গীতিকবিতার জনক কে
বাংলা সাহিত্যে বিহারীলাল চক্রবর্তীকে গীতিকবিতার জনক বলা হয়।
যদিও এর আগে বাংলা সাহিত্যে বৈষ্ণব পদাবলী এবং শাক্তপদাবলীর মাধ্যমে গীতিকবিতার ধারা বিদ্যমান ছিল, কিন্তু সেগুলো ছিল মূলত ধর্মীয় এবং সম্প্রদায়গত আবেগ-অনুভূতির প্রকাশ।
বিহারীলাল চক্রবর্তীই প্রথম কবি যিনি বাংলা কবিতায় একান্ত ব্যক্তিগত অনুভূতির প্রকাশ ঘটিয়েছেন। তিনি কবির হৃদয়ের আনন্দ, বেদনা, প্রকৃতিপ্রেম, এবং রোমান্টিকতাকে তার কবিতায় প্রাধান্য দিয়েছেন। তিনি কবিতার বাহ্যিক ঘটনা বা কাহিনীর পরিবর্তে অন্তরের নিভৃত ভাবকেই ফুটিয়ে তোলেন, যা আধুনিক গীতিকবিতার মূল বৈশিষ্ট্য।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে "বাংলা গীতিকাব্যের ভোরের পাখি" বলে আখ্যায়িত করেছিলেন, কারণ তিনিই বাংলা কবিতায় গীতিকবিতার নতুন যুগের সূচনা করেন। তার উল্লেখযোগ্য গীতিকাব্যগুলোর মধ্যে রয়েছে:
'বঙ্গসুন্দরী'
'সারদামঙ্গল'
'সাধের আসন'
বাংলা গীতিকবিতার জনক হিসেবে বিহারীলাল চক্রবর্তীকে (১৮৩৫-১৮৯৪) গণ্য করা হয়।
যদিও তার আগে বাংলা সাহিত্যে গীতিকবিতার ধারা ছিল, তবে বিহারীলালই প্রথম সার্থকভাবে ব্যক্তিগত অনুভূতি এবং গীতোচ্ছ্বাসকে কবিতায় ফুটিয়ে তোলেন। তিনি তৎকালীন প্রচলিত মহাকাব্যের ধারা থেকে সরে এসে বাংলা কবিতায় একটি নতুন ও রোম্যান্টিক ধারার সূচনা করেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে "বাংলা গীতিকাব্য-ধারার ভোরের পাখি" বলে অভিহিত করেছেন এবং তার কাব্য দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন। বিহারীলালের উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে সারদামঙ্গল, বঙ্গসুন্দরী, এবং সাধের আসন।
বাংলা গীতিকবিতার জনক হিসেবে বিহারীলাল চক্রবর্তীকে (১৮৩৫-১৮৯৪) গণ্য করা হয়।
যদিও তার আগে বাংলা সাহিত্যে গীতিকবিতার ধারা ছিল, তবে বিহারীলালই প্রথম সার্থকভাবে ব্যক্তিগত অনুভূতি এবং গীতোচ্ছ্বাসকে কবিতায় ফুটিয়ে তোলেন। তিনি তৎকালীন প্রচলিত মহাকাব্যের ধারা থেকে সরে এসে বাংলা কবিতায় একটি নতুন ও রোম্যান্টিক ধারার সূচনা করেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাকে "বাংলা গীতিকাব্য-ধারার ভোরের পাখি" বলে অভিহিত করেছেন এবং তার কাব্য দ্বারা গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন। বিহারীলালের উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থগুলোর মধ্যে রয়েছে সারদামঙ্গল, বঙ্গসুন্দরী, এবং সাধের আসন।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন