গানের জনক কে
গান বা সঙ্গীতের কোনো একক জনক নেই। এটি মানব সভ্যতার বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন সংস্কৃতিতে স্বাধীনভাবে বিকশিত হয়েছে। তবে নির্দিষ্ট ধরনের সঙ্গীতের জনক হিসেবে কিছু ব্যক্তিকে গণ্য করা হয়।
ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীত
ভারতীয় শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের জনক হিসেবে কোনো নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে ধরা হয় না। তবে সামবেদকে ভারতীয় সঙ্গীতের মূল উৎস হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি চারটি বেদের মধ্যে অন্যতম, যেখানে যজ্ঞের মন্ত্রগুলোকে সুরের মাধ্যমে পরিবেশন করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আধুনিক বাংলা গান
আধুনিক বাংলা গানের জনক হিসেবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে গণ্য করা হয়। তার গানগুলো, যা 'রবীন্দ্রসঙ্গীত' নামে পরিচিত, বাংলা গানের একটি স্বতন্ত্র ধারা তৈরি করেছে এবং এর আবেদন আজও অমলিন। তিনি কেবল সুরকারই ছিলেন না, একজন গীতিকার এবং সুরকার হিসেবেও তার অবদান অতুলনীয়।
পৃথিবীর কোনো একটি নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে গানের জনক বলা সম্ভব নয়। গান একটি প্রাচীন শিল্পমাধ্যম, যা বিভিন্ন সংস্কৃতিতে স্বাধীনভাবে বিকশিত হয়েছে। তবে বিভিন্ন ধরনের গানের ধারার বা আধুনিক গানের ক্ষেত্রে কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে জনক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ভারতীয় উপমহাদেশের সংগীত
সামবেদ: অনেকে প্রাচীন ভারতীয় সামবেদকে সঙ্গীতের মূল উৎস হিসেবে বিবেচনা করেন। এটি মন্ত্র ও শ্লোকের মাধ্যমে সুরের প্রথম ব্যবহারিক দৃষ্টান্ত। তাই এটিকে সঙ্গীতের এক প্রকার প্রাচীনতম রূপ বলা যায়।
বাংলা আধুনিক গান
কাজী নজরুল ইসলাম: আধুনিক বাংলা গানের জনক হিসেবে কাজী নজরুল ইসলামকে গণ্য করা হয়। তিনি বাংলা গানে এক নতুন ধারা যোগ করেন, যেখানে বিভিন্ন ধরনের সুর ও বিষয়বস্তুর ব্যবহার দেখা যায়। তার গানগুলোতে দেশপ্রেম, সাম্য, প্রেম ও বিদ্রোহের সুর মিশে আছে।
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
পাশ্চাত্য সঙ্গীত: পাশ্চাত্য সঙ্গীতের ইতিহাসে অনেকেই অবদান রেখেছেন, তবে প্রাচীন গ্রিসের পিথাগোরাসকে সঙ্গীতের গণিত ও সুরের অনুপাত নিয়ে কাজ করার জন্য প্রায়শই সঙ্গীতের তাত্ত্বিক দিকটার জনক বলা হয়।
বাংলা টপ্পা গান: রামনিধি গুপ্ত বা নিধুবাবুকে বাংলা টপ্পা গানের জনক বলা হয়।
ভাটিয়ালি ও পল্লীগীতি: সঙ্গীতশিল্পী আব্বাসউদ্দীন আহমেদকে ভাটিয়ালি ও পল্লীগানের জনক হিসেবে ধরা হয়।
সুতরাং, সার্বিকভাবে গানের কোনো একক জনক নেই, তবে বিভিন্ন ধারায় ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তিকে এই সম্মান দেওয়া হয়।
পৃথিবীর কোনো একটি নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে গানের জনক বলা সম্ভব নয়। গান একটি প্রাচীন শিল্পমাধ্যম, যা বিভিন্ন সংস্কৃতিতে স্বাধীনভাবে বিকশিত হয়েছে। তবে বিভিন্ন ধরনের গানের ধারার বা আধুনিক গানের ক্ষেত্রে কিছু নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে জনক হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ভারতীয় উপমহাদেশের সংগীত
সামবেদ: অনেকে প্রাচীন ভারতীয় সামবেদকে সঙ্গীতের মূল উৎস হিসেবে বিবেচনা করেন। এটি মন্ত্র ও শ্লোকের মাধ্যমে সুরের প্রথম ব্যবহারিক দৃষ্টান্ত। তাই এটিকে সঙ্গীতের এক প্রকার প্রাচীনতম রূপ বলা যায়।
বাংলা আধুনিক গান
কাজী নজরুল ইসলাম: আধুনিক বাংলা গানের জনক হিসেবে কাজী নজরুল ইসলামকে গণ্য করা হয়। তিনি বাংলা গানে এক নতুন ধারা যোগ করেন, যেখানে বিভিন্ন ধরনের সুর ও বিষয়বস্তুর ব্যবহার দেখা যায়। তার গানগুলোতে দেশপ্রেম, সাম্য, প্রেম ও বিদ্রোহের সুর মিশে আছে।
অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
পাশ্চাত্য সঙ্গীত: পাশ্চাত্য সঙ্গীতের ইতিহাসে অনেকেই অবদান রেখেছেন, তবে প্রাচীন গ্রিসের পিথাগোরাসকে সঙ্গীতের গণিত ও সুরের অনুপাত নিয়ে কাজ করার জন্য প্রায়শই সঙ্গীতের তাত্ত্বিক দিকটার জনক বলা হয়।
বাংলা টপ্পা গান: রামনিধি গুপ্ত বা নিধুবাবুকে বাংলা টপ্পা গানের জনক বলা হয়।
ভাটিয়ালি ও পল্লীগীতি: সঙ্গীতশিল্পী আব্বাসউদ্দীন আহমেদকে ভাটিয়ালি ও পল্লীগানের জনক হিসেবে ধরা হয়।
সুতরাং, সার্বিকভাবে গানের কোনো একক জনক নেই, তবে বিভিন্ন ধারায় ভিন্ন ভিন্ন ব্যক্তিকে এই সম্মান দেওয়া হয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন