জামাতের গঠনতন্ত্র

 জামাতের গঠনতন্ত্র


'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।

জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।

১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)

গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:

  • আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।

  • ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।

  • কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)

জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:

  • কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।

    • আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।

    • কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।

    • কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।

  • স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।

৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:

  • সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।

  • কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।

  • সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।

৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)

গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।

  • নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।

  • পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।


এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।





'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।

জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।

১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)

গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:

  • আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।

  • ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।

  • কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)

জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:

  • কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।

    • আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।

    • কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।

    • কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।

  • স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।

৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:

  • সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।

  • কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।

  • সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।

৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)

গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।

  • নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।

  • পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।


এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।




'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।

জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।

১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)

গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:

  • আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।

  • ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।

  • কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)

জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:

  • কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।

    • আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।

    • কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।

    • কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।

  • স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।

৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:

  • সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।

  • কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।

  • সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।

৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)

গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।

  • নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।

  • পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।


এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।




'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।

জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।

১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)

গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:

  • আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।

  • ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।

  • কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)

জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:

  • কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।

    • আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।

    • কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।

    • কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।

  • স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।

৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:

  • সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।

  • কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।

  • সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।

৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)

গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।

  • নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।

  • পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।


এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।



'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।

জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।

১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)

গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:

  • আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।

  • ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।

  • কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)

জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:

  • কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।

    • আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।

    • কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।

    • কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।

  • স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।

৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:

  • সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।

  • কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।

  • সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।

৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)

গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।

  • নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।

  • পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।


এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।




'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।

জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।

১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)

গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:

  • আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।

  • ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।

  • কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)

জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:

  • কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।

    • আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।

    • কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।

    • কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।

  • স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।

৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:

  • সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।

  • কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।

  • সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।

৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)

গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।

  • নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।

  • পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।


এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।



'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।

জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।

১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)

গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:

  • আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।

  • ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।

  • কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)

জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:

  • কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।

    • আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।

    • কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।

    • কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।

  • স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।

৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:

  • সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।

  • কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।

  • সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।

৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)

গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।

  • নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।

  • পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।


এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।



'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।

জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।

১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)

গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:

  • আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।

  • ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।

  • কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)

জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:

  • কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।

    • আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।

    • কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।

    • কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।

  • স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।

৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:

  • সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।

  • কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।

  • সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।

৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)

গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।

  • নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।

  • পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।


এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।




'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।

জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।

১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)

গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:

  • আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।

  • ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।

  • কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)

জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:

  • কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।

    • আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।

    • কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।

    • কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।

  • স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।

৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:

  • সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।

  • কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।

  • সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।

৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)

গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।

  • নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।

  • পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।


এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।




'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।

জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।

১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)

গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:

  • আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।

  • ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।

  • কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)

জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:

  • কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।

    • আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।

    • কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।

    • কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।

  • স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।

৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:

  • সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।

  • কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।

  • সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।

৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)

গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।

  • নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।

  • পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।


এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।



'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।

জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।

১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)

গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:

  • আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।

  • ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।

  • কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)

জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:

  • কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।

    • আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।

    • কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।

    • কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।

  • স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।

৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:

  • সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।

  • কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।

  • সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।

৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)

গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।

  • নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।

  • পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।


এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।


'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।

জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।

১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)

গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:

  • আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।

  • ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।

  • কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)

জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:

  • কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।

    • আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।

    • কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।

    • কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।

  • স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।

৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:

  • সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।

  • কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।

  • সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।

৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)

গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।

  • নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।

  • পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।


এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।

জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।

১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)

গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:

  • আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।

  • ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।

  • কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।

২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)

জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:

  • কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।

    • আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।

    • কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।

    • কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।

  • স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।

৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)

গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:

  • সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।

  • কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।

  • সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।

৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)

গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:

  • দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।

  • নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।

  • প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।

  • পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।


এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন