ইসলামিক জামা
'ইসলামিক জামা' বলতে সাধারণত এমন পোশাককে বোঝায় যা ইসলাম ধর্মের শালীনতা ও পর্দার (হিজাব) নীতি মেনে চলে। এই পোশাকগুলো নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই প্রযোজ্য এবং এগুলো শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে ঢেকে রাখে, ঢিলেঢালা হয় এবং দৃষ্টি আকর্ষণ করে না।
বাংলাদেশে এবং বিশ্বজুড়ে ইসলামিক পোশাকের বিভিন্ন ধরন রয়েছে। নিচে নারী ও পুরুষদের জন্য কিছু জনপ্রিয় ইসলামিক পোশাকের ধারণা দেওয়া হলো:
🧕 মহিলাদের ইসলামিক পোশাক (শালীনতা বজায় রাখতে)
মহিলাদের জন্য ইসলামিক জামার মূল লক্ষ্য হলো শরীরের গঠনকে আড়াল করা এবং বাহ্যিক আকর্ষণ কমানো।
| পোশাকের নাম | বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার |
| আবায়া (Abaya) | একটি লম্বা, ঢিলেঢালা ওভার-গার্মেন্ট বা চাদরের মতো পোশাক, যা মাথা বা মুখ ছাড়া পুরো শরীরকে ঢেকে রাখে। এটি সাধারণত অন্য পোশাকের ওপর পরা হয়। |
| বোরকা / জিলবাব | এক ধরনের লম্বা, ঢিলেঢালা বাইরের পোশাক যা প্রায়শই মাথা থেকে পা পর্যন্ত আবৃত করে। বোরকায় কিছু ক্ষেত্রে মুখও ঢাকা থাকে (নিকাবসহ)। জিলবাব বোরকার চেয়ে কিছুটা কম কভারিং হতে পারে, তবে উদ্দেশ্য একই। |
| হিজাব / ওড়না | মাথা ও বুক ঢাকার জন্য ব্যবহৃত কাপড় বা স্কার্ফ। হিজাব (মাথা ঢাকা) আবায়া বা সাধারণ পোশাকের সাথে পরিধান করা হয়। |
| লং কামিজ / সালোয়ার কামিজ | আধুনিক বাংলাদেশি নারীরা শালীনতা বজায় রেখে লম্বা, হাতাওয়ালা এবং আরামদায়ক ফিটিংয়ের সালোয়ার কামিজ বা কুর্তা পরিধান করেন। |
| লম্বা স্কার্ট ও টপ | লম্বা হাতা এবং গলার অংশের দিকে মনোযোগ দিয়ে তৈরি স্কার্ট ও লম্বা টপস। |
🧔 পুরুষদের ইসলামিক পোশাক (পোশাক নীতি ও সুন্নাহ মেনে)
পুরুষদের ইসলামিক পোশাকের ক্ষেত্রে মূল নীতি হলো নাভির নিচ থেকে হাঁটুর নিচ পর্যন্ত আবৃত করা এবং কাপড় যেন গোড়ালির নিচে না ঝোলে (যা সুন্নাহ অনুযায়ী নিষিদ্ধ)।
| পোশাকের নাম | বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার |
| পাঞ্জাবি / কুর্তা | পুরুষদের জন্য সবচেয়ে প্রচলিত পোশাক। লম্বা হাতা এবং হাঁটু পর্যন্ত ঝোলা পাঞ্জাবি ইসলামিক পোশাকের অন্যতম উদাহরণ। |
| পায়জামা / ট্রাউজার | পাঞ্জাবির সাথে পরিধান করা ঢিলেঢালা পায়জামা বা ট্রাউজার। গোড়ালির ওপর পর্যন্ত পরা বা টাখনু খোলা রাখা সুন্নাহ সম্মত। |
| আলখাল্লা / জুব্বা (Thawb / Jubbah) | মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলিতে এবং বিভিন্ন ইসলামিক সমাজে প্রচলিত লম্বা, ঢিলেঢালা, কোট-সদৃশ পোশাক। |
| টুপি / পাগড়ি | ইবাদতের সময় বা ঐতিহ্যগতভাবে মাথা আবৃত করার জন্য ব্যবহৃত হয়। |
🕌 ইসলামিক পোশাকের মূল নীতি (সাধারণভাবে)
পোশাকের ধরন যাই হোক না কেন, ইসলামিক পোশাকের প্রধান শর্তগুলো হলো:
আবৃতকরণ: নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই আবশ্যকীয় অঙ্গগুলো অবশ্যই ঢেকে রাখতে হবে।
ঢিলেঢালা: পোশাকটি এমন হতে হবে যাতে শরীরের আকার বা গঠন স্পষ্ট বোঝা না যায়।
সাদামাটা: অতিরিক্ত চাকচিক্যপূর্ণ, জমকালো বা দৃষ্টি আকর্ষণকারী হওয়া উচিত নয়।
স্বচ্ছতা নয়: কাপড় এমন পাতলা হওয়া উচিত নয় যাতে ত্বক বা ভেতরের পোশাক দেখা যায়।
'ইসলামিক জামা' বলতে সাধারণত এমন পোশাককে বোঝায় যা ইসলাম ধর্মের শালীনতা ও পর্দার (হিজাব) নীতি মেনে চলে। এই পোশাকগুলো নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই প্রযোজ্য এবং এগুলো শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে ঢেকে রাখে, ঢিলেঢালা হয় এবং দৃষ্টি আকর্ষণ করে না।
বাংলাদেশে এবং বিশ্বজুড়ে ইসলামিক পোশাকের বিভিন্ন ধরন রয়েছে। নিচে নারী ও পুরুষদের জন্য কিছু জনপ্রিয় ইসলামিক পোশাকের ধারণা দেওয়া হলো:
🧕 মহিলাদের ইসলামিক পোশাক (শালীনতা বজায় রাখতে)
মহিলাদের জন্য ইসলামিক জামার মূল লক্ষ্য হলো শরীরের গঠনকে আড়াল করা এবং বাহ্যিক আকর্ষণ কমানো।
| পোশাকের নাম | বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার |
| আবায়া (Abaya) | একটি লম্বা, ঢিলেঢালা ওভার-গার্মেন্ট বা চাদরের মতো পোশাক, যা মাথা বা মুখ ছাড়া পুরো শরীরকে ঢেকে রাখে। এটি সাধারণত অন্য পোশাকের ওপর পরা হয়। |
| বোরকা / জিলবাব | এক ধরনের লম্বা, ঢিলেঢালা বাইরের পোশাক যা প্রায়শই মাথা থেকে পা পর্যন্ত আবৃত করে। বোরকায় কিছু ক্ষেত্রে মুখও ঢাকা থাকে (নিকাবসহ)। জিলবাব বোরকার চেয়ে কিছুটা কম কভারিং হতে পারে, তবে উদ্দেশ্য একই। |
| হিজাব / ওড়না | মাথা ও বুক ঢাকার জন্য ব্যবহৃত কাপড় বা স্কার্ফ। হিজাব (মাথা ঢাকা) আবায়া বা সাধারণ পোশাকের সাথে পরিধান করা হয়। |
| লং কামিজ / সালোয়ার কামিজ | আধুনিক বাংলাদেশি নারীরা শালীনতা বজায় রেখে লম্বা, হাতাওয়ালা এবং আরামদায়ক ফিটিংয়ের সালোয়ার কামিজ বা কুর্তা পরিধান করেন। |
| লম্বা স্কার্ট ও টপ | লম্বা হাতা এবং গলার অংশের দিকে মনোযোগ দিয়ে তৈরি স্কার্ট ও লম্বা টপস। |
🧔 পুরুষদের ইসলামিক পোশাক (পোশাক নীতি ও সুন্নাহ মেনে)
পুরুষদের ইসলামিক পোশাকের ক্ষেত্রে মূল নীতি হলো নাভির নিচ থেকে হাঁটুর নিচ পর্যন্ত আবৃত করা এবং কাপড় যেন গোড়ালির নিচে না ঝোলে (যা সুন্নাহ অনুযায়ী নিষিদ্ধ)।
| পোশাকের নাম | বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার |
| পাঞ্জাবি / কুর্তা | পুরুষদের জন্য সবচেয়ে প্রচলিত পোশাক। লম্বা হাতা এবং হাঁটু পর্যন্ত ঝোলা পাঞ্জাবি ইসলামিক পোশাকের অন্যতম উদাহরণ। |
| পায়জামা / ট্রাউজার | পাঞ্জাবির সাথে পরিধান করা ঢিলেঢালা পায়জামা বা ট্রাউজার। গোড়ালির ওপর পর্যন্ত পরা বা টাখনু খোলা রাখা সুন্নাহ সম্মত। |
| আলখাল্লা / জুব্বা (Thawb / Jubbah) | মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলিতে এবং বিভিন্ন ইসলামিক সমাজে প্রচলিত লম্বা, ঢিলেঢালা, কোট-সদৃশ পোশাক। |
| টুপি / পাগড়ি | ইবাদতের সময় বা ঐতিহ্যগতভাবে মাথা আবৃত করার জন্য ব্যবহৃত হয়। |
🕌 ইসলামিক পোশাকের মূল নীতি (সাধারণভাবে)
পোশাকের ধরন যাই হোক না কেন, ইসলামিক পোশাকের প্রধান শর্তগুলো হলো:
আবৃতকরণ: নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই আবশ্যকীয় অঙ্গগুলো অবশ্যই ঢেকে রাখতে হবে।
ঢিলেঢালা: পোশাকটি এমন হতে হবে যাতে শরীরের আকার বা গঠন স্পষ্ট বোঝা না যায়।
সাদামাটা: অতিরিক্ত চাকচিক্যপূর্ণ, জমকালো বা দৃষ্টি আকর্ষণকারী হওয়া উচিত নয়।
স্বচ্ছতা নয়: কাপড় এমন পাতলা হওয়া উচিত নয় যাতে ত্বক বা ভেতরের পোশাক দেখা যায়।
'ইসলামিক জামা' বলতে সাধারণত এমন পোশাককে বোঝায় যা ইসলাম ধর্মের শালীনতা ও পর্দার (হিজাব) নীতি মেনে চলে। এই পোশাকগুলো নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই প্রযোজ্য এবং এগুলো শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে ঢেকে রাখে, ঢিলেঢালা হয় এবং দৃষ্টি আকর্ষণ করে না।
বাংলাদেশে এবং বিশ্বজুড়ে ইসলামিক পোশাকের বিভিন্ন ধরন রয়েছে। নিচে নারী ও পুরুষদের জন্য কিছু জনপ্রিয় ইসলামিক পোশাকের ধারণা দেওয়া হলো:
🧕 মহিলাদের ইসলামিক পোশাক (শালীনতা বজায় রাখতে)
মহিলাদের জন্য ইসলামিক জামার মূল লক্ষ্য হলো শরীরের গঠনকে আড়াল করা এবং বাহ্যিক আকর্ষণ কমানো।
| পোশাকের নাম | বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার |
| আবায়া (Abaya) | একটি লম্বা, ঢিলেঢালা ওভার-গার্মেন্ট বা চাদরের মতো পোশাক, যা মাথা বা মুখ ছাড়া পুরো শরীরকে ঢেকে রাখে। এটি সাধারণত অন্য পোশাকের ওপর পরা হয়। |
| বোরকা / জিলবাব | এক ধরনের লম্বা, ঢিলেঢালা বাইরের পোশাক যা প্রায়শই মাথা থেকে পা পর্যন্ত আবৃত করে। বোরকায় কিছু ক্ষেত্রে মুখও ঢাকা থাকে (নিকাবসহ)। জিলবাব বোরকার চেয়ে কিছুটা কম কভারিং হতে পারে, তবে উদ্দেশ্য একই। |
| হিজাব / ওড়না | মাথা ও বুক ঢাকার জন্য ব্যবহৃত কাপড় বা স্কার্ফ। হিজাব (মাথা ঢাকা) আবায়া বা সাধারণ পোশাকের সাথে পরিধান করা হয়। |
| লং কামিজ / সালোয়ার কামিজ | আধুনিক বাংলাদেশি নারীরা শালীনতা বজায় রেখে লম্বা, হাতাওয়ালা এবং আরামদায়ক ফিটিংয়ের সালোয়ার কামিজ বা কুর্তা পরিধান করেন। |
| লম্বা স্কার্ট ও টপ | লম্বা হাতা এবং গলার অংশের দিকে মনোযোগ দিয়ে তৈরি স্কার্ট ও লম্বা টপস। |
🧔 পুরুষদের ইসলামিক পোশাক (পোশাক নীতি ও সুন্নাহ মেনে)
পুরুষদের ইসলামিক পোশাকের ক্ষেত্রে মূল নীতি হলো নাভির নিচ থেকে হাঁটুর নিচ পর্যন্ত আবৃত করা এবং কাপড় যেন গোড়ালির নিচে না ঝোলে (যা সুন্নাহ অনুযায়ী নিষিদ্ধ)।
| পোশাকের নাম | বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার |
| পাঞ্জাবি / কুর্তা | পুরুষদের জন্য সবচেয়ে প্রচলিত পোশাক। লম্বা হাতা এবং হাঁটু পর্যন্ত ঝোলা পাঞ্জাবি ইসলামিক পোশাকের অন্যতম উদাহরণ। |
| পায়জামা / ট্রাউজার | পাঞ্জাবির সাথে পরিধান করা ঢিলেঢালা পায়জামা বা ট্রাউজার। গোড়ালির ওপর পর্যন্ত পরা বা টাখনু খোলা রাখা সুন্নাহ সম্মত। |
| আলখাল্লা / জুব্বা (Thawb / Jubbah) | মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলিতে এবং বিভিন্ন ইসলামিক সমাজে প্রচলিত লম্বা, ঢিলেঢালা, কোট-সদৃশ পোশাক। |
| টুপি / পাগড়ি | ইবাদতের সময় বা ঐতিহ্যগতভাবে মাথা আবৃত করার জন্য ব্যবহৃত হয়। |
🕌 ইসলামিক পোশাকের মূল নীতি (সাধারণভাবে)
পোশাকের ধরন যাই হোক না কেন, ইসলামিক পোশাকের প্রধান শর্তগুলো হলো:
আবৃতকরণ: নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই আবশ্যকীয় অঙ্গগুলো অবশ্যই ঢেকে রাখতে হবে।
ঢিলেঢালা: পোশাকটি এমন হতে হবে যাতে শরীরের আকার বা গঠন স্পষ্ট বোঝা না যায়।
সাদামাটা: অতিরিক্ত চাকচিক্যপূর্ণ, জমকালো বা দৃষ্টি আকর্ষণকারী হওয়া উচিত নয়।
স্বচ্ছতা নয়: কাপড় এমন পাতলা হওয়া উচিত নয় যাতে ত্বক বা ভেতরের পোশাক দেখা যায়।
'ইসলামিক জামা' বলতে সাধারণত এমন পোশাককে বোঝায় যা ইসলাম ধর্মের শালীনতা ও পর্দার (হিজাব) নীতি মেনে চলে। এই পোশাকগুলো নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই প্রযোজ্য এবং এগুলো শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে ঢেকে রাখে, ঢিলেঢালা হয় এবং দৃষ্টি আকর্ষণ করে না।
বাংলাদেশে এবং বিশ্বজুড়ে ইসলামিক পোশাকের বিভিন্ন ধরন রয়েছে। নিচে নারী ও পুরুষদের জন্য কিছু জনপ্রিয় ইসলামিক পোশাকের ধারণা দেওয়া হলো:
🧕 মহিলাদের ইসলামিক পোশাক (শালীনতা বজায় রাখতে)
মহিলাদের জন্য ইসলামিক জামার মূল লক্ষ্য হলো শরীরের গঠনকে আড়াল করা এবং বাহ্যিক আকর্ষণ কমানো।
| পোশাকের নাম | বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার |
| আবায়া (Abaya) | একটি লম্বা, ঢিলেঢালা ওভার-গার্মেন্ট বা চাদরের মতো পোশাক, যা মাথা বা মুখ ছাড়া পুরো শরীরকে ঢেকে রাখে। এটি সাধারণত অন্য পোশাকের ওপর পরা হয়। |
| বোরকা / জিলবাব | এক ধরনের লম্বা, ঢিলেঢালা বাইরের পোশাক যা প্রায়শই মাথা থেকে পা পর্যন্ত আবৃত করে। বোরকায় কিছু ক্ষেত্রে মুখও ঢাকা থাকে (নিকাবসহ)। জিলবাব বোরকার চেয়ে কিছুটা কম কভারিং হতে পারে, তবে উদ্দেশ্য একই। |
| হিজাব / ওড়না | মাথা ও বুক ঢাকার জন্য ব্যবহৃত কাপড় বা স্কার্ফ। হিজাব (মাথা ঢাকা) আবায়া বা সাধারণ পোশাকের সাথে পরিধান করা হয়। |
| লং কামিজ / সালোয়ার কামিজ | আধুনিক বাংলাদেশি নারীরা শালীনতা বজায় রেখে লম্বা, হাতাওয়ালা এবং আরামদায়ক ফিটিংয়ের সালোয়ার কামিজ বা কুর্তা পরিধান করেন। |
| লম্বা স্কার্ট ও টপ | লম্বা হাতা এবং গলার অংশের দিকে মনোযোগ দিয়ে তৈরি স্কার্ট ও লম্বা টপস। |
🧔 পুরুষদের ইসলামিক পোশাক (পোশাক নীতি ও সুন্নাহ মেনে)
পুরুষদের ইসলামিক পোশাকের ক্ষেত্রে মূল নীতি হলো নাভির নিচ থেকে হাঁটুর নিচ পর্যন্ত আবৃত করা এবং কাপড় যেন গোড়ালির নিচে না ঝোলে (যা সুন্নাহ অনুযায়ী নিষিদ্ধ)।
| পোশাকের নাম | বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার |
| পাঞ্জাবি / কুর্তা | পুরুষদের জন্য সবচেয়ে প্রচলিত পোশাক। লম্বা হাতা এবং হাঁটু পর্যন্ত ঝোলা পাঞ্জাবি ইসলামিক পোশাকের অন্যতম উদাহরণ। |
| পায়জামা / ট্রাউজার | পাঞ্জাবির সাথে পরিধান করা ঢিলেঢালা পায়জামা বা ট্রাউজার। গোড়ালির ওপর পর্যন্ত পরা বা টাখনু খোলা রাখা সুন্নাহ সম্মত। |
| আলখাল্লা / জুব্বা (Thawb / Jubbah) | মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলিতে এবং বিভিন্ন ইসলামিক সমাজে প্রচলিত লম্বা, ঢিলেঢালা, কোট-সদৃশ পোশাক। |
| টুপি / পাগড়ি | ইবাদতের সময় বা ঐতিহ্যগতভাবে মাথা আবৃত করার জন্য ব্যবহৃত হয়। |
🕌 ইসলামিক পোশাকের মূল নীতি (সাধারণভাবে)
পোশাকের ধরন যাই হোক না কেন, ইসলামিক পোশাকের প্রধান শর্তগুলো হলো:
আবৃতকরণ: নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই আবশ্যকীয় অঙ্গগুলো অবশ্যই ঢেকে রাখতে হবে।
ঢিলেঢালা: পোশাকটি এমন হতে হবে যাতে শরীরের আকার বা গঠন স্পষ্ট বোঝা না যায়।
সাদামাটা: অতিরিক্ত চাকচিক্যপূর্ণ, জমকালো বা দৃষ্টি আকর্ষণকারী হওয়া উচিত নয়।
স্বচ্ছতা নয়: কাপড় এমন পাতলা হওয়া উচিত নয় যাতে ত্বক বা ভেতরের পোশাক দেখা যায়।
'ইসলামিক জামা' বলতে সাধারণত এমন পোশাককে বোঝায় যা ইসলাম ধর্মের শালীনতা ও পর্দার (হিজাব) নীতি মেনে চলে। এই পোশাকগুলো নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই প্রযোজ্য এবং এগুলো শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গকে ঢেকে রাখে, ঢিলেঢালা হয় এবং দৃষ্টি আকর্ষণ করে না।
বাংলাদেশে এবং বিশ্বজুড়ে ইসলামিক পোশাকের বিভিন্ন ধরন রয়েছে। নিচে নারী ও পুরুষদের জন্য কিছু জনপ্রিয় ইসলামিক পোশাকের ধারণা দেওয়া হলো:
🧕 মহিলাদের ইসলামিক পোশাক (শালীনতা বজায় রাখতে)
মহিলাদের জন্য ইসলামিক জামার মূল লক্ষ্য হলো শরীরের গঠনকে আড়াল করা এবং বাহ্যিক আকর্ষণ কমানো।
পোশাকের নাম বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার আবায়া (Abaya) একটি লম্বা, ঢিলেঢালা ওভার-গার্মেন্ট বা চাদরের মতো পোশাক, যা মাথা বা মুখ ছাড়া পুরো শরীরকে ঢেকে রাখে। এটি সাধারণত অন্য পোশাকের ওপর পরা হয়। বোরকা / জিলবাব এক ধরনের লম্বা, ঢিলেঢালা বাইরের পোশাক যা প্রায়শই মাথা থেকে পা পর্যন্ত আবৃত করে। বোরকায় কিছু ক্ষেত্রে মুখও ঢাকা থাকে (নিকাবসহ)। জিলবাব বোরকার চেয়ে কিছুটা কম কভারিং হতে পারে, তবে উদ্দেশ্য একই। হিজাব / ওড়না মাথা ও বুক ঢাকার জন্য ব্যবহৃত কাপড় বা স্কার্ফ। হিজাব (মাথা ঢাকা) আবায়া বা সাধারণ পোশাকের সাথে পরিধান করা হয়। লং কামিজ / সালোয়ার কামিজ আধুনিক বাংলাদেশি নারীরা শালীনতা বজায় রেখে লম্বা, হাতাওয়ালা এবং আরামদায়ক ফিটিংয়ের সালোয়ার কামিজ বা কুর্তা পরিধান করেন। লম্বা স্কার্ট ও টপ লম্বা হাতা এবং গলার অংশের দিকে মনোযোগ দিয়ে তৈরি স্কার্ট ও লম্বা টপস। 🧔 পুরুষদের ইসলামিক পোশাক (পোশাক নীতি ও সুন্নাহ মেনে)
পুরুষদের ইসলামিক পোশাকের ক্ষেত্রে মূল নীতি হলো নাভির নিচ থেকে হাঁটুর নিচ পর্যন্ত আবৃত করা এবং কাপড় যেন গোড়ালির নিচে না ঝোলে (যা সুন্নাহ অনুযায়ী নিষিদ্ধ)।
পোশাকের নাম বৈশিষ্ট্য ও ব্যবহার পাঞ্জাবি / কুর্তা পুরুষদের জন্য সবচেয়ে প্রচলিত পোশাক। লম্বা হাতা এবং হাঁটু পর্যন্ত ঝোলা পাঞ্জাবি ইসলামিক পোশাকের অন্যতম উদাহরণ। পায়জামা / ট্রাউজার পাঞ্জাবির সাথে পরিধান করা ঢিলেঢালা পায়জামা বা ট্রাউজার। গোড়ালির ওপর পর্যন্ত পরা বা টাখনু খোলা রাখা সুন্নাহ সম্মত। আলখাল্লা / জুব্বা (Thawb / Jubbah) মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলিতে এবং বিভিন্ন ইসলামিক সমাজে প্রচলিত লম্বা, ঢিলেঢালা, কোট-সদৃশ পোশাক। টুপি / পাগড়ি ইবাদতের সময় বা ঐতিহ্যগতভাবে মাথা আবৃত করার জন্য ব্যবহৃত হয়। 🕌 ইসলামিক পোশাকের মূল নীতি (সাধারণভাবে)
পোশাকের ধরন যাই হোক না কেন, ইসলামিক পোশাকের প্রধান শর্তগুলো হলো:
আবৃতকরণ: নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই আবশ্যকীয় অঙ্গগুলো অবশ্যই ঢেকে রাখতে হবে।
ঢিলেঢালা: পোশাকটি এমন হতে হবে যাতে শরীরের আকার বা গঠন স্পষ্ট বোঝা না যায়।
সাদামাটা: অতিরিক্ত চাকচিক্যপূর্ণ, জমকালো বা দৃষ্টি আকর্ষণকারী হওয়া উচিত নয়।
স্বচ্ছতা নয়: কাপড় এমন পাতলা হওয়া উচিত নয় যাতে ত্বক বা ভেতরের পোশাক দেখা যায়।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন