মেয়েদের উপন্যাসিক নামনারীদের ঔপন্যাসিক নাম বলতে যদি আপনি ছদ্মনাম বোঝেন, তাহলে অনেক বিখ্যাত নারী লেখক আছেন যারা পুরুষালী বা জেন্ডার-নিরপেক্ষ ছদ্মনাম ব্যবহার করেছেন। এর কারণ হলো, অতীতে অনেক সময়ই নারী লেখকদের কাজকে পুরুষ লেখকদের মতো গুরুত্ব দেওয়া হতো না।
এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য উদাহরণ দেওয়া হলো:
- জর্জ এলিয়ট (George Eliot): এই নামের আসল ব্যক্তি ছিলেন মেরি অ্যান ইভান্স (Mary Ann Evans)। তিনি ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজ ঔপন্যাসিক ছিলেন। 
- জর্জ স্যান্ড (George Sand): এই ফরাসি রোমান্টিক লেখকের আসল নাম ছিল আম্যান্টিন লুসিল অরোরা ডুপিন (Amantine Lucile Aurore Dupin)। 
- কারার বেল (Currer Bell), এলিস বেল (Ellis Bell), এবং অ্যাকটন বেল (Acton Bell): এরা আসলে ছিলেন ব্রন্টি বোনেরা - যথাক্রমে শার্লট ব্রন্টি (Charlotte Brontë), এমিলি ব্রন্টি (Emily Brontë), এবং অ্যান ব্রন্টি (Anne Brontë)। তাদের সময়ের সমাজে নারী লেখকদের প্রতি যে কুসংস্কার ছিল, তা এড়ানোর জন্য তারা এই ছদ্মনামগুলো ব্যবহার করেছিলেন। 
- এস. ই. হিন্টন (S.E. Hinton): "দ্য আউটসাইডার্স" (The Outsiders) এর লেখিকা। তার আসল নাম ছিল সুজান এলোইস হিন্টন (Susan Eloise Hinton)। তিনি তার লিঙ্গ গোপন রাখতে এই ছদ্মনাম ব্যবহার করেছিলেন, কারণ তার মনে হয়েছিল একটি পুরুষ নাম তার উপন্যাসের বিষয়বস্তুর সঙ্গে বেশি মানানসই হবে। 
- পি. এল. ট্র্যাভার্স (P.L. Travers): "মেরি পপিন্স" (Mary Poppins) সিরিজের লেখিকা। তার আসল নাম ছিল হেলেন লিন্ডন গফ (Helen Lyndon Goff)। তিনি নারী লেখকদের একটি নির্দিষ্ট ধারায় শ্রেণীবদ্ধ হওয়া এড়ানোর জন্য তার নামের আদ্যক্ষর ব্যবহার করেছিলেন। 
যদি আপনি বাংলাদেশের নারী ঔপন্যাসিকদের নাম জানতে চান, তাহলে এখানে কিছু বিখ্যাত নাম উল্লেখ করা হলো:
- সেলিনা হোসেন 
- রাবেয়া খাতুন 
- রিজিয়া রহমান 
- শাহীন আখতার 
- তাহমিমা আনাম 
- তাসলিমা নাসরিন 
- নাসরীন জাহান 
- রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন (তিনি শুধু ঔপন্যাসিকই নন, একজন গুরুত্বপূর্ণ নারীবাদী এবং শিক্ষাবিদও ছিলেন) 
আপনার প্রশ্নটি যদি অন্য কিছু বোঝাতে চায়, তাহলে আমাকে আরও বিস্তারিত জানাতে পারেন।
নারীদের ঔপন্যাসিক নাম বলতে যদি আপনি ছদ্মনাম বোঝেন, তাহলে অনেক বিখ্যাত নারী লেখক আছেন যারা পুরুষালী বা জেন্ডার-নিরপেক্ষ ছদ্মনাম ব্যবহার করেছেন। এর কারণ হলো, অতীতে অনেক সময়ই নারী লেখকদের কাজকে পুরুষ লেখকদের মতো গুরুত্ব দেওয়া হতো না।
এখানে কিছু উল্লেখযোগ্য উদাহরণ দেওয়া হলো:
- জর্জ এলিয়ট (George Eliot): এই নামের আসল ব্যক্তি ছিলেন মেরি অ্যান ইভান্স (Mary Ann Evans)। তিনি ঊনবিংশ শতাব্দীর একজন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইংরেজ ঔপন্যাসিক ছিলেন। 
- জর্জ স্যান্ড (George Sand): এই ফরাসি রোমান্টিক লেখকের আসল নাম ছিল আম্যান্টিন লুসিল অরোরা ডুপিন (Amantine Lucile Aurore Dupin)। 
- কারার বেল (Currer Bell), এলিস বেল (Ellis Bell), এবং অ্যাকটন বেল (Acton Bell): এরা আসলে ছিলেন ব্রন্টি বোনেরা - যথাক্রমে শার্লট ব্রন্টি (Charlotte Brontë), এমিলি ব্রন্টি (Emily Brontë), এবং অ্যান ব্রন্টি (Anne Brontë)। তাদের সময়ের সমাজে নারী লেখকদের প্রতি যে কুসংস্কার ছিল, তা এড়ানোর জন্য তারা এই ছদ্মনামগুলো ব্যবহার করেছিলেন। 
- এস. ই. হিন্টন (S.E. Hinton): "দ্য আউটসাইডার্স" (The Outsiders) এর লেখিকা। তার আসল নাম ছিল সুজান এলোইস হিন্টন (Susan Eloise Hinton)। তিনি তার লিঙ্গ গোপন রাখতে এই ছদ্মনাম ব্যবহার করেছিলেন, কারণ তার মনে হয়েছিল একটি পুরুষ নাম তার উপন্যাসের বিষয়বস্তুর সঙ্গে বেশি মানানসই হবে। 
- পি. এল. ট্র্যাভার্স (P.L. Travers): "মেরি পপিন্স" (Mary Poppins) সিরিজের লেখিকা। তার আসল নাম ছিল হেলেন লিন্ডন গফ (Helen Lyndon Goff)। তিনি নারী লেখকদের একটি নির্দিষ্ট ধারায় শ্রেণীবদ্ধ হওয়া এড়ানোর জন্য তার নামের আদ্যক্ষর ব্যবহার করেছিলেন। 
যদি আপনি বাংলাদেশের নারী ঔপন্যাসিকদের নাম জানতে চান, তাহলে এখানে কিছু বিখ্যাত নাম উল্লেখ করা হলো:
- সেলিনা হোসেন 
- রাবেয়া খাতুন 
- রিজিয়া রহমান 
- শাহীন আখতার 
- তাহমিমা আনাম 
- তাসলিমা নাসরিন 
- নাসরীন জাহান 
- রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন (তিনি শুধু ঔপন্যাসিকই নন, একজন গুরুত্বপূর্ণ নারীবাদী এবং শিক্ষাবিদও ছিলেন) 
আপনার প্রশ্নটি যদি অন্য কিছু বোঝাতে চায়, তাহলে আমাকে আরও বিস্তারিত জানাতে পারেন।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন