ধামাইল গানের জনক কেধামাইল গানের জনক হিসেবে রাধারমণ দত্তকে (Radharaman Dutta) ধরা হয়। তিনি একজন মরমী কবি এবং লোকসঙ্গীতশিল্পী ছিলেন। তার রচিত অসংখ্য গান ধামাইল গানের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করেছে।
রাধারমণ দত্তের গানগুলো মূলত রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলা এবং আধ্যাত্মিক ভাব নিয়ে রচিত। তার গানগুলোতে বৈষ্ণব ভাবধারা, বিরহ এবং আধ্যাত্মিক প্রেমের গভীরতা ফুটে ওঠে। সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার এই লোককবি ধামাইল গানের সুর ও ধারাকে এক নতুন মাত্রা দিয়েছিলেন, যার ফলে তিনি এই ধারার গানের পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিত।
ধামাইল গানের কোনো একক জনক নেই, কারণ এটি একটি লোকনৃত্য ও লোকগীতি ধারা যা বিভিন্ন অঞ্চলে, বিশেষ করে সিলেট, কাছাড়, ত্রিপুরা এবং ময়মনসিংহ অঞ্চলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে বিকশিত হয়েছে। তবে, এই ধারার একজন জনপ্রিয় এবং প্রভাবশালী রূপকার হিসেবে রাধা রমণ দত্তকে (Radharaman Dutta) উল্লেখ করা হয়। তিনি 'ধামাইল গানের সম্রাট' হিসেবে পরিচিত।
রাধা রমণ দত্ত ১৮৩৩ সালে সিলেটের জগন্নাথপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি অসংখ্য ধামাইল গান রচনা করেছেন এবং সুর দিয়েছেন। তাঁর গানগুলোতে প্রেম, ভক্তি এবং আধ্যাত্মিকতা ফুটে ওঠে। তাঁর রচিত কিছু বিখ্যাত ধামাইল গানের মধ্যে রয়েছে 'ভ্রমর কইও গিয়া', 'কারে দেখাব মনের দুঃখ' ইত্যাদি। তাঁর গানগুলো বাংলা লোকসংগীতের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে আছে।
ধামাইল গানের জনক হিসেবে রাধারমণ দত্তকে (Radharaman Dutta) ধরা হয়। তিনি একজন মরমী কবি এবং লোকসঙ্গীতশিল্পী ছিলেন। তার রচিত অসংখ্য গান ধামাইল গানের ভাণ্ডারকে সমৃদ্ধ করেছে।
রাধারমণ দত্তের গানগুলো মূলত রাধাকৃষ্ণের প্রেমলীলা এবং আধ্যাত্মিক ভাব নিয়ে রচিত। তার গানগুলোতে বৈষ্ণব ভাবধারা, বিরহ এবং আধ্যাত্মিক প্রেমের গভীরতা ফুটে ওঠে। সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার এই লোককবি ধামাইল গানের সুর ও ধারাকে এক নতুন মাত্রা দিয়েছিলেন, যার ফলে তিনি এই ধারার গানের পথিকৃৎ হিসেবে পরিচিত।
ধামাইল গানের কোনো একক জনক নেই, কারণ এটি একটি লোকনৃত্য ও লোকগীতি ধারা যা বিভিন্ন অঞ্চলে, বিশেষ করে সিলেট, কাছাড়, ত্রিপুরা এবং ময়মনসিংহ অঞ্চলে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে বিকশিত হয়েছে। তবে, এই ধারার একজন জনপ্রিয় এবং প্রভাবশালী রূপকার হিসেবে রাধা রমণ দত্তকে (Radharaman Dutta) উল্লেখ করা হয়। তিনি 'ধামাইল গানের সম্রাট' হিসেবে পরিচিত।
রাধা রমণ দত্ত ১৮৩৩ সালে সিলেটের জগন্নাথপুরে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি অসংখ্য ধামাইল গান রচনা করেছেন এবং সুর দিয়েছেন। তাঁর গানগুলোতে প্রেম, ভক্তি এবং আধ্যাত্মিকতা ফুটে ওঠে। তাঁর রচিত কিছু বিখ্যাত ধামাইল গানের মধ্যে রয়েছে 'ভ্রমর কইও গিয়া', 'কারে দেখাব মনের দুঃখ' ইত্যাদি। তাঁর গানগুলো বাংলা লোকসংগীতের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে আছে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন