ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলাঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা (Dhaka Conspiracy Case)
বিবরণ তথ্য সময়কাল ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। কারণ ও অভিযোগ ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। বিপ্লবী সংগঠন অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। উদ্দেশ্য ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। প্রধান অভিযুক্ত পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। রায় পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। গুরুত্ব এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে।
| বিবরণ | তথ্য |
| সময়কাল | ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। |
| কারণ ও অভিযোগ | ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। |
| বিপ্লবী সংগঠন | অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। |
| উদ্দেশ্য | ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। |
| প্রধান অভিযুক্ত | পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। |
| রায় | পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। |
| গুরুত্ব | এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে। |
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা (Dhaka Conspiracy Case)
বিবরণ তথ্য সময়কাল ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। কারণ ও অভিযোগ ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। বিপ্লবী সংগঠন অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। উদ্দেশ্য ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। প্রধান অভিযুক্ত পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। রায় পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। গুরুত্ব এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে।
| বিবরণ | তথ্য |
| সময়কাল | ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। |
| কারণ ও অভিযোগ | ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। |
| বিপ্লবী সংগঠন | অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। |
| উদ্দেশ্য | ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। |
| প্রধান অভিযুক্ত | পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। |
| রায় | পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। |
| গুরুত্ব | এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে। |
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা (Dhaka Conspiracy Case)
বিবরণ তথ্য সময়কাল ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। কারণ ও অভিযোগ ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। বিপ্লবী সংগঠন অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। উদ্দেশ্য ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। প্রধান অভিযুক্ত পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। রায় পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। গুরুত্ব এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে।
| বিবরণ | তথ্য |
| সময়কাল | ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। |
| কারণ ও অভিযোগ | ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। |
| বিপ্লবী সংগঠন | অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। |
| উদ্দেশ্য | ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। |
| প্রধান অভিযুক্ত | পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। |
| রায় | পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। |
| গুরুত্ব | এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে। |
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা (Dhaka Conspiracy Case)
বিবরণ তথ্য সময়কাল ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। কারণ ও অভিযোগ ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। বিপ্লবী সংগঠন অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। উদ্দেশ্য ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। প্রধান অভিযুক্ত পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। রায় পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। গুরুত্ব এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে।
| বিবরণ | তথ্য |
| সময়কাল | ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। |
| কারণ ও অভিযোগ | ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। |
| বিপ্লবী সংগঠন | অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। |
| উদ্দেশ্য | ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। |
| প্রধান অভিযুক্ত | পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। |
| রায় | পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। |
| গুরুত্ব | এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে। |
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা (Dhaka Conspiracy Case)
বিবরণ তথ্য সময়কাল ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। কারণ ও অভিযোগ ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। বিপ্লবী সংগঠন অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। উদ্দেশ্য ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। প্রধান অভিযুক্ত পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। রায় পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। গুরুত্ব এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে।
| বিবরণ | তথ্য |
| সময়কাল | ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। |
| কারণ ও অভিযোগ | ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। |
| বিপ্লবী সংগঠন | অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। |
| উদ্দেশ্য | ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। |
| প্রধান অভিযুক্ত | পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। |
| রায় | পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। |
| গুরুত্ব | এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে। |
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা (Dhaka Conspiracy Case)
বিবরণ তথ্য সময়কাল ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। কারণ ও অভিযোগ ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। বিপ্লবী সংগঠন অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। উদ্দেশ্য ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। প্রধান অভিযুক্ত পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। রায় পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। গুরুত্ব এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে।
| বিবরণ | তথ্য |
| সময়কাল | ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। |
| কারণ ও অভিযোগ | ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। |
| বিপ্লবী সংগঠন | অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। |
| উদ্দেশ্য | ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। |
| প্রধান অভিযুক্ত | পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। |
| রায় | পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। |
| গুরুত্ব | এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে। |
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা (Dhaka Conspiracy Case)
বিবরণ তথ্য সময়কাল ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। কারণ ও অভিযোগ ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। বিপ্লবী সংগঠন অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। উদ্দেশ্য ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। প্রধান অভিযুক্ত পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। রায় পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। গুরুত্ব এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে।
| বিবরণ | তথ্য |
| সময়কাল | ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। |
| কারণ ও অভিযোগ | ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। |
| বিপ্লবী সংগঠন | অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। |
| উদ্দেশ্য | ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। |
| প্রধান অভিযুক্ত | পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। |
| রায় | পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। |
| গুরুত্ব | এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে। |
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা (Dhaka Conspiracy Case)
বিবরণ তথ্য সময়কাল ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। কারণ ও অভিযোগ ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। বিপ্লবী সংগঠন অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। উদ্দেশ্য ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। প্রধান অভিযুক্ত পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। রায় পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। গুরুত্ব এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে।
| বিবরণ | তথ্য |
| সময়কাল | ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। |
| কারণ ও অভিযোগ | ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। |
| বিপ্লবী সংগঠন | অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। |
| উদ্দেশ্য | ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। |
| প্রধান অভিযুক্ত | পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। |
| রায় | পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। |
| গুরুত্ব | এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে। |
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা একটি ঐতিহাসিক মামলা যা ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের সময় ঢাকাতে সংঘটিত হয়েছিল।
এখানে এই মামলা সংক্রান্ত প্রধান তথ্যগুলো তুলে ধরা হলো:
ঢাকা ষড়যন্ত্র মামলা (Dhaka Conspiracy Case)
বিবরণ তথ্য সময়কাল ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। কারণ ও অভিযোগ ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। বিপ্লবী সংগঠন অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। উদ্দেশ্য ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। প্রধান অভিযুক্ত পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। রায় পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। গুরুত্ব এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে।
| বিবরণ | তথ্য |
| সময়কাল | ১৯১০-১৯১১ খ্রিস্টাব্দ। |
| কারণ ও অভিযোগ | ব্রিটিশ রাজের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র, অস্ত্র সংগ্রহ এবং বিপ্লবী কার্যকলাপের মাধ্যমে রাজদ্রোহী কর্মকাণ্ডের পরিকল্পনা। এটি মূলত অনুশীলন সমিতি নামক বিপ্লবী দলের সদস্যদের বিরুদ্ধে করা হয়েছিল। |
| বিপ্লবী সংগঠন | অনুশীলন সমিতি (ঢাকা শাখা)। |
| উদ্দেশ্য | ব্রিটিশ কর্মকর্তাদের হত্যা করা, সরকারের বিরুদ্ধে সহিংস আন্দোলন গড়ে তোলা এবং ভারতে সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে ব্রিটিশ শাসন উচ্ছেদ করা। |
| প্রধান অভিযুক্ত | পুলিন বিহারী দাস (অনুশীলন সমিতির প্রধান), আশুতোষ দাস, এবং অন্যান্য নেতৃস্থানীয় বিপ্লবী। |
| রায় | পুলিন বিহারী দাস-সহ অনেক সদস্যকে দীর্ঘ মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল। পুলিন বিহারী দাসকে প্রথমে যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর দেওয়া হয়, যা পরে হ্রাস করে সাত বছরের কারাদণ্ড করা হয়। |
| গুরুত্ব | এই মামলাটি ছিল অনুশীলন সমিতির বিরুদ্ধে ব্রিটিশদের সবচেয়ে বড় আঘাতগুলোর মধ্যে অন্যতম। মামলাটি সংগঠনটির কার্যক্রমকে সাময়িকভাবে দুর্বল করে দিলেও এর মাধ্যমে বিপ্লবী আদর্শ আরও প্রচার লাভ করে। |
ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।
এই মামলাটি সেই সময়ের বৃহত্তর আলিপুর বোমার মামলা (১৯০৮) এবং অন্যান্য ষড়যন্ত্র মামলার ধারাবাহিকতা। ব্রিটিশ সরকার বিপ্লবী দলগুলোকে দমন করার জন্য এই ধরনের মামলা ব্যবহার করত। অনুশীলন সমিতি ঢাকাতে একটি শক্তিশালী বিপ্লবী ঘাঁটি তৈরি করেছিল, যা ব্রিটিশ সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। এই মামলা সেই ঘাঁটিকে ভেঙে দেওয়ার জন্য ব্রিটিশদের একটি বড় প্রচেষ্টা ছিল।
এই মামলার রায় ছিল কঠোর এবং এর ফলে অনেক তরুণ বিপ্লবী কারাগারে দীর্ঘ সময় কাটাতে বাধ্য হন। তবুও, এই মামলা ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের ইতিহাসে ঢাকা শহরের বিপ্লবী ভূমিকার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হিসেবে চিহ্নিত।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন