শরীর বিদ্যার জনক কে

 শরীর বিদ্যার জনক কে

শরীরবিদ্যার জনক হলেন উইলিয়াম হার্ভে

তিনি একজন ইংরেজ চিকিৎসক ছিলেন, যিনি রক্ত ​​সঞ্চালন এবং হৃৎপিণ্ডের কার্যকারিতা নিয়ে বিস্তারিত গবেষণা করেন। তার এই গবেষণা শারীরবিদ্যার ক্ষেত্রে এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে।


শারীরবিদ্যা কী?

শারীরবিদ্যা বা শারীরতত্ত্ব (Physiology) হলো জীববিজ্ঞানের একটি শাখা, যেখানে জীবদেহের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এবং তাদের কার্যপ্রণালী নিয়ে আলোচনা করা হয়। এটি মানবদেহ বা প্রাণীর বিভিন্ন জৈবিক প্রক্রিয়া, যেমন: পুষ্টি, শ্বসন, রেচন, জনন, ইত্যাদি কীভাবে কাজ করে, তা ব্যাখ্যা করে।

এই ভিডিওটি বিশ্বের বিভিন্ন ক্ষেত্রের জনক সম্পর্কে আলোচনা করে, যার মধ্যে শরীরবিদ্যাও অন্তর্ভুক্ত। কে কিসের জনক || বিশ্বের বিভিন্ন বিষয়ের জনক পরিচিতি



শরীর বিদ্যার (Physiology) জনক হিসেবে সাধারণত ক্লদ বার্নার্ডকে (Claude Bernard) গণ্য করা হয়। তিনি একজন ফরাসি শরীরবিজ্ঞানী ছিলেন এবং আধুনিক শরীরবিদ্যার ভিত্তি স্থাপন করেন। বিশেষ করে, তিনি "মিলিউ ইন্টেরিউর" (milieu intérieur) বা দেহের অভ্যন্তরীণ পরিবেশের ধারণাটি প্রবর্তন করেন, যা পরবর্তীতে হোমিওস্ট্যাসিস ধারণার জন্ম দেয়।

তবে, কিছু ক্ষেত্রে উইলিয়াম হার্ভেকেও (William Harvey) শরীরবিদ্যার জনক বলা হয়। কারণ তিনিই প্রথম রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়াকে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করেন এবং এই বিষয়ে পরীক্ষামূলক প্রমাণ দেন। এই কারণে তাকেও আধুনিক শরীরবিদ্যার পথপ্রদর্শক হিসেবে ধরা হয়।

সারসংক্ষেপ:

  • ক্লদ বার্নার্ডকে আধুনিক পরীক্ষামূলক শরীরবিদ্যার জনক বলা হয়।

  • উইলিয়াম হার্ভেকে রক্ত সঞ্চালন আবিষ্কারের জন্য শরীরবিদ্যার একজন গুরুত্বপূর্ণ পথিকৃৎ হিসেবে গণ্য করা হয়।

এই ভিডিওতে বিভিন্ন বিষয়ের জনকদের সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।

কে কিসের জনক || বিশ্বের বিভিন্ন বিষয়ের জনক পরিচিতি | Who is the father of subject

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন