শূন্যের আবিষ্কারক কেশূন্যের আবিষ্কার নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে মতভেদ থাকলেও, সাধারণভাবে ভারতীয় গণিতবিদদেরকেই এর আবিষ্কারক হিসেবে গণ্য করা হয়। বিশেষ করে, এই ক্ষেত্রে দু'জন গণিতবিদের নাম বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়:
আর্যভট্ট (Aryabhata): পঞ্চম শতাব্দীর এই বিখ্যাত গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী সর্বপ্রথম শূন্যের ধারণা দেন। তিনি একটি সংখ্যার অনুপস্থিতি বোঝানোর জন্য শূন্যের ব্যবহার শুরু করেন।
ব্রহ্মগুপ্ত (Brahmagupta): ষষ্ঠ শতাব্দীর এই গণিতবিদই প্রথম শূন্যকে একটি পূর্ণাঙ্গ সংখ্যা হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেন এবং এর গাণিতিক নিয়মাবলী (যেমন, যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ) প্রতিষ্ঠা করেন।
ব্যাবিলনীয় ও মায়া সভ্যতায় শূন্যের অনুরূপ কিছু প্রতীক ব্যবহার করা হলেও, সেগুলোকে একটি স্বতন্ত্র সংখ্যা হিসেবে গণ্য করা হতো না। মূলত আর্যভট্ট এবং ব্রহ্মগুপ্তের হাত ধরেই শূন্য গণিতের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠে, যা পরবর্তীতে আধুনিক সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি স্থাপন করে।
শূন্যের আবিষ্কার নিয়ে বিভিন্ন মত প্রচলিত আছে, তবে বেশিরভাগ পণ্ডিতের মতে ভারতীয় উপমহাদেশেই শূন্যের ধারণাটি প্রথম একটি স্বতন্ত্র সংখ্যা হিসেবে বিকশিত হয়।
গণিতজ্ঞ ব্রহ্মগুপ্তকে (৫৯৮-৬৬৫ খ্রিস্টাব্দ) শূন্যের আবিষ্কারক হিসেবে সবচেয়ে বেশি কৃতিত্ব দেওয়া হয়। তিনি তাঁর গ্রন্থ 'ব্রহ্মস্ফুটসিদ্ধান্ত'-তে শূন্যকে শুধু একটি স্থানধারক হিসেবে ব্যবহার করেননি, বরং একে একটি পূর্ণাঙ্গ সংখ্যা হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগের মতো গাণিতিক প্রক্রিয়ায় শূন্যের ব্যবহারের নিয়মাবলীও বর্ণনা করেন।
যদিও এর আগেও ব্যাবিলনীয় ও মায়া সভ্যতায় শূন্যের মতো প্রতীক ব্যবহার করা হতো, কিন্তু সেগুলোর ব্যবহার মূলত শূন্যস্থান বোঝানোর জন্য সীমাবদ্ধ ছিল। ভারতীয় গণিতবিদ আর্যভট্ট (৪৭৫-৫৫০ খ্রিস্টাব্দ) শূন্যের একটি প্রাথমিক ধারণা দিয়েছিলেন, কিন্তু ব্রহ্মগুপ্তই প্রথম এটিকে গাণিতিক ক্রিয়াকলাপের জন্য একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন।
ভারতীয়দের এই আবিষ্কার আরব বিশ্বের মাধ্যমে ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে এবং আধুনিক গণিত ও বিজ্ঞানের ভিত্তি তৈরি করে।
শূন্যের আবিষ্কার নিয়ে পণ্ডিতদের মধ্যে মতভেদ থাকলেও, সাধারণভাবে ভারতীয় গণিতবিদদেরকেই এর আবিষ্কারক হিসেবে গণ্য করা হয়। বিশেষ করে, এই ক্ষেত্রে দু'জন গণিতবিদের নাম বিশেষভাবে উল্লেখ করা হয়:
আর্যভট্ট (Aryabhata): পঞ্চম শতাব্দীর এই বিখ্যাত গণিতবিদ ও জ্যোতির্বিজ্ঞানী সর্বপ্রথম শূন্যের ধারণা দেন। তিনি একটি সংখ্যার অনুপস্থিতি বোঝানোর জন্য শূন্যের ব্যবহার শুরু করেন।
ব্রহ্মগুপ্ত (Brahmagupta): ষষ্ঠ শতাব্দীর এই গণিতবিদই প্রথম শূন্যকে একটি পূর্ণাঙ্গ সংখ্যা হিসেবে সংজ্ঞায়িত করেন এবং এর গাণিতিক নিয়মাবলী (যেমন, যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ) প্রতিষ্ঠা করেন।
ব্যাবিলনীয় ও মায়া সভ্যতায় শূন্যের অনুরূপ কিছু প্রতীক ব্যবহার করা হলেও, সেগুলোকে একটি স্বতন্ত্র সংখ্যা হিসেবে গণ্য করা হতো না। মূলত আর্যভট্ট এবং ব্রহ্মগুপ্তের হাত ধরেই শূন্য গণিতের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে ওঠে, যা পরবর্তীতে আধুনিক সংখ্যা পদ্ধতির ভিত্তি স্থাপন করে।
শূন্যের আবিষ্কার নিয়ে বিভিন্ন মত প্রচলিত আছে, তবে বেশিরভাগ পণ্ডিতের মতে ভারতীয় উপমহাদেশেই শূন্যের ধারণাটি প্রথম একটি স্বতন্ত্র সংখ্যা হিসেবে বিকশিত হয়।
গণিতজ্ঞ ব্রহ্মগুপ্তকে (৫৯৮-৬৬৫ খ্রিস্টাব্দ) শূন্যের আবিষ্কারক হিসেবে সবচেয়ে বেশি কৃতিত্ব দেওয়া হয়। তিনি তাঁর গ্রন্থ 'ব্রহ্মস্ফুটসিদ্ধান্ত'-তে শূন্যকে শুধু একটি স্থানধারক হিসেবে ব্যবহার করেননি, বরং একে একটি পূর্ণাঙ্গ সংখ্যা হিসেবে ব্যাখ্যা করেছেন। তিনি যোগ, বিয়োগ, গুণ ও ভাগের মতো গাণিতিক প্রক্রিয়ায় শূন্যের ব্যবহারের নিয়মাবলীও বর্ণনা করেন।
যদিও এর আগেও ব্যাবিলনীয় ও মায়া সভ্যতায় শূন্যের মতো প্রতীক ব্যবহার করা হতো, কিন্তু সেগুলোর ব্যবহার মূলত শূন্যস্থান বোঝানোর জন্য সীমাবদ্ধ ছিল। ভারতীয় গণিতবিদ আর্যভট্ট (৪৭৫-৫৫০ খ্রিস্টাব্দ) শূন্যের একটি প্রাথমিক ধারণা দিয়েছিলেন, কিন্তু ব্রহ্মগুপ্তই প্রথম এটিকে গাণিতিক ক্রিয়াকলাপের জন্য একটি নির্দিষ্ট সংখ্যা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেন।
ভারতীয়দের এই আবিষ্কার আরব বিশ্বের মাধ্যমে ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে এবং আধুনিক গণিত ও বিজ্ঞানের ভিত্তি তৈরি করে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন