ঙ্গ"ঙ্ক" (Nko) একটি বাংলা যুক্তাক্ষর, যা দুটি ব্যঞ্জনবর্ণের সমন্বয়ে গঠিত: 'ঙ' (ng) এবং 'ক' (k)।
এটি বাংলা বর্ণমালার একটি সাধারণ যুক্তাক্ষর এবং এর উচ্চারণ অনেকটা 'ং'-এর পর 'ক'-এর মতো শোনায়। এর কিছু উদাহরণ হলো:
অঙ্ক (angka) - যার অর্থ সংখ্যা বা গণনা।
শঙ্কা (shaṅka) - যার অর্থ ভয় বা আশঙ্কা।
পঙ্কজ (paṅkaj) - যার অর্থ পদ্মফুল, যা কাদা থেকে জন্মায়।
ঙ্কুশ (aṅkush) - যার অর্থ অঙ্কুশ বা হাতিকে নিয়ন্ত্রণ করার যন্ত্র।
'ঙ্ক' (nka) হলো বাংলা বর্ণমালার একটি যুক্তবর্ণ। এটি দুটি ব্যঞ্জনবর্ণের সমন্বয়ে গঠিত:
ঙ (ঙ)
ক (ক)
অর্থাৎ, ঙ + ক = ঙ্ক
এই যুক্তবর্ণটি কিছু নির্দিষ্ট বাংলা শব্দে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ:
অঙ্ক (onko - অর্থ: সংখ্যা বা হিসাব)
শঙ্কিত (shonkit - অর্থ: ভীত বা চিন্তিত)
পঙ্কিল (ponkil - অর্থ: কাদাময় বা নোংরা)
আকর্ষণীয় (akorshonio - অর্থ: আকর্ষণীয়)
ফাঙ্কশন (function)
"ঙ্ক" (Nko) একটি বাংলা যুক্তাক্ষর, যা দুটি ব্যঞ্জনবর্ণের সমন্বয়ে গঠিত: 'ঙ' (ng) এবং 'ক' (k)।
এটি বাংলা বর্ণমালার একটি সাধারণ যুক্তাক্ষর এবং এর উচ্চারণ অনেকটা 'ং'-এর পর 'ক'-এর মতো শোনায়। এর কিছু উদাহরণ হলো:
অঙ্ক (angka) - যার অর্থ সংখ্যা বা গণনা।
শঙ্কা (shaṅka) - যার অর্থ ভয় বা আশঙ্কা।
পঙ্কজ (paṅkaj) - যার অর্থ পদ্মফুল, যা কাদা থেকে জন্মায়।
ঙ্কুশ (aṅkush) - যার অর্থ অঙ্কুশ বা হাতিকে নিয়ন্ত্রণ করার যন্ত্র।
'ঙ্ক' (nka) হলো বাংলা বর্ণমালার একটি যুক্তবর্ণ। এটি দুটি ব্যঞ্জনবর্ণের সমন্বয়ে গঠিত:
ঙ (ঙ)
ক (ক)
অর্থাৎ, ঙ + ক = ঙ্ক
এই যুক্তবর্ণটি কিছু নির্দিষ্ট বাংলা শব্দে ব্যবহৃত হয়। উদাহরণস্বরূপ:
অঙ্ক (onko - অর্থ: সংখ্যা বা হিসাব)
শঙ্কিত (shonkit - অর্থ: ভীত বা চিন্তিত)
পঙ্কিল (ponkil - অর্থ: কাদাময় বা নোংরা)
আকর্ষণীয় (akorshonio - অর্থ: আকর্ষণীয়)
ফাঙ্কশন (function)
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন