আলী (রাঃ)
পদবী: তিনি ছিলেন মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই এবং জামাতা। তিনি চতুর্থ খলিফা (সুন্নিদের মতে) এবং শিয়াদের মতে প্রথম ইমাম।
প্রতিষ্ঠার মূল: শিয়া (শিয়া-তু-আলী, অর্থাৎ আলীর দল বা অনুসারী) মতবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে মুহাম্মদ (সাঃ)-এর পর শাসন ও ধর্মীয় নেতৃত্বের (ইমামত) অধিকার কেবল তাঁর বংশধরদের (আহলে বায়ত) উপর বর্তায়।
গুরুত্ব: শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদ (সাঃ) স্বয়ং আলী (রাঃ)-কে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করে গিয়েছিলেন। সুন্নিদের সাথে তাদের বিভেদের মূল কারণ হলো এই রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নেতৃত্বের উত্তরাধিকারের প্রশ্ন।
সুতরাং, শিয়া মতবাদের ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কাউকে চিহ্নিত করা হলে, তা হলেন স্বয়ং হযরত আলী (রাঃ), যাঁর অনুসারীরাই এই সম্প্রদায়ের মূল ভিত্তি তৈরি করেছিল।
শিয়া মতবাদকে একটি পূর্ণাঙ্গ ধর্মীয় সম্প্রদায় হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে একক কোনো ব্যক্তিকে প্রতিষ্ঠাতা বলা যায় না, কারণ শিয়া মতবাদের ভিত্তি ইসলাম ধর্মের নবী মুহাম্মদ (সাঃ)-এর জীবদ্দশায় তাঁর উত্তরসূরি নিয়ে শুরু হয়েছিল।
তবে, শিয়া মতবাদের মূল ধারণা এবং রাজনৈতিক ভিত্তি যার কেন্দ্র করে আবর্তিত হয়েছে, তিনি হলেন:
হযরত আলী (রাঃ)
পদবী: তিনি ছিলেন মুহাম্মদ (সাঃ)-এর চাচাতো ভাই এবং জামাতা। তিনি চতুর্থ খলিফা (সুন্নিদের মতে) এবং শিয়াদের মতে প্রথম ইমাম।
প্রতিষ্ঠার মূল: শিয়া (শিয়া-তু-আলী, অর্থাৎ আলীর দল বা অনুসারী) মতবাদের অনুসারীরা বিশ্বাস করেন যে মুহাম্মদ (সাঃ)-এর পর শাসন ও ধর্মীয় নেতৃত্বের (ইমামত) অধিকার কেবল তাঁর বংশধরদের (আহলে বায়ত) উপর বর্তায়।
গুরুত্ব: শিয়ারা বিশ্বাস করে যে মুহাম্মদ (সাঃ) স্বয়ং আলী (রাঃ)-কে তাঁর উত্তরসূরি হিসেবে মনোনীত করে গিয়েছিলেন। সুন্নিদের সাথে তাদের বিভেদের মূল কারণ হলো এই রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় নেতৃত্বের উত্তরাধিকারের প্রশ্ন।
সুতরাং, শিয়া মতবাদের ঐতিহাসিক প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে কাউকে চিহ্নিত করা হলে, তা হলেন স্বয়ং হযরত আলী (রাঃ), যাঁর অনুসারীরাই এই সম্প্রদায়ের মূল ভিত্তি তৈরি করেছিল।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন