ইন্ডিয়ান গোল জামা

 ইন্ডিয়ান গোল জামা


'ইন্ডিয়ান গোল জামা' বলতে সাধারণত ভারতে তৈরি বা ভারতে প্রচলিত এমন পোশাককে বোঝানো হয় যা হয় গোলাকার কাট যুক্ত, অথবা সাধারণভাবে সালোয়ার কামিজ, কুর্তা/কুর্তি অথবা বিশেষ করে আনারকলি (Anarkali) বা গাউন (Gown) কাট-এর পোশাক।

এই ধরনের পোশাকগুলো তাদের নকশা, কাপড় এবং বৈচিত্র্যের কারণে বাংলাদেশেও অত্যন্ত জনপ্রিয়।

এখানে ইন্ডিয়ান গোল জামার কিছু জনপ্রিয় স্টাইল এবং ধরন দেওয়া হলো:

👗 ইন্ডিয়ান গোল জামার জনপ্রিয় ধরন

জামার ধরনবৈশিষ্ট্য ও স্টাইল
আনারকলি (Anarkali)এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় 'গোল জামা' স্টাইল। এটি একটি লম্বা, ফিটেড টপ (বডিস) এবং কোমর থেকে শুরু করে নিচে বিস্তৃত ফ্লেয়ার্ড বা ঘের দেওয়া (গোলাকার) স্কার্ট-সদৃশ অংশ থাকে। এটি মুঘল আমলের ঐতিহ্য বহন করে এবং সাধারণত বিয়ে বা উৎসবে পরা হয়।
গাগ্রা / লেহেঙ্গা (Ghaghras / Lehenga)এটি তিন-পিসের পোশাক— ব্লাউজ, স্কার্ট এবং ওড়না। এর স্কার্ট অংশটি বিশাল ঘের দেওয়া ও গোলাকার হয়। যদিও এটি জামা নয়, তবে এর ঘেরের কারণে এটি 'গোল জামা' ভাবনার কাছাকাছি।
আ-লাইন কুর্তি/ড্রেসএই জামাগুলো কাঁধ থেকে শুরু হয়ে নিচে ক্রমান্বয়ে প্রশস্ত হতে থাকে (A-আকৃতির), যা এক ধরনের গোলাকার লুক দেয় এবং দৈনন্দিন বা ক্যাজুয়াল ব্যবহারের জন্য আরামদায়ক।
ফ্লোর-লেংথ গাউনএটি ওয়েস্টার্ন গাউনের সাথে ভারতীয় ডিজাইনের মিশ্রণ। পুরো জামাটিই লম্বা এবং কোনো কাটিং ছাড়াই কোমর থেকে মেঝে পর্যন্ত ঢোলা ও গোলাকার থাকে।
লম্বা ফ্লেয়ার্ড কামিজসালোয়ার কামিজের মধ্যে কিছু ডিজাইন থাকে যেখানে কামিজের নিচের অংশ অনেক বেশি ঘেরযুক্ত ও ফ্লেয়ার্ড (ঘূর্ণায়মান) হয়, যা গোল জামার অনুভূতি দেয়।

🎨 ডিজাইনের উপাদান

ইন্ডিয়ান গোল জামাগুলির নকশা বিভিন্ন ভারতীয় অঞ্চলের শিল্পকলা এবং ফ্যাশন ট্রেন্ড দ্বারা প্রভাবিত:

  • কাপড়: সিল্ক, জর্জেট, শিফন, কটন সিল্ক, এবং বিশেষ উৎসবের জন্য বেনারসি বা ব্রোকেড কাপড় ব্যবহৃত হয়।

  • কাজ:

    • কারচুপি ও জারদৌসি: ভারী এবং জমকালো সোনালী বা রূপালী সুতোর কাজ।

    • চিকনকারি: লখনউয়ের ঐতিহ্যবাহী সূক্ষ্ম সাদা সুতোর এমব্রয়ডারি।

    • আয়না ও পুঁতির কাজ: জামাকে ঝলমলে ও আকর্ষণীয় করে তোলে।

    • প্রিন্ট: ব্লক প্রিন্ট বা ডিজিটাল প্রিন্টেড ফ্লোরাল বা ঐতিহ্যবাহী নকশা।

আপনি যদি বাংলাদেশে এই ধরনের জামা অনলাইনে বা কোনো নির্দিষ্ট দোকানে কিনতে চান, তবে আমি তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারি।






'ইন্ডিয়ান গোল জামা' বলতে সাধারণত ভারতে তৈরি বা ভারতে প্রচলিত এমন পোশাককে বোঝানো হয় যা হয় গোলাকার কাট যুক্ত, অথবা সাধারণভাবে সালোয়ার কামিজ, কুর্তা/কুর্তি অথবা বিশেষ করে আনারকলি (Anarkali) বা গাউন (Gown) কাট-এর পোশাক।

এই ধরনের পোশাকগুলো তাদের নকশা, কাপড় এবং বৈচিত্র্যের কারণে বাংলাদেশেও অত্যন্ত জনপ্রিয়।

এখানে ইন্ডিয়ান গোল জামার কিছু জনপ্রিয় স্টাইল এবং ধরন দেওয়া হলো:

👗 ইন্ডিয়ান গোল জামার জনপ্রিয় ধরন

জামার ধরনবৈশিষ্ট্য ও স্টাইল
আনারকলি (Anarkali)এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় 'গোল জামা' স্টাইল। এটি একটি লম্বা, ফিটেড টপ (বডিস) এবং কোমর থেকে শুরু করে নিচে বিস্তৃত ফ্লেয়ার্ড বা ঘের দেওয়া (গোলাকার) স্কার্ট-সদৃশ অংশ থাকে। এটি মুঘল আমলের ঐতিহ্য বহন করে এবং সাধারণত বিয়ে বা উৎসবে পরা হয়।
গাগ্রা / লেহেঙ্গা (Ghaghras / Lehenga)এটি তিন-পিসের পোশাক— ব্লাউজ, স্কার্ট এবং ওড়না। এর স্কার্ট অংশটি বিশাল ঘের দেওয়া ও গোলাকার হয়। যদিও এটি জামা নয়, তবে এর ঘেরের কারণে এটি 'গোল জামা' ভাবনার কাছাকাছি।
আ-লাইন কুর্তি/ড্রেসএই জামাগুলো কাঁধ থেকে শুরু হয়ে নিচে ক্রমান্বয়ে প্রশস্ত হতে থাকে (A-আকৃতির), যা এক ধরনের গোলাকার লুক দেয় এবং দৈনন্দিন বা ক্যাজুয়াল ব্যবহারের জন্য আরামদায়ক।
ফ্লোর-লেংথ গাউনএটি ওয়েস্টার্ন গাউনের সাথে ভারতীয় ডিজাইনের মিশ্রণ। পুরো জামাটিই লম্বা এবং কোনো কাটিং ছাড়াই কোমর থেকে মেঝে পর্যন্ত ঢোলা ও গোলাকার থাকে।
লম্বা ফ্লেয়ার্ড কামিজসালোয়ার কামিজের মধ্যে কিছু ডিজাইন থাকে যেখানে কামিজের নিচের অংশ অনেক বেশি ঘেরযুক্ত ও ফ্লেয়ার্ড (ঘূর্ণায়মান) হয়, যা গোল জামার অনুভূতি দেয়।

🎨 ডিজাইনের উপাদান

ইন্ডিয়ান গোল জামাগুলির নকশা বিভিন্ন ভারতীয় অঞ্চলের শিল্পকলা এবং ফ্যাশন ট্রেন্ড দ্বারা প্রভাবিত:

  • কাপড়: সিল্ক, জর্জেট, শিফন, কটন সিল্ক, এবং বিশেষ উৎসবের জন্য বেনারসি বা ব্রোকেড কাপড় ব্যবহৃত হয়।

  • কাজ:

    • কারচুপি ও জারদৌসি: ভারী এবং জমকালো সোনালী বা রূপালী সুতোর কাজ।

    • চিকনকারি: লখনউয়ের ঐতিহ্যবাহী সূক্ষ্ম সাদা সুতোর এমব্রয়ডারি।

    • আয়না ও পুঁতির কাজ: জামাকে ঝলমলে ও আকর্ষণীয় করে তোলে।

    • প্রিন্ট: ব্লক প্রিন্ট বা ডিজিটাল প্রিন্টেড ফ্লোরাল বা ঐতিহ্যবাহী নকশা।

আপনি যদি বাংলাদেশে এই ধরনের জামা অনলাইনে বা কোনো নির্দিষ্ট দোকানে কিনতে চান, তবে আমি তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারি।




'ইন্ডিয়ান গোল জামা' বলতে সাধারণত ভারতে তৈরি বা ভারতে প্রচলিত এমন পোশাককে বোঝানো হয় যা হয় গোলাকার কাট যুক্ত, অথবা সাধারণভাবে সালোয়ার কামিজ, কুর্তা/কুর্তি অথবা বিশেষ করে আনারকলি (Anarkali) বা গাউন (Gown) কাট-এর পোশাক।

এই ধরনের পোশাকগুলো তাদের নকশা, কাপড় এবং বৈচিত্র্যের কারণে বাংলাদেশেও অত্যন্ত জনপ্রিয়।

এখানে ইন্ডিয়ান গোল জামার কিছু জনপ্রিয় স্টাইল এবং ধরন দেওয়া হলো:

👗 ইন্ডিয়ান গোল জামার জনপ্রিয় ধরন

জামার ধরনবৈশিষ্ট্য ও স্টাইল
আনারকলি (Anarkali)এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় 'গোল জামা' স্টাইল। এটি একটি লম্বা, ফিটেড টপ (বডিস) এবং কোমর থেকে শুরু করে নিচে বিস্তৃত ফ্লেয়ার্ড বা ঘের দেওয়া (গোলাকার) স্কার্ট-সদৃশ অংশ থাকে। এটি মুঘল আমলের ঐতিহ্য বহন করে এবং সাধারণত বিয়ে বা উৎসবে পরা হয়।
গাগ্রা / লেহেঙ্গা (Ghaghras / Lehenga)এটি তিন-পিসের পোশাক— ব্লাউজ, স্কার্ট এবং ওড়না। এর স্কার্ট অংশটি বিশাল ঘের দেওয়া ও গোলাকার হয়। যদিও এটি জামা নয়, তবে এর ঘেরের কারণে এটি 'গোল জামা' ভাবনার কাছাকাছি।
আ-লাইন কুর্তি/ড্রেসএই জামাগুলো কাঁধ থেকে শুরু হয়ে নিচে ক্রমান্বয়ে প্রশস্ত হতে থাকে (A-আকৃতির), যা এক ধরনের গোলাকার লুক দেয় এবং দৈনন্দিন বা ক্যাজুয়াল ব্যবহারের জন্য আরামদায়ক।
ফ্লোর-লেংথ গাউনএটি ওয়েস্টার্ন গাউনের সাথে ভারতীয় ডিজাইনের মিশ্রণ। পুরো জামাটিই লম্বা এবং কোনো কাটিং ছাড়াই কোমর থেকে মেঝে পর্যন্ত ঢোলা ও গোলাকার থাকে।
লম্বা ফ্লেয়ার্ড কামিজসালোয়ার কামিজের মধ্যে কিছু ডিজাইন থাকে যেখানে কামিজের নিচের অংশ অনেক বেশি ঘেরযুক্ত ও ফ্লেয়ার্ড (ঘূর্ণায়মান) হয়, যা গোল জামার অনুভূতি দেয়।

🎨 ডিজাইনের উপাদান

ইন্ডিয়ান গোল জামাগুলির নকশা বিভিন্ন ভারতীয় অঞ্চলের শিল্পকলা এবং ফ্যাশন ট্রেন্ড দ্বারা প্রভাবিত:

  • কাপড়: সিল্ক, জর্জেট, শিফন, কটন সিল্ক, এবং বিশেষ উৎসবের জন্য বেনারসি বা ব্রোকেড কাপড় ব্যবহৃত হয়।

  • কাজ:

    • কারচুপি ও জারদৌসি: ভারী এবং জমকালো সোনালী বা রূপালী সুতোর কাজ।

    • চিকনকারি: লখনউয়ের ঐতিহ্যবাহী সূক্ষ্ম সাদা সুতোর এমব্রয়ডারি।

    • আয়না ও পুঁতির কাজ: জামাকে ঝলমলে ও আকর্ষণীয় করে তোলে।

    • প্রিন্ট: ব্লক প্রিন্ট বা ডিজিটাল প্রিন্টেড ফ্লোরাল বা ঐতিহ্যবাহী নকশা।

আপনি যদি বাংলাদেশে এই ধরনের জামা অনলাইনে বা কোনো নির্দিষ্ট দোকানে কিনতে চান, তবে আমি তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারি।



'ইন্ডিয়ান গোল জামা' বলতে সাধারণত ভারতে তৈরি বা ভারতে প্রচলিত এমন পোশাককে বোঝানো হয় যা হয় গোলাকার কাট যুক্ত, অথবা সাধারণভাবে সালোয়ার কামিজ, কুর্তা/কুর্তি অথবা বিশেষ করে আনারকলি (Anarkali) বা গাউন (Gown) কাট-এর পোশাক।

এই ধরনের পোশাকগুলো তাদের নকশা, কাপড় এবং বৈচিত্র্যের কারণে বাংলাদেশেও অত্যন্ত জনপ্রিয়।

এখানে ইন্ডিয়ান গোল জামার কিছু জনপ্রিয় স্টাইল এবং ধরন দেওয়া হলো:

👗 ইন্ডিয়ান গোল জামার জনপ্রিয় ধরন

জামার ধরনবৈশিষ্ট্য ও স্টাইল
আনারকলি (Anarkali)এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় 'গোল জামা' স্টাইল। এটি একটি লম্বা, ফিটেড টপ (বডিস) এবং কোমর থেকে শুরু করে নিচে বিস্তৃত ফ্লেয়ার্ড বা ঘের দেওয়া (গোলাকার) স্কার্ট-সদৃশ অংশ থাকে। এটি মুঘল আমলের ঐতিহ্য বহন করে এবং সাধারণত বিয়ে বা উৎসবে পরা হয়।
গাগ্রা / লেহেঙ্গা (Ghaghras / Lehenga)এটি তিন-পিসের পোশাক— ব্লাউজ, স্কার্ট এবং ওড়না। এর স্কার্ট অংশটি বিশাল ঘের দেওয়া ও গোলাকার হয়। যদিও এটি জামা নয়, তবে এর ঘেরের কারণে এটি 'গোল জামা' ভাবনার কাছাকাছি।
আ-লাইন কুর্তি/ড্রেসএই জামাগুলো কাঁধ থেকে শুরু হয়ে নিচে ক্রমান্বয়ে প্রশস্ত হতে থাকে (A-আকৃতির), যা এক ধরনের গোলাকার লুক দেয় এবং দৈনন্দিন বা ক্যাজুয়াল ব্যবহারের জন্য আরামদায়ক।
ফ্লোর-লেংথ গাউনএটি ওয়েস্টার্ন গাউনের সাথে ভারতীয় ডিজাইনের মিশ্রণ। পুরো জামাটিই লম্বা এবং কোনো কাটিং ছাড়াই কোমর থেকে মেঝে পর্যন্ত ঢোলা ও গোলাকার থাকে।
লম্বা ফ্লেয়ার্ড কামিজসালোয়ার কামিজের মধ্যে কিছু ডিজাইন থাকে যেখানে কামিজের নিচের অংশ অনেক বেশি ঘেরযুক্ত ও ফ্লেয়ার্ড (ঘূর্ণায়মান) হয়, যা গোল জামার অনুভূতি দেয়।

🎨 ডিজাইনের উপাদান

ইন্ডিয়ান গোল জামাগুলির নকশা বিভিন্ন ভারতীয় অঞ্চলের শিল্পকলা এবং ফ্যাশন ট্রেন্ড দ্বারা প্রভাবিত:

  • কাপড়: সিল্ক, জর্জেট, শিফন, কটন সিল্ক, এবং বিশেষ উৎসবের জন্য বেনারসি বা ব্রোকেড কাপড় ব্যবহৃত হয়।

  • কাজ:

    • কারচুপি ও জারদৌসি: ভারী এবং জমকালো সোনালী বা রূপালী সুতোর কাজ।

    • চিকনকারি: লখনউয়ের ঐতিহ্যবাহী সূক্ষ্ম সাদা সুতোর এমব্রয়ডারি।

    • আয়না ও পুঁতির কাজ: জামাকে ঝলমলে ও আকর্ষণীয় করে তোলে।

    • প্রিন্ট: ব্লক প্রিন্ট বা ডিজিটাল প্রিন্টেড ফ্লোরাল বা ঐতিহ্যবাহী নকশা।

আপনি যদি বাংলাদেশে এই ধরনের জামা অনলাইনে বা কোনো নির্দিষ্ট দোকানে কিনতে চান, তবে আমি তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারি।





'ইন্ডিয়ান গোল জামা' বলতে সাধারণত ভারতে তৈরি বা ভারতে প্রচলিত এমন পোশাককে বোঝানো হয় যা হয় গোলাকার কাট যুক্ত, অথবা সাধারণভাবে সালোয়ার কামিজ, কুর্তা/কুর্তি অথবা বিশেষ করে আনারকলি (Anarkali) বা গাউন (Gown) কাট-এর পোশাক।

এই ধরনের পোশাকগুলো তাদের নকশা, কাপড় এবং বৈচিত্র্যের কারণে বাংলাদেশেও অত্যন্ত জনপ্রিয়।

এখানে ইন্ডিয়ান গোল জামার কিছু জনপ্রিয় স্টাইল এবং ধরন দেওয়া হলো:

👗 ইন্ডিয়ান গোল জামার জনপ্রিয় ধরন

জামার ধরনবৈশিষ্ট্য ও স্টাইল
আনারকলি (Anarkali)এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় 'গোল জামা' স্টাইল। এটি একটি লম্বা, ফিটেড টপ (বডিস) এবং কোমর থেকে শুরু করে নিচে বিস্তৃত ফ্লেয়ার্ড বা ঘের দেওয়া (গোলাকার) স্কার্ট-সদৃশ অংশ থাকে। এটি মুঘল আমলের ঐতিহ্য বহন করে এবং সাধারণত বিয়ে বা উৎসবে পরা হয়।
গাগ্রা / লেহেঙ্গা (Ghaghras / Lehenga)এটি তিন-পিসের পোশাক— ব্লাউজ, স্কার্ট এবং ওড়না। এর স্কার্ট অংশটি বিশাল ঘের দেওয়া ও গোলাকার হয়। যদিও এটি জামা নয়, তবে এর ঘেরের কারণে এটি 'গোল জামা' ভাবনার কাছাকাছি।
আ-লাইন কুর্তি/ড্রেসএই জামাগুলো কাঁধ থেকে শুরু হয়ে নিচে ক্রমান্বয়ে প্রশস্ত হতে থাকে (A-আকৃতির), যা এক ধরনের গোলাকার লুক দেয় এবং দৈনন্দিন বা ক্যাজুয়াল ব্যবহারের জন্য আরামদায়ক।
ফ্লোর-লেংথ গাউনএটি ওয়েস্টার্ন গাউনের সাথে ভারতীয় ডিজাইনের মিশ্রণ। পুরো জামাটিই লম্বা এবং কোনো কাটিং ছাড়াই কোমর থেকে মেঝে পর্যন্ত ঢোলা ও গোলাকার থাকে।
লম্বা ফ্লেয়ার্ড কামিজসালোয়ার কামিজের মধ্যে কিছু ডিজাইন থাকে যেখানে কামিজের নিচের অংশ অনেক বেশি ঘেরযুক্ত ও ফ্লেয়ার্ড (ঘূর্ণায়মান) হয়, যা গোল জামার অনুভূতি দেয়।

🎨 ডিজাইনের উপাদান

ইন্ডিয়ান গোল জামাগুলির নকশা বিভিন্ন ভারতীয় অঞ্চলের শিল্পকলা এবং ফ্যাশন ট্রেন্ড দ্বারা প্রভাবিত:

  • কাপড়: সিল্ক, জর্জেট, শিফন, কটন সিল্ক, এবং বিশেষ উৎসবের জন্য বেনারসি বা ব্রোকেড কাপড় ব্যবহৃত হয়।

  • কাজ:

    • কারচুপি ও জারদৌসি: ভারী এবং জমকালো সোনালী বা রূপালী সুতোর কাজ।

    • চিকনকারি: লখনউয়ের ঐতিহ্যবাহী সূক্ষ্ম সাদা সুতোর এমব্রয়ডারি।

    • আয়না ও পুঁতির কাজ: জামাকে ঝলমলে ও আকর্ষণীয় করে তোলে।

    • প্রিন্ট: ব্লক প্রিন্ট বা ডিজিটাল প্রিন্টেড ফ্লোরাল বা ঐতিহ্যবাহী নকশা।

আপনি যদি বাংলাদেশে এই ধরনের জামা অনলাইনে বা কোনো নির্দিষ্ট দোকানে কিনতে চান, তবে আমি তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারি।

'ইন্ডিয়ান গোল জামা' বলতে সাধারণত ভারতে তৈরি বা ভারতে প্রচলিত এমন পোশাককে বোঝানো হয় যা হয় গোলাকার কাট যুক্ত, অথবা সাধারণভাবে সালোয়ার কামিজ, কুর্তা/কুর্তি অথবা বিশেষ করে আনারকলি (Anarkali) বা গাউন (Gown) কাট-এর পোশাক।

এই ধরনের পোশাকগুলো তাদের নকশা, কাপড় এবং বৈচিত্র্যের কারণে বাংলাদেশেও অত্যন্ত জনপ্রিয়।

এখানে ইন্ডিয়ান গোল জামার কিছু জনপ্রিয় স্টাইল এবং ধরন দেওয়া হলো:

👗 ইন্ডিয়ান গোল জামার জনপ্রিয় ধরন

জামার ধরনবৈশিষ্ট্য ও স্টাইল
আনারকলি (Anarkali)এটি সবচেয়ে জনপ্রিয় 'গোল জামা' স্টাইল। এটি একটি লম্বা, ফিটেড টপ (বডিস) এবং কোমর থেকে শুরু করে নিচে বিস্তৃত ফ্লেয়ার্ড বা ঘের দেওয়া (গোলাকার) স্কার্ট-সদৃশ অংশ থাকে। এটি মুঘল আমলের ঐতিহ্য বহন করে এবং সাধারণত বিয়ে বা উৎসবে পরা হয়।
গাগ্রা / লেহেঙ্গা (Ghaghras / Lehenga)এটি তিন-পিসের পোশাক— ব্লাউজ, স্কার্ট এবং ওড়না। এর স্কার্ট অংশটি বিশাল ঘের দেওয়া ও গোলাকার হয়। যদিও এটি জামা নয়, তবে এর ঘেরের কারণে এটি 'গোল জামা' ভাবনার কাছাকাছি।
আ-লাইন কুর্তি/ড্রেসএই জামাগুলো কাঁধ থেকে শুরু হয়ে নিচে ক্রমান্বয়ে প্রশস্ত হতে থাকে (A-আকৃতির), যা এক ধরনের গোলাকার লুক দেয় এবং দৈনন্দিন বা ক্যাজুয়াল ব্যবহারের জন্য আরামদায়ক।
ফ্লোর-লেংথ গাউনএটি ওয়েস্টার্ন গাউনের সাথে ভারতীয় ডিজাইনের মিশ্রণ। পুরো জামাটিই লম্বা এবং কোনো কাটিং ছাড়াই কোমর থেকে মেঝে পর্যন্ত ঢোলা ও গোলাকার থাকে।
লম্বা ফ্লেয়ার্ড কামিজসালোয়ার কামিজের মধ্যে কিছু ডিজাইন থাকে যেখানে কামিজের নিচের অংশ অনেক বেশি ঘেরযুক্ত ও ফ্লেয়ার্ড (ঘূর্ণায়মান) হয়, যা গোল জামার অনুভূতি দেয়।

🎨 ডিজাইনের উপাদান

ইন্ডিয়ান গোল জামাগুলির নকশা বিভিন্ন ভারতীয় অঞ্চলের শিল্পকলা এবং ফ্যাশন ট্রেন্ড দ্বারা প্রভাবিত:

  • কাপড়: সিল্ক, জর্জেট, শিফন, কটন সিল্ক, এবং বিশেষ উৎসবের জন্য বেনারসি বা ব্রোকেড কাপড় ব্যবহৃত হয়।

  • কাজ:

    • কারচুপি ও জারদৌসি: ভারী এবং জমকালো সোনালী বা রূপালী সুতোর কাজ।

    • চিকনকারি: লখনউয়ের ঐতিহ্যবাহী সূক্ষ্ম সাদা সুতোর এমব্রয়ডারি।

    • আয়না ও পুঁতির কাজ: জামাকে ঝলমলে ও আকর্ষণীয় করে তোলে।

    • প্রিন্ট: ব্লক প্রিন্ট বা ডিজিটাল প্রিন্টেড ফ্লোরাল বা ঐতিহ্যবাহী নকশা।

আপনি যদি বাংলাদেশে এই ধরনের জামা অনলাইনে বা কোনো নির্দিষ্ট দোকানে কিনতে চান, তবে আমি তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে পারি।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন