গতিবিদ্যার জনক কে
গতিবিদ্যার (Dynamics) জনক হিসেবে সাধারণত স্যার আইজ্যাক নিউটন-কে 👨🔬 গণ্য করা হয়। যদিও গতি সম্পর্কিত প্রাথমিক ধারণাগুলো গ্যালিলিও গ্যালিলি এবং অন্যান্য বিজ্ঞানীদের দ্বারা স্থাপিত হয়েছিল, নিউটন তার বিখ্যাত "Philosophiæ Naturalis Principia Mathematica" গ্রন্থে 📜 গতিবিদ্যার একটি সম্পূর্ণ ও সুসংগঠিত গাণিতিক কাঠামো প্রদান করেন।
তিনি তিনটি মৌলিক গতিসূত্র (Laws of Motion) প্রদান করেন, যা বস্তুর গতি এবং বলের মধ্যে সম্পর্ককে ব্যাখ্যা করে। এই সূত্রগুলো হলো:
নিউটনের প্রথম গতিসূত্র: জড়তার সূত্র (Law of Inertia)।
নিউটনের দ্বিতীয় গতিসূত্র: বলের পরিমাপের সূত্র (F = ma)।
নিউটনের তৃতীয় গতিসূত্র: প্রত্যেক ক্রিয়ারই একটি সমান ও বিপরীত প্রতিক্রিয়া আছে (Law of action and reaction)।
এই তিনটি সূত্র ক্লাসিক্যাল মেকানিক্সের (Classical Mechanics) ভিত্তি স্থাপন করে এবং এটি নিউটনের গতিবিদ্যার মূল স্তম্ভ হিসেবে বিবেচিত হয়। তাই তাকে গতিবিদ্যার জনক বলা হয়।
এই ভিডিওটিতে গতিবিদ্যার সংক্ষিপ্ত ইতিহাস এবং নিউটনসহ অন্যান্য বিজ্ঞানীদের অবদান সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।
গতিবিদ্যার একক কোনো জনক নেই। এর বিকাশে একাধিক বিজ্ঞানীর অবদান রয়েছে। তবে প্রধানত দুই জন বিজ্ঞানীকে এর জনক হিসেবে বিবেচনা করা হয়: স্যার আইজ্যাক নিউটন এবং গ্যালিলিও গ্যালিলি।
আইজ্যাক নিউটন
স্যার আইজ্যাক নিউটনকে প্রায়শই চিরায়ত (Classical) গতিবিদ্যার জনক বলা হয়। তার কাজ গতিবিদ্যার ভিত্তি স্থাপন করেছে।
নিউটনের গতিসূত্র: ১৬৮৭ সালে তার বিখ্যাত গ্রন্থ Philosophiæ Naturalis Principia Mathematica-তে তিনি তার তিনটি গতিসূত্র প্রকাশ করেন। এই সূত্রগুলো বস্তুর গতি ও তার ওপর প্রযুক্ত বলের মধ্যে সম্পর্ক ব্যাখ্যা করে।
ভর এবং ত্বরণের সম্পর্ক: নিউটনের দ্বিতীয় গতিসূত্র () গতিবিদ্যার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সমীকরণগুলোর একটি, যা একটি বস্তুর ভর (m) এবং ত্বরণের (a) মধ্যে প্রযুক্ত বলের (F) সম্পর্ক স্থাপন করে।
গ্যালিলিও গ্যালিলি
গ্যালিলিও গ্যালিলিকে আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের জনক এবং একই সাথে গতিবিদ্যার মূল ধারণাগুলোর একজন প্রবর্তক হিসেবে ধরা হয়।
পরীক্ষামূলক পদ্ধতি: নিউটনের আগে গ্যালিলিও বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে গতি সম্পর্কিত কিছু মৌলিক নীতি আবিষ্কার করেন, যেমন পড়ন্ত বস্তুর গতি এবং জাড্য (inertia) ধর্ম।
গতির মৌলিক ধারণা: তিনিই প্রথম দেখান যে, ভিন্ন ভরের দুটি বস্তু একই উচ্চতা থেকে পড়লে একই সময়ে নিচে পড়ে, যদি বায়ু প্রতিরোধের মতো কোনো বাধা না থাকে। এটি চিরায়ত গতিবিদ্যার একটি মৌলিক ধারণা।
সংক্ষেপে, গ্যালিলিও গতিবিদ্যার মূল ধারণাগুলোর ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন, এবং নিউটন সেই ভিত্তির ওপর গণিত ও সূত্রের একটি সুসংহত কাঠামো গড়ে তুলেছেন। তাই দু'জনকেই গতিবিদ্যার বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে গণ্য করা হয়।
Father of The Classical Physics |The Sir Isaac Newton | His whole life | Short Biography
এই ভিডিওটি স্যার আইজ্যাক নিউটনের জীবন ও চিরায়ত পদার্থবিজ্ঞানে তার অবদান সম্পর্কে আলোচনা করে।
গতিবিদ্যার একক কোনো জনক নেই। এর বিকাশে একাধিক বিজ্ঞানীর অবদান রয়েছে। তবে প্রধানত দুই জন বিজ্ঞানীকে এর জনক হিসেবে বিবেচনা করা হয়: স্যার আইজ্যাক নিউটন এবং গ্যালিলিও গ্যালিলি।
আইজ্যাক নিউটন
স্যার আইজ্যাক নিউটনকে প্রায়শই চিরায়ত (Classical) গতিবিদ্যার জনক বলা হয়। তার কাজ গতিবিদ্যার ভিত্তি স্থাপন করেছে।
নিউটনের গতিসূত্র: ১৬৮৭ সালে তার বিখ্যাত গ্রন্থ Philosophiæ Naturalis Principia Mathematica-তে তিনি তার তিনটি গতিসূত্র প্রকাশ করেন। এই সূত্রগুলো বস্তুর গতি ও তার ওপর প্রযুক্ত বলের মধ্যে সম্পর্ক ব্যাখ্যা করে।
ভর এবং ত্বরণের সম্পর্ক: নিউটনের দ্বিতীয় গতিসূত্র () গতিবিদ্যার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সমীকরণগুলোর একটি, যা একটি বস্তুর ভর (m) এবং ত্বরণের (a) মধ্যে প্রযুক্ত বলের (F) সম্পর্ক স্থাপন করে।
গ্যালিলিও গ্যালিলি
গ্যালিলিও গ্যালিলিকে আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের জনক এবং একই সাথে গতিবিদ্যার মূল ধারণাগুলোর একজন প্রবর্তক হিসেবে ধরা হয়।
পরীক্ষামূলক পদ্ধতি: নিউটনের আগে গ্যালিলিও বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে গতি সম্পর্কিত কিছু মৌলিক নীতি আবিষ্কার করেন, যেমন পড়ন্ত বস্তুর গতি এবং জাড্য (inertia) ধর্ম।
গতির মৌলিক ধারণা: তিনিই প্রথম দেখান যে, ভিন্ন ভরের দুটি বস্তু একই উচ্চতা থেকে পড়লে একই সময়ে নিচে পড়ে, যদি বায়ু প্রতিরোধের মতো কোনো বাধা না থাকে। এটি চিরায়ত গতিবিদ্যার একটি মৌলিক ধারণা।
সংক্ষেপে, গ্যালিলিও গতিবিদ্যার মূল ধারণাগুলোর ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন, এবং নিউটন সেই ভিত্তির ওপর গণিত ও সূত্রের একটি সুসংহত কাঠামো গড়ে তুলেছেন। তাই দু'জনকেই গতিবিদ্যার বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে গণ্য করা হয়।
Father of The Classical Physics |The Sir Isaac Newton | His whole life | Short Biography
এই ভিডিওটি স্যার আইজ্যাক নিউটনের জীবন ও চিরায়ত পদার্থবিজ্ঞানে তার অবদান সম্পর্কে আলোচনা করে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন