স্বামী স্ত্রীর দুধ খেলে কি হয়ইসলামে স্বামী স্ত্রীর দুধ পানের বিষয়ে যে বিধান রয়েছে, তা হলো:
ইসলামে স্বামী স্ত্রীর দুধ পানের বিষয়ে যে বিধান রয়েছে, তা হলো:
ইসলামিক বিধান
১. দুধ পান করা হারাম বা নিষিদ্ধ: অধিকাংশ ইসলামী পণ্ডিতের মতে, স্ত্রীর দুধ পান করা স্বামীর জন্য হারাম (নিষিদ্ধ)। এটি মাকরুহ তাহরীমী (ঘোর অপছন্দনীয়) এবং গুনাহের কাজ।
২. কারণ: মানুষের দুধ সাধারণত তার সন্তানের জন্য নির্দিষ্ট। আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কুরআনে উল্লেখ করেছেন: "মায়েরা তাদের সন্তানদের পূর্ণ দু বছর দুধ পান করাবে।" (সূরা বাকারা: ২৩৩)। ইসলামে মানবদেহের অংশ (দুধও এর অন্তর্ভুক্ত) প্রয়োজন ছাড়া ব্যবহার করা বা পান করাকে অসম্মানজনক এবং নিষিদ্ধ হিসেবে দেখা হয়।
৩. বিবাহের উপর প্রভাব:
* বিবাহ বাতিল হয় না (তালাক হয় না): স্বামী যদি স্ত্রীর দুধ পান করে ফেলেন, তবে তাদের বিবাহ বন্ধন বাতিল হয়ে যায় না বা তালাক হয় না।
* প্রাপ্তবয়স্কের দুধপান: প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় কোনো নারীর দুধ পান করলে দুধ-সম্পর্কিত মাহরাম (যে কারণে বিবাহ হারাম হয়) প্রতিষ্ঠিত হয় না। মাহরাম সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য শিশুটির বয়স সাধারণত দুই বছর (হানাফি মাযহাবে আড়াই বছর) এর মধ্যে হতে হয় এবং কমপক্ষে নির্দিষ্ট সংখ্যকবার দুধ পান করতে হয়। স্বামী যেহেতু প্রাপ্তবয়স্ক, তাই স্ত্রীর দুধ পান করার ফলে স্ত্রী স্বামীর 'দুধ-মা' হন না এবং তাদের বিবাহ অক্ষত থাকে।
৪. ভুলে বা অসাবধানতাবশত: যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে বা ভুলবশত সামান্য দুধ পান করে ফেলা হয়, তবে এর জন্য গুনাহ হবে না। তবে ইচ্ছাকৃতভাবে পান করা যাবে না।
১. দুধ পান করা হারাম বা নিষিদ্ধ: অধিকাংশ ইসলামী পণ্ডিতের মতে, স্ত্রীর দুধ পান করা স্বামীর জন্য হারাম (নিষিদ্ধ)। এটি মাকরুহ তাহরীমী (ঘোর অপছন্দনীয়) এবং গুনাহের কাজ।
২. কারণ: মানুষের দুধ সাধারণত তার সন্তানের জন্য নির্দিষ্ট। আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কুরআনে উল্লেখ করেছেন: "মায়েরা তাদের সন্তানদের পূর্ণ দু বছর দুধ পান করাবে।" (সূরা বাকারা: ২৩৩)। ইসলামে মানবদেহের অংশ (দুধও এর অন্তর্ভুক্ত) প্রয়োজন ছাড়া ব্যবহার করা বা পান করাকে অসম্মানজনক এবং নিষিদ্ধ হিসেবে দেখা হয়।
৩. বিবাহের উপর প্রভাব:
* বিবাহ বাতিল হয় না (তালাক হয় না): স্বামী যদি স্ত্রীর দুধ পান করে ফেলেন, তবে তাদের বিবাহ বন্ধন বাতিল হয়ে যায় না বা তালাক হয় না।
* প্রাপ্তবয়স্কের দুধপান: প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় কোনো নারীর দুধ পান করলে দুধ-সম্পর্কিত মাহরাম (যে কারণে বিবাহ হারাম হয়) প্রতিষ্ঠিত হয় না। মাহরাম সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য শিশুটির বয়স সাধারণত দুই বছর (হানাফি মাযহাবে আড়াই বছর) এর মধ্যে হতে হয় এবং কমপক্ষে নির্দিষ্ট সংখ্যকবার দুধ পান করতে হয়। স্বামী যেহেতু প্রাপ্তবয়স্ক, তাই স্ত্রীর দুধ পান করার ফলে স্ত্রী স্বামীর 'দুধ-মা' হন না এবং তাদের বিবাহ অক্ষত থাকে।
৪. ভুলে বা অসাবধানতাবশত: যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে বা ভুলবশত সামান্য দুধ পান করে ফেলা হয়, তবে এর জন্য গুনাহ হবে না। তবে ইচ্ছাকৃতভাবে পান করা যাবে না।
করণীয়
** বিরত থাকা:** স্বামীর উচিত কঠোরভাবে স্ত্রীর দুধ পান করা থেকে বিরত থাকা।
সতর্কতা: ঘনিষ্ঠতার সময় যদি স্ত্রীর স্তনে দুধ থাকে এবং তা মুখে চলে আসার আশঙ্কা থাকে, তবে স্তন চোষণ বা লেহন করার সময় অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে।
তওবা: যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে এই কাজটি করে থাকেন, তবে তার উচিত আল্লাহর কাছে তওবা করা এবং ভবিষ্যতে এমন কাজ না করার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করা।
সারসংক্ষেপ: স্ত্রীর দুধ পান করা স্বামীর জন্য নিষিদ্ধ (হারাম) এবং গুনাহের কাজ, তবে এর কারণে বিবাহ ভঙ্গ হয় না বা স্ত্রী হারাম হয়ে যান না।
ইসলামে স্বামী স্ত্রীর দুধ পানের বিষয়ে যে বিধান রয়েছে, তা হলো:
** বিরত থাকা:** স্বামীর উচিত কঠোরভাবে স্ত্রীর দুধ পান করা থেকে বিরত থাকা।
সতর্কতা: ঘনিষ্ঠতার সময় যদি স্ত্রীর স্তনে দুধ থাকে এবং তা মুখে চলে আসার আশঙ্কা থাকে, তবে স্তন চোষণ বা লেহন করার সময় অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে।
তওবা: যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে এই কাজটি করে থাকেন, তবে তার উচিত আল্লাহর কাছে তওবা করা এবং ভবিষ্যতে এমন কাজ না করার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করা।
সারসংক্ষেপ: স্ত্রীর দুধ পান করা স্বামীর জন্য নিষিদ্ধ (হারাম) এবং গুনাহের কাজ, তবে এর কারণে বিবাহ ভঙ্গ হয় না বা স্ত্রী হারাম হয়ে যান না।
ইসলামে স্বামী স্ত্রীর দুধ পানের বিষয়ে যে বিধান রয়েছে, তা হলো:
ইসলামিক বিধান
১. দুধ পান করা হারাম বা নিষিদ্ধ: অধিকাংশ ইসলামী পণ্ডিতের মতে, স্ত্রীর দুধ পান করা স্বামীর জন্য হারাম (নিষিদ্ধ)। এটি মাকরুহ তাহরীমী (ঘোর অপছন্দনীয়) এবং গুনাহের কাজ।
২. কারণ: মানুষের দুধ সাধারণত তার সন্তানের জন্য নির্দিষ্ট। আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কুরআনে উল্লেখ করেছেন: "মায়েরা তাদের সন্তানদের পূর্ণ দু বছর দুধ পান করাবে।" (সূরা বাকারা: ২৩৩)। ইসলামে মানবদেহের অংশ (দুধও এর অন্তর্ভুক্ত) প্রয়োজন ছাড়া ব্যবহার করা বা পান করাকে অসম্মানজনক এবং নিষিদ্ধ হিসেবে দেখা হয়।
৩. বিবাহের উপর প্রভাব:
* বিবাহ বাতিল হয় না (তালাক হয় না): স্বামী যদি স্ত্রীর দুধ পান করে ফেলেন, তবে তাদের বিবাহ বন্ধন বাতিল হয়ে যায় না বা তালাক হয় না।
* প্রাপ্তবয়স্কের দুধপান: প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় কোনো নারীর দুধ পান করলে দুধ-সম্পর্কিত মাহরাম (যে কারণে বিবাহ হারাম হয়) প্রতিষ্ঠিত হয় না। মাহরাম সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য শিশুটির বয়স সাধারণত দুই বছর (হানাফি মাযহাবে আড়াই বছর) এর মধ্যে হতে হয় এবং কমপক্ষে নির্দিষ্ট সংখ্যকবার দুধ পান করতে হয়। স্বামী যেহেতু প্রাপ্তবয়স্ক, তাই স্ত্রীর দুধ পান করার ফলে স্ত্রী স্বামীর 'দুধ-মা' হন না এবং তাদের বিবাহ অক্ষত থাকে।
৪. ভুলে বা অসাবধানতাবশত: যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে বা ভুলবশত সামান্য দুধ পান করে ফেলা হয়, তবে এর জন্য গুনাহ হবে না। তবে ইচ্ছাকৃতভাবে পান করা যাবে না।
১. দুধ পান করা হারাম বা নিষিদ্ধ: অধিকাংশ ইসলামী পণ্ডিতের মতে, স্ত্রীর দুধ পান করা স্বামীর জন্য হারাম (নিষিদ্ধ)। এটি মাকরুহ তাহরীমী (ঘোর অপছন্দনীয়) এবং গুনাহের কাজ।
২. কারণ: মানুষের দুধ সাধারণত তার সন্তানের জন্য নির্দিষ্ট। আল্লাহ তা'আলা পবিত্র কুরআনে উল্লেখ করেছেন: "মায়েরা তাদের সন্তানদের পূর্ণ দু বছর দুধ পান করাবে।" (সূরা বাকারা: ২৩৩)। ইসলামে মানবদেহের অংশ (দুধও এর অন্তর্ভুক্ত) প্রয়োজন ছাড়া ব্যবহার করা বা পান করাকে অসম্মানজনক এবং নিষিদ্ধ হিসেবে দেখা হয়।
৩. বিবাহের উপর প্রভাব:
* বিবাহ বাতিল হয় না (তালাক হয় না): স্বামী যদি স্ত্রীর দুধ পান করে ফেলেন, তবে তাদের বিবাহ বন্ধন বাতিল হয়ে যায় না বা তালাক হয় না।
* প্রাপ্তবয়স্কের দুধপান: প্রাপ্তবয়স্ক অবস্থায় কোনো নারীর দুধ পান করলে দুধ-সম্পর্কিত মাহরাম (যে কারণে বিবাহ হারাম হয়) প্রতিষ্ঠিত হয় না। মাহরাম সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হওয়ার জন্য শিশুটির বয়স সাধারণত দুই বছর (হানাফি মাযহাবে আড়াই বছর) এর মধ্যে হতে হয় এবং কমপক্ষে নির্দিষ্ট সংখ্যকবার দুধ পান করতে হয়। স্বামী যেহেতু প্রাপ্তবয়স্ক, তাই স্ত্রীর দুধ পান করার ফলে স্ত্রী স্বামীর 'দুধ-মা' হন না এবং তাদের বিবাহ অক্ষত থাকে।
৪. ভুলে বা অসাবধানতাবশত: যদি অনিচ্ছাকৃতভাবে বা ভুলবশত সামান্য দুধ পান করে ফেলা হয়, তবে এর জন্য গুনাহ হবে না। তবে ইচ্ছাকৃতভাবে পান করা যাবে না।
করণীয়
** বিরত থাকা:** স্বামীর উচিত কঠোরভাবে স্ত্রীর দুধ পান করা থেকে বিরত থাকা।
সতর্কতা: ঘনিষ্ঠতার সময় যদি স্ত্রীর স্তনে দুধ থাকে এবং তা মুখে চলে আসার আশঙ্কা থাকে, তবে স্তন চোষণ বা লেহন করার সময় অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে।
তওবা: যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে এই কাজটি করে থাকেন, তবে তার উচিত আল্লাহর কাছে তওবা করা এবং ভবিষ্যতে এমন কাজ না করার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করা।
সারসংক্ষেপ: স্ত্রীর দুধ পান করা স্বামীর জন্য নিষিদ্ধ (হারাম) এবং গুনাহের কাজ, তবে এর কারণে বিবাহ ভঙ্গ হয় না বা স্ত্রী হারাম হয়ে যান না।
** বিরত থাকা:** স্বামীর উচিত কঠোরভাবে স্ত্রীর দুধ পান করা থেকে বিরত থাকা।
সতর্কতা: ঘনিষ্ঠতার সময় যদি স্ত্রীর স্তনে দুধ থাকে এবং তা মুখে চলে আসার আশঙ্কা থাকে, তবে স্তন চোষণ বা লেহন করার সময় অত্যন্ত সতর্ক থাকতে হবে।
তওবা: যদি কেউ ইচ্ছাকৃতভাবে এই কাজটি করে থাকেন, তবে তার উচিত আল্লাহর কাছে তওবা করা এবং ভবিষ্যতে এমন কাজ না করার দৃঢ় প্রতিজ্ঞা করা।
সারসংক্ষেপ: স্ত্রীর দুধ পান করা স্বামীর জন্য নিষিদ্ধ (হারাম) এবং গুনাহের কাজ, তবে এর কারণে বিবাহ ভঙ্গ হয় না বা স্ত্রী হারাম হয়ে যান না।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন