লাইলাতুল কদরের রাতে স্ত্রী সহবাস করা যাবে

 লাইলাতুল কদরের রাতে স্ত্রী সহবাস করা যাবে


আপনি জানতে চেয়েছেন যে লাইলাতুল কদরের রাতে স্ত্রী সহবাস করা যাবে কিনা?

ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী এর উত্তর হলো: হ্যাঁ, লাইলাতুল কদরের রাতে স্ত্রী সহবাস করা জায়েজ (বৈধ)।


🌙 লাইলাতুল কদরের রাতে সহবাসের বিধান

লাইলাতুল কদর বা শবে কদরের রাত হলো রমজানের শেষ দশ দিনের বেজোড় রাতগুলোর মধ্যে একটি। এই বিধানটি আসলে রমজানের রাতের জন্য প্রযোজ্য।

১. রমজানের রাতের বিধান:

* কুরআনের আয়াত: আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, রমজানে রোজা থাকা অবস্থায় দিনের বেলায় সহবাস করা হারাম। তবে ইফতারের পর থেকে ফজর বা সেহ্‌রির শেষ সময় পর্যন্ত স্বামী-স্ত্রীর জন্য সহবাস করা বৈধ।

> "রোযার রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস হালাল করা হয়েছে। তারা তোমাদের পোশাক এবং তোমরা তাদের পোশাক।" (সূরা আল-বাকারা, ২:১৮৭)

* যেহেতু লাইলাতুল কদরের রাতগুলোও রমজানের রাতের অন্তর্ভুক্ত, তাই মাগরিবের পর থেকে ফজর বা সুবহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত সহবাসের অনুমতি রয়েছে।

২. ইবাদতের গুরুত্ব:

* যদিও সহবাস বৈধ, তবে লাইলাতুল কদর অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ রাত এবং এই রাতে বেশি বেশি ইবাদত, নফল নামাজ, কুরআন তেলাওয়াত এবং দোয়া-জিকির করা উত্তম।

* নবী (সা.) রমজানের শেষ দশকে ইবাদতের জন্য কোমর বাঁধতেন এবং পরিবারের সদস্যদের জাগিয়ে দিতেন। এই সময় ইবাদতের প্রতি সর্বোচ্চ মনোযোগ দেওয়া উচিত।

৩. ইতিকাফকারীর জন্য নিষিদ্ধ:

* যদি কোনো ব্যক্তি মসজিদে ইতিকাফে থাকেন, তবে তার জন্য দিনের বেলায় বা রাতের বেলায়, যেকোনো সময়ে স্ত্রী সহবাস করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ইতিকাফের একটি অন্যতম শর্ত হলো সহবাস থেকে বিরত থাকা।

> "...তোমরা মসজিদে ই'তিকাফকালীন অবস্থায় স্ত্রীদের সাথে সহবাস করো না..." (সূরা আল-বাকারা, ২:১৮৭)

সংক্ষেপে: যদি কেউ ইতিকাফে না থাকেন, তবে লাইলাতুল কদরের রাতে ইফতারের পর থেকে ফজর পর্যন্ত সহবাস করা জায়েজ। তবে এই রাতে ইবাদতের গুরুত্ব অনেক বেশি, তাই ইবাদতকে অগ্রাধিকার দেওয়া শ্রেয়।

আর কোনো ইসলামিক বিষয় বা বিধান সম্পর্কে জানতে চাইলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।





আপনি জানতে চেয়েছেন যে লাইলাতুল কদরের রাতে স্ত্রী সহবাস করা যাবে কিনা?

ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী এর উত্তর হলো: হ্যাঁ, লাইলাতুল কদরের রাতে স্ত্রী সহবাস করা জায়েজ (বৈধ)।


🌙 লাইলাতুল কদরের রাতে সহবাসের বিধান

লাইলাতুল কদর বা শবে কদরের রাত হলো রমজানের শেষ দশ দিনের বেজোড় রাতগুলোর মধ্যে একটি। এই বিধানটি আসলে রমজানের রাতের জন্য প্রযোজ্য।

১. রমজানের রাতের বিধান:

* কুরআনের আয়াত: আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, রমজানে রোজা থাকা অবস্থায় দিনের বেলায় সহবাস করা হারাম। তবে ইফতারের পর থেকে ফজর বা সেহ্‌রির শেষ সময় পর্যন্ত স্বামী-স্ত্রীর জন্য সহবাস করা বৈধ।

> "রোযার রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস হালাল করা হয়েছে। তারা তোমাদের পোশাক এবং তোমরা তাদের পোশাক।" (সূরা আল-বাকারা, ২:১৮৭)

* যেহেতু লাইলাতুল কদরের রাতগুলোও রমজানের রাতের অন্তর্ভুক্ত, তাই মাগরিবের পর থেকে ফজর বা সুবহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত সহবাসের অনুমতি রয়েছে।

২. ইবাদতের গুরুত্ব:

* যদিও সহবাস বৈধ, তবে লাইলাতুল কদর অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ রাত এবং এই রাতে বেশি বেশি ইবাদত, নফল নামাজ, কুরআন তেলাওয়াত এবং দোয়া-জিকির করা উত্তম।

* নবী (সা.) রমজানের শেষ দশকে ইবাদতের জন্য কোমর বাঁধতেন এবং পরিবারের সদস্যদের জাগিয়ে দিতেন। এই সময় ইবাদতের প্রতি সর্বোচ্চ মনোযোগ দেওয়া উচিত।

৩. ইতিকাফকারীর জন্য নিষিদ্ধ:

* যদি কোনো ব্যক্তি মসজিদে ইতিকাফে থাকেন, তবে তার জন্য দিনের বেলায় বা রাতের বেলায়, যেকোনো সময়ে স্ত্রী সহবাস করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ইতিকাফের একটি অন্যতম শর্ত হলো সহবাস থেকে বিরত থাকা।

> "...তোমরা মসজিদে ই'তিকাফকালীন অবস্থায় স্ত্রীদের সাথে সহবাস করো না..." (সূরা আল-বাকারা, ২:১৮৭)

সংক্ষেপে: যদি কেউ ইতিকাফে না থাকেন, তবে লাইলাতুল কদরের রাতে ইফতারের পর থেকে ফজর পর্যন্ত সহবাস করা জায়েজ। তবে এই রাতে ইবাদতের গুরুত্ব অনেক বেশি, তাই ইবাদতকে অগ্রাধিকার দেওয়া শ্রেয়।

আর কোনো ইসলামিক বিষয় বা বিধান সম্পর্কে জানতে চাইলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।



আপনি জানতে চেয়েছেন যে লাইলাতুল কদরের রাতে স্ত্রী সহবাস করা যাবে কিনা?

ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী এর উত্তর হলো: হ্যাঁ, লাইলাতুল কদরের রাতে স্ত্রী সহবাস করা জায়েজ (বৈধ)।


🌙 লাইলাতুল কদরের রাতে সহবাসের বিধান

লাইলাতুল কদর বা শবে কদরের রাত হলো রমজানের শেষ দশ দিনের বেজোড় রাতগুলোর মধ্যে একটি। এই বিধানটি আসলে রমজানের রাতের জন্য প্রযোজ্য।

১. রমজানের রাতের বিধান:

* কুরআনের আয়াত: আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, রমজানে রোজা থাকা অবস্থায় দিনের বেলায় সহবাস করা হারাম। তবে ইফতারের পর থেকে ফজর বা সেহ্‌রির শেষ সময় পর্যন্ত স্বামী-স্ত্রীর জন্য সহবাস করা বৈধ।

> "রোযার রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস হালাল করা হয়েছে। তারা তোমাদের পোশাক এবং তোমরা তাদের পোশাক।" (সূরা আল-বাকারা, ২:১৮৭)

* যেহেতু লাইলাতুল কদরের রাতগুলোও রমজানের রাতের অন্তর্ভুক্ত, তাই মাগরিবের পর থেকে ফজর বা সুবহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত সহবাসের অনুমতি রয়েছে।

২. ইবাদতের গুরুত্ব:

* যদিও সহবাস বৈধ, তবে লাইলাতুল কদর অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ রাত এবং এই রাতে বেশি বেশি ইবাদত, নফল নামাজ, কুরআন তেলাওয়াত এবং দোয়া-জিকির করা উত্তম।

* নবী (সা.) রমজানের শেষ দশকে ইবাদতের জন্য কোমর বাঁধতেন এবং পরিবারের সদস্যদের জাগিয়ে দিতেন। এই সময় ইবাদতের প্রতি সর্বোচ্চ মনোযোগ দেওয়া উচিত।

৩. ইতিকাফকারীর জন্য নিষিদ্ধ:

* যদি কোনো ব্যক্তি মসজিদে ইতিকাফে থাকেন, তবে তার জন্য দিনের বেলায় বা রাতের বেলায়, যেকোনো সময়ে স্ত্রী সহবাস করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ইতিকাফের একটি অন্যতম শর্ত হলো সহবাস থেকে বিরত থাকা।

> "...তোমরা মসজিদে ই'তিকাফকালীন অবস্থায় স্ত্রীদের সাথে সহবাস করো না..." (সূরা আল-বাকারা, ২:১৮৭)

সংক্ষেপে: যদি কেউ ইতিকাফে না থাকেন, তবে লাইলাতুল কদরের রাতে ইফতারের পর থেকে ফজর পর্যন্ত সহবাস করা জায়েজ। তবে এই রাতে ইবাদতের গুরুত্ব অনেক বেশি, তাই ইবাদতকে অগ্রাধিকার দেওয়া শ্রেয়।

আর কোনো ইসলামিক বিষয় বা বিধান সম্পর্কে জানতে চাইলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।


আপনি জানতে চেয়েছেন যে লাইলাতুল কদরের রাতে স্ত্রী সহবাস করা যাবে কিনা?

ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী এর উত্তর হলো: হ্যাঁ, লাইলাতুল কদরের রাতে স্ত্রী সহবাস করা জায়েজ (বৈধ)।


🌙 লাইলাতুল কদরের রাতে সহবাসের বিধান

লাইলাতুল কদর বা শবে কদরের রাত হলো রমজানের শেষ দশ দিনের বেজোড় রাতগুলোর মধ্যে একটি। এই বিধানটি আসলে রমজানের রাতের জন্য প্রযোজ্য।

১. রমজানের রাতের বিধান:

* কুরআনের আয়াত: আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, রমজানে রোজা থাকা অবস্থায় দিনের বেলায় সহবাস করা হারাম। তবে ইফতারের পর থেকে ফজর বা সেহ্‌রির শেষ সময় পর্যন্ত স্বামী-স্ত্রীর জন্য সহবাস করা বৈধ।

> "রোযার রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস হালাল করা হয়েছে। তারা তোমাদের পোশাক এবং তোমরা তাদের পোশাক।" (সূরা আল-বাকারা, ২:১৮৭)

* যেহেতু লাইলাতুল কদরের রাতগুলোও রমজানের রাতের অন্তর্ভুক্ত, তাই মাগরিবের পর থেকে ফজর বা সুবহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত সহবাসের অনুমতি রয়েছে।

২. ইবাদতের গুরুত্ব:

* যদিও সহবাস বৈধ, তবে লাইলাতুল কদর অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ রাত এবং এই রাতে বেশি বেশি ইবাদত, নফল নামাজ, কুরআন তেলাওয়াত এবং দোয়া-জিকির করা উত্তম।

* নবী (সা.) রমজানের শেষ দশকে ইবাদতের জন্য কোমর বাঁধতেন এবং পরিবারের সদস্যদের জাগিয়ে দিতেন। এই সময় ইবাদতের প্রতি সর্বোচ্চ মনোযোগ দেওয়া উচিত।

৩. ইতিকাফকারীর জন্য নিষিদ্ধ:

* যদি কোনো ব্যক্তি মসজিদে ইতিকাফে থাকেন, তবে তার জন্য দিনের বেলায় বা রাতের বেলায়, যেকোনো সময়ে স্ত্রী সহবাস করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ইতিকাফের একটি অন্যতম শর্ত হলো সহবাস থেকে বিরত থাকা।

> "...তোমরা মসজিদে ই'তিকাফকালীন অবস্থায় স্ত্রীদের সাথে সহবাস করো না..." (সূরা আল-বাকারা, ২:১৮৭)

সংক্ষেপে: যদি কেউ ইতিকাফে না থাকেন, তবে লাইলাতুল কদরের রাতে ইফতারের পর থেকে ফজর পর্যন্ত সহবাস করা জায়েজ। তবে এই রাতে ইবাদতের গুরুত্ব অনেক বেশি, তাই ইবাদতকে অগ্রাধিকার দেওয়া শ্রেয়।

আর কোনো ইসলামিক বিষয় বা বিধান সম্পর্কে জানতে চাইলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

আপনি জানতে চেয়েছেন যে লাইলাতুল কদরের রাতে স্ত্রী সহবাস করা যাবে কিনা?

ইসলামী শরীয়ত অনুযায়ী এর উত্তর হলো: হ্যাঁ, লাইলাতুল কদরের রাতে স্ত্রী সহবাস করা জায়েজ (বৈধ)।


🌙 লাইলাতুল কদরের রাতে সহবাসের বিধান

লাইলাতুল কদর বা শবে কদরের রাত হলো রমজানের শেষ দশ দিনের বেজোড় রাতগুলোর মধ্যে একটি। এই বিধানটি আসলে রমজানের রাতের জন্য প্রযোজ্য।

১. রমজানের রাতের বিধান:

* কুরআনের আয়াত: আল্লাহ তাআলা পবিত্র কুরআনে স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, রমজানে রোজা থাকা অবস্থায় দিনের বেলায় সহবাস করা হারাম। তবে ইফতারের পর থেকে ফজর বা সেহ্‌রির শেষ সময় পর্যন্ত স্বামী-স্ত্রীর জন্য সহবাস করা বৈধ।

> "রোযার রাতে তোমাদের জন্য তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস হালাল করা হয়েছে। তারা তোমাদের পোশাক এবং তোমরা তাদের পোশাক।" (সূরা আল-বাকারা, ২:১৮৭)

* যেহেতু লাইলাতুল কদরের রাতগুলোও রমজানের রাতের অন্তর্ভুক্ত, তাই মাগরিবের পর থেকে ফজর বা সুবহে সাদিকের পূর্ব পর্যন্ত সহবাসের অনুমতি রয়েছে।

২. ইবাদতের গুরুত্ব:

* যদিও সহবাস বৈধ, তবে লাইলাতুল কদর অত্যন্ত মর্যাদাপূর্ণ রাত এবং এই রাতে বেশি বেশি ইবাদত, নফল নামাজ, কুরআন তেলাওয়াত এবং দোয়া-জিকির করা উত্তম।

* নবী (সা.) রমজানের শেষ দশকে ইবাদতের জন্য কোমর বাঁধতেন এবং পরিবারের সদস্যদের জাগিয়ে দিতেন। এই সময় ইবাদতের প্রতি সর্বোচ্চ মনোযোগ দেওয়া উচিত।

৩. ইতিকাফকারীর জন্য নিষিদ্ধ:

* যদি কোনো ব্যক্তি মসজিদে ইতিকাফে থাকেন, তবে তার জন্য দিনের বেলায় বা রাতের বেলায়, যেকোনো সময়ে স্ত্রী সহবাস করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। ইতিকাফের একটি অন্যতম শর্ত হলো সহবাস থেকে বিরত থাকা।

> "...তোমরা মসজিদে ই'তিকাফকালীন অবস্থায় স্ত্রীদের সাথে সহবাস করো না..." (সূরা আল-বাকারা, ২:১৮৭)

সংক্ষেপে: যদি কেউ ইতিকাফে না থাকেন, তবে লাইলাতুল কদরের রাতে ইফতারের পর থেকে ফজর পর্যন্ত সহবাস করা জায়েজ। তবে এই রাতে ইবাদতের গুরুত্ব অনেক বেশি, তাই ইবাদতকে অগ্রাধিকার দেওয়া শ্রেয়।

আর কোনো ইসলামিক বিষয় বা বিধান সম্পর্কে জানতে চাইলে জিজ্ঞাসা করতে পারেন।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন