গদ্যের জনক কে
বাংলা গদ্যের জনক হলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
যদিও তাঁর আগে অনেকে গদ্য রচনা করেছেন, যেমন উইলিয়াম কেরি এবং রাজা রামমোহন রায়, তবে বিদ্যাসাগরই প্রথম ব্যক্তি যিনি বাংলা গদ্যকে একটি সুশৃঙ্খল, পরিশীলিত এবং শৈল্পিক রূপ দেন। তিনি তার লেখায় প্রথম যতিচিহ্ন (দাঁড়ি, কমা, সেমিকোলন ইত্যাদি) ব্যবহার করেন, যা গদ্যকে সহজবোধ্য ও পাঠযোগ্য করে তোলে।
তাঁর রচিত বিখ্যাত গ্রন্থগুলো, যেমন 'বেতাল পঞ্চবিংশতি', 'শকুন্তলা', এবং 'সীতার বনবাস' বাংলা গদ্যের ভিত্তি স্থাপন করে এবং বাংলা সাহিত্যকে এক নতুন উচ্চতায় নিয়ে যায়। এই কারণেই তাঁকে বাংলা গদ্যের জনক বলা হয়।
বাংলা গদ্যের জনক হলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
যদিও এর আগে রামমোহন রায়, উইলিয়াম কেরি-সহ অনেকেই বাংলা গদ্যচর্চা করেছেন, কিন্তু তাদের গদ্য ছিল জটিল, দুর্বোধ্য এবং সুশৃঙ্খল নয়। বিদ্যাসাগরই প্রথম ব্যক্তি যিনি বাংলা গদ্যকে সহজ, সরল ও সাবলীল করে তোলেন। তিনিই প্রথম বাংলা গদ্যে যতিচিহ্ন বা বিরামচিহ্নের যথার্থ ব্যবহার করেন।
তাই বাংলা গদ্যকে একটি আধুনিক ও সাহিত্যিক রূপ দেওয়ায় তার অবদান অনস্বীকার্য। তার হাতেই বাংলা গদ্য প্রথম সার্থক রূপ লাভ করে, যার কারণে তাকে "বাংলা গদ্যের জনক" বলা হয়।
বাংলা গদ্যের জনক হলেন ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।
যদিও এর আগে রামমোহন রায়, উইলিয়াম কেরি-সহ অনেকেই বাংলা গদ্যচর্চা করেছেন, কিন্তু তাদের গদ্য ছিল জটিল, দুর্বোধ্য এবং সুশৃঙ্খল নয়। বিদ্যাসাগরই প্রথম ব্যক্তি যিনি বাংলা গদ্যকে সহজ, সরল ও সাবলীল করে তোলেন। তিনিই প্রথম বাংলা গদ্যে যতিচিহ্ন বা বিরামচিহ্নের যথার্থ ব্যবহার করেন।
তাই বাংলা গদ্যকে একটি আধুনিক ও সাহিত্যিক রূপ দেওয়ায় তার অবদান অনস্বীকার্য। তার হাতেই বাংলা গদ্য প্রথম সার্থক রূপ লাভ করে, যার কারণে তাকে "বাংলা গদ্যের জনক" বলা হয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন