গ্রামীণফোনের প্রতিষ্ঠাতা কে

 গ্রামীণফোনের প্রতিষ্ঠাতা কে


গ্রামীণফোনের প্রতিষ্ঠাতা মূলত দুজন ব্যক্তি— মুহাম্মদ ইউনূস এবং ইকবাল কাদির

১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে, ইকবাল কাদির নামের একজন বাংলাদেশি-আমেরিকান উদ্যোক্তা বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদে মোবাইল ফোন পরিষেবা চালু করার ধারণা নিয়ে কাজ শুরু করেন। তিনি এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

ড. ইউনূস এই ধারণায় অনুপ্রাণিত হন এবং গ্রামীণ ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকম প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর গ্রামীণ টেলিকম নরওয়ের টেলিকম কোম্পানি টেলিনর-এর সাথে একটি যৌথ উদ্যোগ হিসেবে গ্রামীণফোন প্রতিষ্ঠা করে।

১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ গ্রামীণফোন তাদের কার্যক্রম শুরু করে। এর মূল লক্ষ্য ছিল 'পল্লি ফোন' প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন করা, যেখানে একজন নারী উদ্যোক্তা একটি মোবাইল ফোন কিনে গ্রামবাসীকে কল করার সুযোগ করে দিতেন এবং এর মাধ্যমে তিনি জীবিকা নির্বাহ করতে পারতেন।গ্রামীণফোনের প্রতিষ্ঠাতা মূলত দুজন ব্যক্তি— মুহাম্মদ ইউনূস এবং ইকবাল কাদির

১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে, ইকবাল কাদির নামের একজন বাংলাদেশি-আমেরিকান উদ্যোক্তা বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদে মোবাইল ফোন পরিষেবা চালু করার ধারণা নিয়ে কাজ শুরু করেন। তিনি এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

ড. ইউনূস এই ধারণায় অনুপ্রাণিত হন এবং গ্রামীণ ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকম প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর গ্রামীণ টেলিকম নরওয়ের টেলিকম কোম্পানি টেলিনর-এর সাথে একটি যৌথ উদ্যোগ হিসেবে গ্রামীণফোন প্রতিষ্ঠা করে।

১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ গ্রামীণফোন তাদের কার্যক্রম শুরু করে। এর মূল লক্ষ্য ছিল 'পল্লি ফোন' প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন করা, যেখানে একজন নারী উদ্যোক্তা একটি মোবাইল ফোন কিনে গ্রামবাসীকে কল করার সুযোগ করে দিতেন এবং এর মাধ্যমে তিনি জীবিকা নির্বাহ করতে পারতেন।গ্রামীণফোনের প্রতিষ্ঠাতা মূলত দুজন ব্যক্তি— মুহাম্মদ ইউনূস এবং ইকবাল কাদির

১৯৯০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে, ইকবাল কাদির নামের একজন বাংলাদেশি-আমেরিকান উদ্যোক্তা বাংলাদেশের গ্রামীণ জনপদে মোবাইল ফোন পরিষেবা চালু করার ধারণা নিয়ে কাজ শুরু করেন। তিনি এই প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য ড. মুহাম্মদ ইউনূসের গ্রামীণ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

ড. ইউনূস এই ধারণায় অনুপ্রাণিত হন এবং গ্রামীণ ব্যাংকের সহযোগী প্রতিষ্ঠান গ্রামীণ টেলিকম প্রতিষ্ঠা করেন। এরপর গ্রামীণ টেলিকম নরওয়ের টেলিকম কোম্পানি টেলিনর-এর সাথে একটি যৌথ উদ্যোগ হিসেবে গ্রামীণফোন প্রতিষ্ঠা করে।

১৯৯৭ সালের ২৬ মার্চ গ্রামীণফোন তাদের কার্যক্রম শুরু করে। এর মূল লক্ষ্য ছিল 'পল্লি ফোন' প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামীণ অর্থনীতির উন্নয়ন করা, যেখানে একজন নারী উদ্যোক্তা একটি মোবাইল ফোন কিনে গ্রামবাসীকে কল করার সুযোগ করে দিতেন এবং এর মাধ্যমে তিনি জীবিকা নির্বাহ করতে পারতেন।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন