জামাতের গঠনতন্ত্র
'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)
গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)
জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:
কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।
আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।
স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।
৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:
সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।
কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।
সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।
৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)
গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:
দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।
প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।
পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।
এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)
গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)
জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:
কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।
আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।
স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।
৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:
সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।
কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।
সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।
৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)
গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:
দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।
প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।
পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।
এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)
গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)
জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:
কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।
আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।
স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।
৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:
সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।
কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।
সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।
৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)
গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:
দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।
প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।
পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।
এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)
গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)
জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:
কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।
আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।
স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।
৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:
সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।
কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।
সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।
৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)
গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:
দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।
প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।
পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।
এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)
গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)
জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:
কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।
আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।
স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।
৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:
সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।
কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।
সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।
৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)
গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:
দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।
প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।
পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।
এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)
গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)
জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:
কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।
আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।
স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।
৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:
সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।
কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।
সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।
৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)
গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:
দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।
প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।
পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।
এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)
গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)
জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:
কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।
আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।
স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।
৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:
সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।
কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।
সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।
৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)
গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:
দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।
প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।
পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।
এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)
গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)
জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:
কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।
আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।
স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।
৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:
সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।
কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।
সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।
৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)
গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:
দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।
প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।
পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।
এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)
গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)
জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:
কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।
আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।
স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।
৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:
সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।
কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।
সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।
৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)
গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:
দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।
প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।
পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।
এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)
গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)
জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:
কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।
আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।
স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।
৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:
সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।
কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।
সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।
৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)
গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:
দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।
প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।
পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।
এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)
গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)
জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:
কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।
আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।
স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।
৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:
সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।
কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।
সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।
৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)
গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:
দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।
প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।
পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।
এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)
গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)
জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:
কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।
আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।
স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।
৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:
সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।
কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।
সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।
৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)
গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:
দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।
প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।
পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।
এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।
'জামাত'-এর গঠনতন্ত্র বলতে আপনি যদি বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী-এর গঠনতন্ত্রের মূলনীতিগুলি জানতে চেয়ে থাকেন, তবে তাদের নিজস্ব প্রকাশনা এবং তথ্য অনুযায়ী মূল বিষয়গুলি নিচে তুলে ধরা হলো।
জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্র মূলত তাদের ধর্মীয় বিশ্বাস ও রাজনৈতিক লক্ষ্যকে ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে।
১. মূল লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য (The Core Goal)
গঠনতন্ত্রের কেন্দ্রে রয়েছে একটি আদর্শিক লক্ষ্য:
আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন: মানব জীবনের প্রকৃত সাফল্য অর্জনের জন্য আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন এবং জাহান্নামের আজাব থেকে মুক্তি লাভ।
ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা: বাংলাদেশের জনগণ ও মুক্তিযোদ্ধাদের সংগ্রামের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীন-সার্বভৌম জাতি-রাষ্ট্রকে শোষণমুক্ত, ন্যায় ও ইনসাফভিত্তিক ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করা।
কুরআন ও সুন্নাহর ভিত্তিতে পরিবর্তন: মানব জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে ও পর্যায়ে ইসলামের প্রদর্শিত বিধান অনুযায়ী ইতিবাচক পরিবর্তন আনা।
২. সাংগঠনিক স্তর ও নেতৃত্ব (Organizational Structure and Leadership)
জামায়াতে ইসলামীর সাংগঠনিক কাঠামো একাধিক স্তরে বিন্যস্ত:
কেন্দ্রীয় সংগঠন: সর্বোচ্চ স্তর।
আমীরে জামায়াত: সংগঠনের প্রধান নেতা। সদস্যরা (রুকনগণ) সরাসরি গোপন ভোটে তিন বছরের জন্য তাঁকে নির্বাচিত করেন।
কেন্দ্রীয় মজলিসে শূরা: নীতিনির্ধারক ও পরামর্শ প্রদানকারী পরিষদ।
কেন্দ্রীয় কর্মপরিষদ ও নির্বাহী পরিষদ: কার্যনির্বাহী দায়িত্ব পালন করে।
স্থানীয় সংগঠন: জেলা/মহানগরী, উপজেলা/থানা, পৌরসভা, ইউনিয়ন এবং ওয়ার্ড স্তর পর্যন্ত সংগঠন বিস্তৃত।
৩. জনশক্তির স্তরবিন্যাস (Membership Hierarchy)
গঠনতন্ত্র অনুযায়ী জামায়াতের জনশক্তিকে কয়েকটি স্তরে ভাগ করা হয়:
সদস্য (রুকন): মূল জনশক্তি। সংগঠনের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য পুরোপুরি মেনে জীবন পরিচালনার শপথ গ্রহণ করেন এবং নেতৃত্বের নির্বাচনে ভোট দেন। রুকন হওয়ার জন্য নির্দিষ্ট শর্ত (যেমন: ফরয ও ওয়াজিব কাজ পালন, কবীরা গুনাহ থেকে বিরত থাকা ইত্যাদি) পূরণ করতে হয়।
কর্মী: সহযোগী সদস্যদের মধ্য থেকে যারা নিয়মিত বৈঠকে যোগদান, ইয়ানত (চাঁদা) প্রদান, রিপোর্ট পেশ এবং দাওয়াতি কাজে সক্রিয় থাকেন।
সহযোগী সদস্য: যারা জামায়াতের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্যের সাথে একমত পোষণ করেন। বাংলাদেশের যেকোনো ভিন্ন ধর্মাবলম্বী নাগরিকও সংগঠনের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক কর্মসূচির সাথে একমত পোষণ করলে সহযোগী সদস্য হতে পারেন।
৪. মূলনীতি ও কর্মসূচি (Policy and Programme)
গঠনতন্ত্রে সংগঠনের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য কিছু মূলনীতি নির্ধারণ করা হয়েছে:
দাওয়াতী কার্যক্রম: পরিচিত ও অপরিচিত মানুষের মধ্যে ইসলামের পূর্ণাঙ্গ দাওয়াত পেশ করা।
নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলন: গণতান্ত্রিক উপায়ে ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে নিয়মতান্ত্রিক ও গঠনমূলক আন্দোলন চালিয়ে যাওয়া।
প্রশিক্ষণ: কর্মীদের ইসলামের জ্ঞান অর্জন এবং ইসলামী অনুশাসন মেনে চলার জন্য প্রশিক্ষণ দেওয়া।
পরামর্শের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত: সংগঠনের সকল নীতি ও সিদ্ধান্ত পরামর্শের (শূরা) ভিত্তিতে গৃহীত হয়।
এই হলো জামায়াতে ইসলামীর গঠনতন্ত্রের মৌলিক দিকগুলি। আপনি যদি নির্দিষ্ট কোনো ধারা বা নীতি সম্পর্কে আরও বিস্তারিত জানতে চান তবে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন