নৃবিজ্ঞান এর জনক কেনৃবিজ্ঞানের জনক হলেন ফ্রানজ বোয়াস (Franz Boas)।
তাকে আধুনিক আমেরিকান নৃবিজ্ঞানের জনক হিসেবে ধরা হয়। বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে তিনি নৃবিজ্ঞানের চারটি প্রধান ক্ষেত্রকে একীভূত করেন: সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞান, ভাষাতাত্ত্বিক নৃবিজ্ঞান, প্রত্নতত্ত্ব এবং শারীরিক নৃবিজ্ঞান।
নৃবিজ্ঞানের জনক হলেন ফ্রানজ বোয়াস (Franz Boas)।
তাকে আধুনিক আমেরিকান নৃবিজ্ঞানের জনক হিসেবে ধরা হয়। বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে তিনি নৃবিজ্ঞানের চারটি প্রধান ক্ষেত্রকে একীভূত করেন: সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞান, ভাষাতাত্ত্বিক নৃবিজ্ঞান, প্রত্নতত্ত্ব এবং শারীরিক নৃবিজ্ঞান।
কেন তাকে জনক বলা হয়?
সাংস্কৃতিক আপেক্ষিকতাবাদ (Cultural Relativism): তিনি এই ধারণাটির প্রবক্তা। এই ধারণা অনুসারে, কোনো সংস্কৃতিকে তার নিজস্ব প্রেক্ষাপট থেকে বোঝা উচিত, অন্য কোনো সংস্কৃতির মানদণ্ড দিয়ে বিচার করা ঠিক নয়।
ঐতিহাসিক বিশেষত্ববাদ (Historical Particularism): তিনি মনে করতেন, প্রতিটি সংস্কৃতির নিজস্ব ইতিহাস আছে এবং তার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যগুলো কেবল সেই ইতিহাসের মাধ্যমেই বোঝা সম্ভব। তিনি জাতি বা গোত্রের ধারণা প্রত্যাখ্যান করে প্রতিটি সমাজের স্বতন্ত্রতা তুলে ধরেন।
চার ক্ষেত্রের নৃবিজ্ঞান: তিনি প্রথম ব্যক্তি যিনি নৃবিজ্ঞানকে চারটি স্বতন্ত্র কিন্তু আন্তঃসম্পর্কিত শাখায় বিভক্ত করেন, যা আজও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অনুসরণ করা হয়।
ক্ষেত্রে কাজ (Fieldwork): তিনি তত্ত্বের পাশাপাশি বাস্তবে মানুষের সঙ্গে কাজ করাকে গুরুত্ব দেন, যা নৃবিজ্ঞানে গবেষণার একটি নতুন পদ্ধতি তৈরি করে।
তাঁর এই অবদানগুলো নৃবিজ্ঞানকে একটি সুসংগঠিত একাডেমিক ডিসিপ্লিনে পরিণত করে।
নৃবিজ্ঞানের জনক হলেন ফ্রানজ বোয়াস (Franz Boas)।
তাকে আধুনিক আমেরিকান নৃবিজ্ঞানের জনক হিসেবে ধরা হয়। বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে তিনি নৃবিজ্ঞানের চারটি প্রধান ক্ষেত্রকে একীভূত করেন: সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞান, ভাষাতাত্ত্বিক নৃবিজ্ঞান, প্রত্নতত্ত্ব এবং শারীরিক নৃবিজ্ঞান।
সাংস্কৃতিক আপেক্ষিকতাবাদ (Cultural Relativism): তিনি এই ধারণাটির প্রবক্তা। এই ধারণা অনুসারে, কোনো সংস্কৃতিকে তার নিজস্ব প্রেক্ষাপট থেকে বোঝা উচিত, অন্য কোনো সংস্কৃতির মানদণ্ড দিয়ে বিচার করা ঠিক নয়।
ঐতিহাসিক বিশেষত্ববাদ (Historical Particularism): তিনি মনে করতেন, প্রতিটি সংস্কৃতির নিজস্ব ইতিহাস আছে এবং তার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যগুলো কেবল সেই ইতিহাসের মাধ্যমেই বোঝা সম্ভব। তিনি জাতি বা গোত্রের ধারণা প্রত্যাখ্যান করে প্রতিটি সমাজের স্বতন্ত্রতা তুলে ধরেন।
চার ক্ষেত্রের নৃবিজ্ঞান: তিনি প্রথম ব্যক্তি যিনি নৃবিজ্ঞানকে চারটি স্বতন্ত্র কিন্তু আন্তঃসম্পর্কিত শাখায় বিভক্ত করেন, যা আজও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অনুসরণ করা হয়।
ক্ষেত্রে কাজ (Fieldwork): তিনি তত্ত্বের পাশাপাশি বাস্তবে মানুষের সঙ্গে কাজ করাকে গুরুত্ব দেন, যা নৃবিজ্ঞানে গবেষণার একটি নতুন পদ্ধতি তৈরি করে।
তাঁর এই অবদানগুলো নৃবিজ্ঞানকে একটি সুসংগঠিত একাডেমিক ডিসিপ্লিনে পরিণত করে।
নৃবিজ্ঞানের জনক হলেন ফ্রানজ বোয়াস (Franz Boas)।
তাকে আধুনিক আমেরিকান নৃবিজ্ঞানের জনক হিসেবে ধরা হয়। বিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে তিনি নৃবিজ্ঞানের চারটি প্রধান ক্ষেত্রকে একীভূত করেন: সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞান, ভাষাতাত্ত্বিক নৃবিজ্ঞান, প্রত্নতত্ত্ব এবং শারীরিক নৃবিজ্ঞান।
কেন তাকে জনক বলা হয়?
সাংস্কৃতিক আপেক্ষিকতাবাদ (Cultural Relativism): তিনি এই ধারণাটির প্রবক্তা। এই ধারণা অনুসারে, কোনো সংস্কৃতিকে তার নিজস্ব প্রেক্ষাপট থেকে বোঝা উচিত, অন্য কোনো সংস্কৃতির মানদণ্ড দিয়ে বিচার করা ঠিক নয়।
ঐতিহাসিক বিশেষত্ববাদ (Historical Particularism): তিনি মনে করতেন, প্রতিটি সংস্কৃতির নিজস্ব ইতিহাস আছে এবং তার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যগুলো কেবল সেই ইতিহাসের মাধ্যমেই বোঝা সম্ভব। তিনি জাতি বা গোত্রের ধারণা প্রত্যাখ্যান করে প্রতিটি সমাজের স্বতন্ত্রতা তুলে ধরেন।
চার ক্ষেত্রের নৃবিজ্ঞান: তিনি প্রথম ব্যক্তি যিনি নৃবিজ্ঞানকে চারটি স্বতন্ত্র কিন্তু আন্তঃসম্পর্কিত শাখায় বিভক্ত করেন, যা আজও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অনুসরণ করা হয়।
ক্ষেত্রে কাজ (Fieldwork): তিনি তত্ত্বের পাশাপাশি বাস্তবে মানুষের সঙ্গে কাজ করাকে গুরুত্ব দেন, যা নৃবিজ্ঞানে গবেষণার একটি নতুন পদ্ধতি তৈরি করে।
তাঁর এই অবদানগুলো নৃবিজ্ঞানকে একটি সুসংগঠিত একাডেমিক ডিসিপ্লিনে পরিণত করে।
সাংস্কৃতিক আপেক্ষিকতাবাদ (Cultural Relativism): তিনি এই ধারণাটির প্রবক্তা। এই ধারণা অনুসারে, কোনো সংস্কৃতিকে তার নিজস্ব প্রেক্ষাপট থেকে বোঝা উচিত, অন্য কোনো সংস্কৃতির মানদণ্ড দিয়ে বিচার করা ঠিক নয়।
ঐতিহাসিক বিশেষত্ববাদ (Historical Particularism): তিনি মনে করতেন, প্রতিটি সংস্কৃতির নিজস্ব ইতিহাস আছে এবং তার স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট্যগুলো কেবল সেই ইতিহাসের মাধ্যমেই বোঝা সম্ভব। তিনি জাতি বা গোত্রের ধারণা প্রত্যাখ্যান করে প্রতিটি সমাজের স্বতন্ত্রতা তুলে ধরেন।
চার ক্ষেত্রের নৃবিজ্ঞান: তিনি প্রথম ব্যক্তি যিনি নৃবিজ্ঞানকে চারটি স্বতন্ত্র কিন্তু আন্তঃসম্পর্কিত শাখায় বিভক্ত করেন, যা আজও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে অনুসরণ করা হয়।
ক্ষেত্রে কাজ (Fieldwork): তিনি তত্ত্বের পাশাপাশি বাস্তবে মানুষের সঙ্গে কাজ করাকে গুরুত্ব দেন, যা নৃবিজ্ঞানে গবেষণার একটি নতুন পদ্ধতি তৈরি করে।
তাঁর এই অবদানগুলো নৃবিজ্ঞানকে একটি সুসংগঠিত একাডেমিক ডিসিপ্লিনে পরিণত করে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন