হিসাব বিজ্ঞানের জনক কে
হিসাব বিজ্ঞানের জনক হলেন লুকা প্যাসিওলি (Luca Pacioli)।
কেন তাকে হিসাব বিজ্ঞানের জনক বলা হয়?
লুকা প্যাসিওলি ছিলেন একজন ইতালীয় গণিতবিদ এবং ধর্মযাজক। ১৪৯৪ সালে তিনি "সুম্মা ডি অ্যারিথমেটিকা, জিওমেট্রিকা, প্রোপোর্শনি এট প্রোপোর্শনালিটা" (Summa de arithmetica, geometria, proportioni et proportionalita) নামে একটি বই প্রকাশ করেন। এই বইয়ের একটি অংশে তিনি দু'তরফা দাখিলা পদ্ধতি (double-entry bookkeeping system) নিয়ে আলোচনা করেন।
লুকা প্যাসিওলি এই পদ্ধতি উদ্ভাবন না করলেও, তিনিই প্রথম ব্যক্তি যিনি এটি একটি সুসংগঠিত এবং লিখিত রূপ দেন। তার বইয়ের মাধ্যমে এই পদ্ধতি ইউরোপজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে এবং এটি আধুনিক হিসাব বিজ্ঞানের ভিত্তি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই পদ্ধতির মূল ধারণা হলো: প্রতিটি লেনদেনের জন্য দুটি দিক থাকে—একটি ডেবিট (debit) এবং একটি ক্রেডিট (credit)—যা সর্বদা সমান হয়।
এই কারণে, লুকা প্যাসিওলিকে হিসাব বিজ্ঞানের জনক হিসেবে গণ্য করা হয়।
হিসাব বিজ্ঞানের জনক হলেন লুকা প্যাসিওলি (Luca Pacioli)।
কেন তিনি হিসাব বিজ্ঞানের জনক?
লুকা প্যাসিওলি ছিলেন একজন ইতালীয় গণিতবিদ এবং ধর্মযাজক। ১৪৯৪ সালে তিনি "সুম্মা ডি অ্যারিথমেটিকা, জিওমেট্রিকা, প্রোপোর্শনি এট প্রোপোর্শনালিটা" (Summa de arithmetica, geometria, proportioni et proportionalità) নামে একটি বই প্রকাশ করেন। এই বইটির একটি অধ্যায়ে তিনি দু'তরফা দাখিলা পদ্ধতি (Double-entry Bookkeeping) সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেন। এই পদ্ধতির মূল নীতিগুলো হলো:
প্রতিটি লেনদেনের জন্য দুটি হিসাব থাকে: একটি ডেবিট এবং অন্যটি ক্রেডিট।
ডেবিট এবং ক্রেডিটের মোট পরিমাণ সর্বদা সমান হয়।হিসাব বিজ্ঞানের জনক হলেন লুকা প্যাসিওলি (Luca Pacioli)।
কেন তিনি হিসাব বিজ্ঞানের জনক?
লুকা প্যাসিওলি ছিলেন একজন ইতালীয় গণিতবিদ এবং ধর্মযাজক। ১৪৯৪ সালে তিনি "সুম্মা ডি অ্যারিথমেটিকা, জিওমেট্রিকা, প্রোপোর্শনি এট প্রোপোর্শনালিটা" (Summa de arithmetica, geometria, proportioni et proportionalità) নামে একটি বই প্রকাশ করেন। এই বইটির একটি অধ্যায়ে তিনি দু'তরফা দাখিলা পদ্ধতি (Double-entry Bookkeeping) সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেন। এই পদ্ধতির মূল নীতিগুলো হলো:
প্রতিটি লেনদেনের জন্য দুটি হিসাব থাকে: একটি ডেবিট এবং অন্যটি ক্রেডিট।
ডেবিট এবং ক্রেডিটের মোট পরিমাণ সর্বদা সমান হয়।
এই পদ্ধতিটি ব্যবসা-বাণিজ্যের আর্থিক লেনদেনগুলোকে আরও স্বচ্ছ ও সুসংগঠিত করে তোলে। এটিই আধুনিক হিসাব বিজ্ঞানের মূল ভিত্তি হিসেবে আজও ব্যবহৃত হয়। এই কারণেই তাকে হিসাব বিজ্ঞানের জনক বলা হয়।
এই পদ্ধতিটি ব্যবসা-বাণিজ্যের আর্থিক লেনদেনগুলোকে আরও স্বচ্ছ ও সুসংগঠিত করে তোলে। এটিই আধুনিক হিসাব বিজ্ঞানের মূল ভিত্তি হিসেবে আজও ব্যবহৃত হয়। এই কারণেই তাকে হিসাব বিজ্ঞানের জনক বলা হয়।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন